ঢাকা ০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মাদারগঞ্জে পতিত জমিতে কৃষি কর্মকর্তার বিষমুক্ত সবজি বাগান মাদারগঞ্জে ফলিত পুষ্টি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু অভিজ্ঞতার গল্পগুলো মনের পুষ্টি যোগায় : কিশোরীদের সাথে মতবিনিময় সভায় ইউএনও জিন্নাত শহীদ পিংকী সরিষাবাড়ীতে চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম, থানায় অভিযোগ সুজন জামালপুর জেলা শাখার নতুন কমিটির সভাপতি অজয়, সাজ্জাদ সম্পাদক মাদারগঞ্জে কল প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত ইসলামপুরে বেড়েছে চোরের উৎপাত মাচায় লাউ চাষে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন মাদারগঞ্জের কৃষক এমদাদ জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন কাজে সাফল্যের পঞ্চম স্থানে জামালপুর জেলা রোগীদের পাশে মাদারগঞ্জ উপজেলা বিএনপিনেতা খালিদ হাসান

আমরা গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ও অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক :

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, আমরা গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাই, অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই। আমরা দিন শেষে চাই গুজব বা রিউমারমুক্ত গণমাধ্যম। যেখানে তথ্যের অবাধ প্রবাহ থাকবে এবং সরকার বা অথোরিটিকে অবশ্যই প্রশ্ন করা হবে। উত্তর দেওয়ার সুযোগ থাকবে এবং সমালোচনার জায়গা থাকবে।

২৫ জানুয়ারি সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে টেলিভিশন ওনার্স এসোসিয়েশন-এটকো’র সাথে এক সভায় প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রথম কেবিনেট মিটিংয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন অনেক ক্ষেত্রে সমালোচনা হবে, কিছু কিছু সমালোচনা হবে সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে, সেগুলো জেনে সুধরে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তিনি চান সমালোচনা হোক সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার বা সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয় বিভিন্ন কাজ নিয়ে যদি কোনো বিচ্যুতি বা ব্যর্থতা থাকে অবশ্যই সমালোচনা হবে এবং সেটা যদি প্রথম পাতায় প্রিন্ট মিডিয়া বা ইলেক্টনিক মিডিয়াতে হেডলাইনে থাকে তাহলে সরকারের সেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা ব্যক্তিবর্গ যে জবাব দিবেন সেই জবাবগুলো যাতে একইভাবে গুরুত্বসহকারে মিডিয়াতে আসে; যেন জনগণ একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারে। কারণ, গণতন্ত্রে কিন্তু মানুষকে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং ইনফর্ম ডিসিশন নিতে হয়।

এ আরাফাত বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে এক ধরণের অপচেষ্টা চলে। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের যে বিস্তৃতি ঘটেছে সেখানে কীভাবে প্রতিষ্ঠান দাঁড় করানো যায় এবং শৃঙ্খলা আনা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। প্রথমেই সতর্ক থাকতে হবে, আমরা যেমন মিসইনফরমেশনকে নির্মূল করতে চাই, অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই কিন্তু সেটি করতে যেয়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সেখানে যেন ওভারস্টেপ না হয়। তবে দেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধ এবং ত্রিশ লক্ষ শহিদদের নিয়ে কোনো বিতর্ক থাকতে পারে না। এগুলো দেশবিরোধী কর্মকান্ড।

তিনি মনে করেন আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সমালোচনার স্পেজ রেখে কীভাবে একসাথে কাজ করা যায় সেই চেষ্টা থাকবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদারগঞ্জে পতিত জমিতে কৃষি কর্মকর্তার বিষমুক্ত সবজি বাগান

আমরা গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ও অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৪:৫৭:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৪

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক :

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, আমরা গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাই, অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই। আমরা দিন শেষে চাই গুজব বা রিউমারমুক্ত গণমাধ্যম। যেখানে তথ্যের অবাধ প্রবাহ থাকবে এবং সরকার বা অথোরিটিকে অবশ্যই প্রশ্ন করা হবে। উত্তর দেওয়ার সুযোগ থাকবে এবং সমালোচনার জায়গা থাকবে।

২৫ জানুয়ারি সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে টেলিভিশন ওনার্স এসোসিয়েশন-এটকো’র সাথে এক সভায় প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রথম কেবিনেট মিটিংয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন অনেক ক্ষেত্রে সমালোচনা হবে, কিছু কিছু সমালোচনা হবে সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে, সেগুলো জেনে সুধরে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তিনি চান সমালোচনা হোক সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার বা সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয় বিভিন্ন কাজ নিয়ে যদি কোনো বিচ্যুতি বা ব্যর্থতা থাকে অবশ্যই সমালোচনা হবে এবং সেটা যদি প্রথম পাতায় প্রিন্ট মিডিয়া বা ইলেক্টনিক মিডিয়াতে হেডলাইনে থাকে তাহলে সরকারের সেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা ব্যক্তিবর্গ যে জবাব দিবেন সেই জবাবগুলো যাতে একইভাবে গুরুত্বসহকারে মিডিয়াতে আসে; যেন জনগণ একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারে। কারণ, গণতন্ত্রে কিন্তু মানুষকে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং ইনফর্ম ডিসিশন নিতে হয়।

এ আরাফাত বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে এক ধরণের অপচেষ্টা চলে। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের যে বিস্তৃতি ঘটেছে সেখানে কীভাবে প্রতিষ্ঠান দাঁড় করানো যায় এবং শৃঙ্খলা আনা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। প্রথমেই সতর্ক থাকতে হবে, আমরা যেমন মিসইনফরমেশনকে নির্মূল করতে চাই, অপতথ্যকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে চাই কিন্তু সেটি করতে যেয়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সেখানে যেন ওভারস্টেপ না হয়। তবে দেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধ এবং ত্রিশ লক্ষ শহিদদের নিয়ে কোনো বিতর্ক থাকতে পারে না। এগুলো দেশবিরোধী কর্মকান্ড।

তিনি মনে করেন আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সমালোচনার স্পেজ রেখে কীভাবে একসাথে কাজ করা যায় সেই চেষ্টা থাকবে।