ঢাকা ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জামালপুরের নবনিযুক্ত জেলা কালচারাল অফিসার তমাল বোস জামায়াতে ইসলামীর গণসংযোগে হামলার প্রতিবাদে ২৬ অক্টোবর শেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ মাদারগঞ্জে জামায়াতে ইসলামী মহিলা বিভাগের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ধীনের শীষে ভোট দিলে ৩১ দফার ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হবে : শামীম তালুকদার শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড সম্মাননা পেলেন বকশীগঞ্জ ইউএনও শাহ জহুরুল মাদারগঞ্জে বিএনপির মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা “আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজের সবার রাজনৈতিক দল করার অধিকার আছে” শেরপুরে জামায়াতের উপর বিএনপির হামলার অভিযোগ, আহত ২০, অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি বিএনপির বিনন্দেরপাড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন মোল্লাপাড়া স্পোর্টিং ক্লাব মহেশপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন নান্দিনা তারুণ্য উদ্যমী সংঘ স্পোর্টিং ক্লাব

জামায়াতে ইসলামীর গণসংযোগে হামলার প্রতিবাদে ২৬ অক্টোবর শেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ

শেরপুর : সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন শেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমান। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

শেরপুর-১ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ মো. রাশেদুল ইসলামের নির্বাচনী প্রচারণার সময় দলের নেতা-কর্মীদের উপর বিএনপি নেতা-কর্মীদের হামলার প্রতিবাদে ২৬ অক্টোবর, রবিবার বিকালে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের খোয়ারপাড় মোড় থেকে শুরু হয়ে থানা মোড়ে গিয়ে শেষ হবে। মিছিল শেষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ২৫ অক্টোবর, শনিবার বিকালে শহরের উৎসব কমিউনিটি সেন্টারে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন শেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমান। এ সময় শেরপুর-১ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ মো. রাশেদুল ইসলাম, সংগঠনের জেলা সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মু. নুরুজ্জামান বাদল, জেলা প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপি, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য ডা. মো. আনোয়ার হোসাইন, জেলা শুরা সদস্য হাফেজ মাওলানা আব্দুল বাতেন, শহর আমীর মাওলানা নুরুল আমীন, সেক্রেটারি ডা, হাসানুজ্জামান, জয়েন্ট সেক্রেটারি জাহিদ আনোয়ার, আমিনুর রসুলসহ আরো অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জেলা আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমান বলেন, ২৪ অক্টোবর, শুক্রবার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা-কর্মী নিয়ে ভোটার গণসংযোগ চলছিল। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী সকাল ১০টা থেকে গণসংযোগ শুরু হয়। ইউনিয়নের দিকপাড়ার একটি মসজিদে জু’মার নামাজ আদায় করে নেতা-কর্মীরা ব্যাঙের মোড় থেকে চুনিয়ারচর প্রাইমারি স্কুল মাঠে পথসভায় যাওয়ার সময় ডাকপাড়া গ্রামে মিজানুর রহমান, লুৎফর রহমান তারেক, মামুনুর রশিদ, মফিজুল ইসলাম, মুরাদ মিয়া, নূরীসহ ১০-১২জন সশস্ত্র অবস্থান নিয়ে পথরোধ করে।

তিনি আরও বলেন, গণসংযোগে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীরা আগাতে চাইলে তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা চালায়। এতে অন্তত: ২০ জন গুরুতর আঘাত প্রাপ্ত হন। আঘাত প্রাপ্তদের মধ্যে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির শেরপুর জেলা শাখার সাবেক সভাপতি, শেরপুর সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর অর্থ সম্পাদক শফিউল আলম স্বপন ও জামায়াত নেতা রাকিবুল হাসান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন এবং বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান। হামলাকারী দলের সবাই নিজেদের বিএনপি নেতা-কর্মী বলে দাবি করেন। ওই ঘটনার পরে পরিস্থিতি সামাল দিতে আমাদের নেতা-কর্মীদেরকে শান্ত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়। অত:পর পুলিশকে অবগত করা হয়। প্রশাসনের আসতে বিলম্ব হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন হবার আশংকা দেখে নেতা-কর্মীরা স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় স্থান ত্যাগ করেন।

