জামালপুর সদর উপজেলার রানাগাছা ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে মালদ্বীপ শাখা বিএনপির সভাপতি মো. খলিলুর রহমানকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। ২৫ জুলাই, শুক্রবার বিকালে জামালপুর জেলার প্রবেশ সীমানা বাঘমারা এলাকায় এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। পরে ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তারা।
সংবর্ধনা দেওয়ার সময় রানাগাছা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নওয়াব হোসেন জুয়েল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম শাহিন, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল রহিম পণ্ডিত, সদস্য শফি উদ্দিন খান মজনু, ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আল মামুন সোহাগ, জামালপুর সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক মো. সাইফুল ইসলাম, রানাগাছা ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি রিজভী আহাম্মেদ জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক জাকিউল্লাহ শিপলু, সহ-সভাপতি আপেল মাহমুদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রিজভী আহাম্মেদ রিমু, যুগ্ম-সাধারণ শিমুল পাল, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মো. সেলিম হোসেন, ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি রাসেল মিয়া, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব ওয়াসিম উদ্দিন, ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল মেম্বার, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি নাহিদুজ্জামান সুমন, সহ-সভাপতি জিহাদ কবির, সদর উপজেলা (পূর্ব) ছাত্রদলের সদস্য সচিব আসলাম উদ্দিন, রানাগাছা ইউনিয়ন কৃষক দলের আহবায়ক মাসুদ আলম কারী, যুগ্ম-আহবায়ক সুমন কারী, সুলতান আহাম্মেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবর্ধিত নেতা মালদ্বীপ শাখা বিএনপির সভাপতি মো. খলিলুর রহমান বলেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের আমলে দেশে-বিদেশে নেতা-কর্মীরা নির্যাতিত ও নিষ্পেষিত হয়েছেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে স্বৈরাচারের পতন হয়েছে। এতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের অবদান উল্লেখযোগ্য। ফ্যাসিস্ট পরবর্তী যে বাংলাদেশ পেয়েছি, তা আমাদের সবাইকে রক্ষা করতে হবে। এই দীর্ঘ সময়ে আমাদের ছাতা হয়ে ছায়া ও নেতৃত্ব দিয়েছেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন। তার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে হবে।
উল্লেখ, মো. খলিলুর রহমান জামালপুর সদর উপজেলার রানাগাছা ইউনিয়নের কৃতী সন্তান। তিনি দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে মালদ্বীপে বসবাস করছেন। খলিলুর রহমানের মালদ্বীপে নিজস্ব ব্যবসা রয়েছে। তিনি মালদ্বীপে বিয়ে করেন এবং স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান নিয়ে স্ব-পরিবারে মালদ্বীপে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। দীর্ঘদিন মালদ্বীপে বসবাস করায় মালদ্বীপ বিএনপির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পান তিনি। ২০১২ সাল থেকে তিনি মালদ্বীপ বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। খলিলুর রহমান তিন বছর পর দেশের বাড়ি নান্দিনায় আসলেন।