ধনাকুশা বিদ্যালয়ের প্রধান ও সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত

শফিউল আলম লাভলু, নকলা প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

শেরপুরের নকলা উপজেলার ধনাকুশা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনসুর আলী ও সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. হাবিল উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাত, বিভিন্ন রকম দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে মাঠে নেমেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ময়মনসিংহ অঞ্চলের তদন্ত দল।

দুর্নীতির অভিযোগে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ময়মনসিংহ অঞ্চলের পরিচালক প্রফেসর মো. আজহারুল হক ৩০ সেপ্টেম্বর সকালে সরজমিনে আসেন বিদ্যালয় পরিদর্শনে এবং দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত করতে। এ নিয়ে প্রশাসনিক তদন্ত কমিটির একটি দল বৈঠক করেন।

তদন্ত দলের প্রধান মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ময়মনসিংহ অঞ্চলের পরিচালক প্রফেসর মো. আজহারুল হক বলেন, স্থানীয়দের মতামত ও সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগটি স্থানীয়ভাবে সমাধান এবং প্রতিষ্ঠান কোনো অর্থ পাওনা বা ভুয়া বিল ভাউচার করে থাকলে তা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সমাধান করার জন্য সময় দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে তদন্ত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।

ধনাকুশা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনসুর আলী বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। ব্যক্তিগত আক্রোশে ও শত্রুতার জেরে তারা আমাকে হয়রানি ও মানহানি করার জন্যই এই অভিযোগটি দায়ের করেন। স্কুলের আর্থিক লেনদেনের সমস্ত হিসাব নিকাশ আমার কাছে আছে। হিসাবের কোনো গড়মিল নেই।