মাওলানা হাফিজুর রহমান বলেন, ভোটার গণসংযোগে এমন ন্যাক্কারজনক হামলায় শেরপুরবাসী উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে। এতে আগামী নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত সকলকে দ্রæত সময়ের মধ্যে শাস্তির আওতায় আনার জন্য ও নিবার্চনী কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রশাসনকে অনুরোধ করছি।

তিনি বলেন, আমরা জানতে পারি, জেলা বিএনপির আহবায়ক আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে দাবি করেন হামলাকারীরা বিএনপির কেউ নন। তিনি আরও অভিযোগ করেন যে, জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা জুম’আর নামাজে লাঠিসোটা নিয়ে মিটিং করেন এবং গণসংযোগে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীদের ডাকাত দলের সদস্য হিসেবে আখ্যায়িত করেন। মসজিদে দেওয়া বক্তব্য এবং গণসংযোগ কার্যক্রমের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় রয়েছে, তা দেখার অনুরোধ করছি। আমরা এই ধরনের অশোভন মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থি এবং সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সহায়ক মনে করছি।

জেলা আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমান আরও বলেন, আমরা এ অবস্থায় বিএনপি নেতৃবৃন্দদেরকে আহবান জানাই সন্ত্রাসীরা যদি বিএনপির কেউ না-ই হয়, তাহলে শেরপুরের নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে চিহ্নিত হামলাকারী সন্ত্রাসীদেরকে আইনের আওতায় আনতে সহযোগিতা করুন। পাশাপাশি প্রশাসন ও অন্যান্য সকল দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের শেরপুরের রাজনৈতিক পরিবেশ সুন্দর রাখার জন্য সহযোগিতা কামনা করছি। এমতাবস্থায় দেশের বিরাজমান পরিস্থিতি সামনে রেখে, আগামী নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ ও সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং সন্ত্রাসীদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি ও গণসচেতনতার অংশ হিসেবে, শেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ২৬ অক্টোবর রবিবার বিকাল ৪টায় শহরের খোয়ারপাড় মোড় থেকে থানা মোড় পর্যন্তবিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ঘোষণা করছি।

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুরের নবনিযুক্ত জেলা কালচারাল অফিসার তমাল বোস

জামায়াতে ইসলামীর গণসংযোগে হামলার প্রতিবাদে ২৬ অক্টোবর শেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ

আপডেট সময় ১১:০৮:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

শেরপুর-১ (সদর) আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ মো. রাশেদুল ইসলামের নির্বাচনী প্রচারণার সময় দলের নেতা-কর্মীদের উপর বিএনপি নেতা-কর্মীদের হামলার প্রতিবাদে ২৬ অক্টোবর, রবিবার বিকালে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের খোয়ারপাড় মোড় থেকে শুরু হয়ে থানা মোড়ে গিয়ে শেষ হবে। মিছিল শেষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ২৫ অক্টোবর, শনিবার বিকালে শহরের উৎসব কমিউনিটি সেন্টারে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন শেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমান। এ সময় শেরপুর-১ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ মো. রাশেদুল ইসলাম, সংগঠনের জেলা সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মু. নুরুজ্জামান বাদল, জেলা প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপি, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য ডা. মো. আনোয়ার হোসাইন, জেলা শুরা সদস্য হাফেজ মাওলানা আব্দুল বাতেন, শহর আমীর মাওলানা নুরুল আমীন, সেক্রেটারি ডা, হাসানুজ্জামান, জয়েন্ট সেক্রেটারি জাহিদ আনোয়ার, আমিনুর রসুলসহ আরো অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জেলা আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমান বলেন, ২৪ অক্টোবর, শুক্রবার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা-কর্মী নিয়ে ভোটার গণসংযোগ চলছিল। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী সকাল ১০টা থেকে গণসংযোগ শুরু হয়। ইউনিয়নের দিকপাড়ার একটি মসজিদে জু’মার নামাজ আদায় করে নেতা-কর্মীরা ব্যাঙের মোড় থেকে চুনিয়ারচর প্রাইমারি স্কুল মাঠে পথসভায় যাওয়ার সময় ডাকপাড়া গ্রামে মিজানুর রহমান, লুৎফর রহমান তারেক, মামুনুর রশিদ, মফিজুল ইসলাম, মুরাদ মিয়া, নূরীসহ ১০-১২জন সশস্ত্র অবস্থান নিয়ে পথরোধ করে।

তিনি আরও বলেন, গণসংযোগে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীরা আগাতে চাইলে তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা চালায়। এতে অন্তত: ২০ জন গুরুতর আঘাত প্রাপ্ত হন। আঘাত প্রাপ্তদের মধ্যে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির শেরপুর জেলা শাখার সাবেক সভাপতি, শেরপুর সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর অর্থ সম্পাদক শফিউল আলম স্বপন ও জামায়াত নেতা রাকিবুল হাসান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন এবং বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান। হামলাকারী দলের সবাই নিজেদের বিএনপি নেতা-কর্মী বলে দাবি করেন। ওই ঘটনার পরে পরিস্থিতি সামাল দিতে আমাদের নেতা-কর্মীদেরকে শান্ত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়। অত:পর পুলিশকে অবগত করা হয়। প্রশাসনের আসতে বিলম্ব হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন হবার আশংকা দেখে নেতা-কর্মীরা স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় স্থান ত্যাগ করেন।

মাওলানা হাফিজুর রহমান বলেন, ভোটার গণসংযোগে এমন ন্যাক্কারজনক হামলায় শেরপুরবাসী উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে। এতে আগামী নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত সকলকে দ্রæত সময়ের মধ্যে শাস্তির আওতায় আনার জন্য ও নিবার্চনী কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রশাসনকে অনুরোধ করছি।

তিনি বলেন, আমরা জানতে পারি, জেলা বিএনপির আহবায়ক আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে দাবি করেন হামলাকারীরা বিএনপির কেউ নন। তিনি আরও অভিযোগ করেন যে, জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা জুম’আর নামাজে লাঠিসোটা নিয়ে মিটিং করেন এবং গণসংযোগে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীদের ডাকাত দলের সদস্য হিসেবে আখ্যায়িত করেন। মসজিদে দেওয়া বক্তব্য এবং গণসংযোগ কার্যক্রমের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় রয়েছে, তা দেখার অনুরোধ করছি। আমরা এই ধরনের অশোভন মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থি এবং সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সহায়ক মনে করছি।

জেলা আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমান আরও বলেন, আমরা এ অবস্থায় বিএনপি নেতৃবৃন্দদেরকে আহবান জানাই সন্ত্রাসীরা যদি বিএনপির কেউ না-ই হয়, তাহলে শেরপুরের নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে চিহ্নিত হামলাকারী সন্ত্রাসীদেরকে আইনের আওতায় আনতে সহযোগিতা করুন। পাশাপাশি প্রশাসন ও অন্যান্য সকল দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের শেরপুরের রাজনৈতিক পরিবেশ সুন্দর রাখার জন্য সহযোগিতা কামনা করছি। এমতাবস্থায় দেশের বিরাজমান পরিস্থিতি সামনে রেখে, আগামী নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ ও সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং সন্ত্রাসীদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি ও গণসচেতনতার অংশ হিসেবে, শেরপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ২৬ অক্টোবর রবিবার বিকাল ৪টায় শহরের খোয়ারপাড় মোড় থেকে থানা মোড় পর্যন্তবিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ঘোষণা করছি।