ঢাকা ০৭:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রগতিশীলতা, অসাম্প্রদায়িকতা চর্চায় মির্জা সাহেব ও তার ‘সাপ্তাহিক তওফিক’ বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র পুরো সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার : জয়নুল আবদীন ফারুক পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ১৬০ বছরের ইতিহাসে পুলিশ এত বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়নি : পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম হাটচন্দ্রায় মাকে হত্যা, ছেলে গ্রেপ্তার ইসলামপুরে এক মাদরাসা শিক্ষক বহিষ্কার গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমানো হয়েছে : রিজওয়ানা ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালাতে চান নেতানিয়াহু, ট্রাম্পের না গাজা উপত্যকায় গত দিনে ইসরাইলি হামলায় ৩৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত

বকশীগঞ্জে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল লাবনী

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাংলারচিঠি ডটকম

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেয়েছে লাবনী আক্তার (১৫) নামে এক কিশোরী।

১৫ নভেম্বর দুপুর একটায় উপজেলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমীন বাল্যবিয়েটি বন্ধ করে দেন।

জানা গেছে, রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলার মনোগ্রাম গ্রামের মোখলেসুর রহমানের ছেলে আনিছুর রহমানের সঙ্গে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের মাঝগেদরা গ্রামের আমিনুল হকের মেয়ে লাবনী আক্তারের বিয়ের দিন ঠিক করা হয়। ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় বিয়ের নিবন্ধন করার কথা ছিল।

এরই মধ্যে খবর পেয়ে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমীন ও সুপারভাইজার সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী ১৫ নভেম্বর দুপুরেই বিয়ে বাড়িতে হাজির হন। তারা বিয়ের আয়োজন দেখে মেয়ের বাবা আমিনুল হকের সঙ্গে কথা বলেন এবং বিয়েটি বন্ধ করে দেন।

এ সময় আমিনুল হক ১৮ বছরের আগে তার মেয়েকে বিয়ে না দিতে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার নিকট অঙ্গীকারনামায় সাক্ষর করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

প্রগতিশীলতা, অসাম্প্রদায়িকতা চর্চায় মির্জা সাহেব ও তার ‘সাপ্তাহিক তওফিক’

বকশীগঞ্জে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল লাবনী

আপডেট সময় ০৬:৪৩:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৮

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাংলারচিঠি ডটকম

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেয়েছে লাবনী আক্তার (১৫) নামে এক কিশোরী।

১৫ নভেম্বর দুপুর একটায় উপজেলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমীন বাল্যবিয়েটি বন্ধ করে দেন।

জানা গেছে, রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলার মনোগ্রাম গ্রামের মোখলেসুর রহমানের ছেলে আনিছুর রহমানের সঙ্গে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের মাঝগেদরা গ্রামের আমিনুল হকের মেয়ে লাবনী আক্তারের বিয়ের দিন ঠিক করা হয়। ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় বিয়ের নিবন্ধন করার কথা ছিল।

এরই মধ্যে খবর পেয়ে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমীন ও সুপারভাইজার সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী ১৫ নভেম্বর দুপুরেই বিয়ে বাড়িতে হাজির হন। তারা বিয়ের আয়োজন দেখে মেয়ের বাবা আমিনুল হকের সঙ্গে কথা বলেন এবং বিয়েটি বন্ধ করে দেন।

এ সময় আমিনুল হক ১৮ বছরের আগে তার মেয়েকে বিয়ে না দিতে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার নিকট অঙ্গীকারনামায় সাক্ষর করেন।