ঢাকা ০৩:৫৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বিএনপি করতে হলে তারেক জিয়ার নামেই স্লোগান দিতে হবে : বিএনপিনেতা শামীম আহমেদ শেরপুরে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ অনুষ্ঠিত জামালপুর জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পদে শাকিলের প্রার্থিতা ঘোষণা সরিষাবাড়ীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবি মাদারগঞ্জে যুবদলের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় নেতা-কর্মীদের ঢল নরুন্দি রেলস্টেশনে অবকাঠামো উন্নয়ন ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবি জামালপুরে ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত মাতলামির অভিযোগে বহিষ্কৃত ছাত্রলীগনেতা নূর হোসেন আবহানী গ্রেপ্তার ইসলামপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয় ফাঁকা, কিন্ডার গার্টেন, মাদরাসায় বাড়ছে শিক্ষার্থী মাদারগঞ্জে ৩১ দফা কর্মসূচির লিফলেট বিতরণ করেছে ছাত্রদল

কাঁটাতার নাড়ির বন্ধন ছিঁড়তে পারেনি : কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে তথ্যমন্ত্রী

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সীমান্তের কাঁটাতার বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গকে বিভক্ত করলেও, আমাদের হৃদয় ও নাড়ির বন্ধন ছিন্ন করতে পারেনি।

তিনি বলেন, একই মাটির গন্ধ, একই নদীর জল, একই পাখির কলতান, একই মেঘমালার বৃষ্টি, একই সংস্কৃতিতে আমাদের জীবন।

দক্ষিণ কলকাতার নন্দন-১ প্রেক্ষাগৃহে ২৭ জুলাই সন্ধ্যায় পঞ্চম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ সব কথা বলেন।

এ সময় দুই বাংলার চলচ্চিত্রকারেরা একসাথে কাজ করলে বাংলা চলচ্চিত্র বিশ্ব অঙ্গন দখল করবে, এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।

হাছান মাহমুদ বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই বাংলাদেশে চলচ্চিত্র শিল্পের সূচনা।

তিনি বলেন, চলচ্চিত্র এমন একটা মাধ্যম যা দেখে শত শত বছরের আগের অবস্থা জানা যায়, আবার ভবিষ্যতের ছবিও আঁকা যায়।

সবার সহযোগিতায় বিগত বছরগুলোতে কলকাতায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র উৎসব যেমন সফলতা পেয়েছে, এ বছরও তেমনি পাবে, আশাপ্রকাশ করেন তথ্যমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের বিদ্যালয় ও শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ উপস্থিত ছিলেন।

ব্রাত্য বসু বলেন, আমাদের ভাষা এবং সংস্কৃতি আলাদা নয়। সেক্ষেত্রে আমি মনে করি এটা দুই বাংলার চলচ্চিত্র উৎসব। পঞ্চম বর্ষেও নিশ্চয়ই উৎসবের সিনেমা পশ্চিমবঙ্গবাসীকে আকৃষ্ট করবে। আমরাও চাই কলকাতার ছবি নিয়ে বাংলাদেশে উৎসব হোক। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে কথাবার্তা চলছে।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সদস্য এরোমা দত্ত, অতিরিক্ত সচিব মো. ফারুক আহমেদ, কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ, অভিনেত্রী পূর্ণিমা, অরুণা বিশ্বাস, নুসরাত ফারিয়া, গায়ক রূপঙ্কর বাগচী ও প্রিয়াঙ্কা গোপ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের আয়োজনে সেখানকার ঐতিহাসিক নন্দন-১ ও ২ প্রেক্ষাগৃহে ২৯ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত উৎসবে হাসিনা -আ ডটার’স টেল, জেকে-১৯৭১, বীরকন্যা প্রীতিলতা, লালশাড়ি, গেরিলা, দামাল, পরাণ, গুণিনসহ মোট ২৪টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনপি করতে হলে তারেক জিয়ার নামেই স্লোগান দিতে হবে : বিএনপিনেতা শামীম আহমেদ

কাঁটাতার নাড়ির বন্ধন ছিঁড়তে পারেনি : কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৭:১৪:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০২৩

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সীমান্তের কাঁটাতার বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গকে বিভক্ত করলেও, আমাদের হৃদয় ও নাড়ির বন্ধন ছিন্ন করতে পারেনি।

তিনি বলেন, একই মাটির গন্ধ, একই নদীর জল, একই পাখির কলতান, একই মেঘমালার বৃষ্টি, একই সংস্কৃতিতে আমাদের জীবন।

দক্ষিণ কলকাতার নন্দন-১ প্রেক্ষাগৃহে ২৭ জুলাই সন্ধ্যায় পঞ্চম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ সব কথা বলেন।

এ সময় দুই বাংলার চলচ্চিত্রকারেরা একসাথে কাজ করলে বাংলা চলচ্চিত্র বিশ্ব অঙ্গন দখল করবে, এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।

হাছান মাহমুদ বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই বাংলাদেশে চলচ্চিত্র শিল্পের সূচনা।

তিনি বলেন, চলচ্চিত্র এমন একটা মাধ্যম যা দেখে শত শত বছরের আগের অবস্থা জানা যায়, আবার ভবিষ্যতের ছবিও আঁকা যায়।

সবার সহযোগিতায় বিগত বছরগুলোতে কলকাতায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্র উৎসব যেমন সফলতা পেয়েছে, এ বছরও তেমনি পাবে, আশাপ্রকাশ করেন তথ্যমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের বিদ্যালয় ও শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ উপস্থিত ছিলেন।

ব্রাত্য বসু বলেন, আমাদের ভাষা এবং সংস্কৃতি আলাদা নয়। সেক্ষেত্রে আমি মনে করি এটা দুই বাংলার চলচ্চিত্র উৎসব। পঞ্চম বর্ষেও নিশ্চয়ই উৎসবের সিনেমা পশ্চিমবঙ্গবাসীকে আকৃষ্ট করবে। আমরাও চাই কলকাতার ছবি নিয়ে বাংলাদেশে উৎসব হোক। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে কথাবার্তা চলছে।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সদস্য এরোমা দত্ত, অতিরিক্ত সচিব মো. ফারুক আহমেদ, কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ, অভিনেত্রী পূর্ণিমা, অরুণা বিশ্বাস, নুসরাত ফারিয়া, গায়ক রূপঙ্কর বাগচী ও প্রিয়াঙ্কা গোপ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের আয়োজনে সেখানকার ঐতিহাসিক নন্দন-১ ও ২ প্রেক্ষাগৃহে ২৯ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত উৎসবে হাসিনা -আ ডটার’স টেল, জেকে-১৯৭১, বীরকন্যা প্রীতিলতা, লালশাড়ি, গেরিলা, দামাল, পরাণ, গুণিনসহ মোট ২৪টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে।