ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জামালপুরের নবনিযুক্ত জেলা কালচারাল অফিসার তমাল বোস জামায়াতে ইসলামীর গণসংযোগে হামলার প্রতিবাদে ২৬ অক্টোবর শেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ মাদারগঞ্জে জামায়াতে ইসলামী মহিলা বিভাগের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ধীনের শীষে ভোট দিলে ৩১ দফার ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হবে : শামীম তালুকদার শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড সম্মাননা পেলেন বকশীগঞ্জ ইউএনও শাহ জহুরুল মাদারগঞ্জে বিএনপির মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা “আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজের সবার রাজনৈতিক দল করার অধিকার আছে” শেরপুরে জামায়াতের উপর বিএনপির হামলার অভিযোগ, আহত ২০, অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি বিএনপির বিনন্দেরপাড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন মোল্লাপাড়া স্পোর্টিং ক্লাব মহেশপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন নান্দিনা তারুণ্য উদ্যমী সংঘ স্পোর্টিং ক্লাব

জামালপুর শহরে টিভি শোরুমে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, আনুমানিক ক্ষতি ৪০ লাখ টাকা

জামালপুর শহরের শহীদ হারুন সড়কে রহমান ইলেক্ট্রনিক্সের শোরুমে আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেয় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুর শহরের শহীদ হারুন সড়কে রহমান ইলেক্ট্রনিক্সের শোরুমে আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেয় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম॥ জামালপুর শহরের শহীদ হারুন সড়কে রহমান ইলেক্ট্রনিক্স ও রেফ্রিজারেটর নামের এলইডি টিভির শোরুমে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। এতে অন্তত: পক্ষে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে শোরুমের মালিক পক্ষ দাবি করেছেন। ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের অগ্নিনির্বাপণকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টার দিকে বাইরে থেকে শাটার তালাবদ্ধ রহমান ইলেক্ট্রনিক্সের শোরুমের ভেতর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে স্থানীয়রা জামালপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে ফোন করেন। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসকর্মীরা দুটি অগ্নিনির্বাপণ গাড়ি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেন। শোরুমের চারটি শাটার খোলা মাত্রই সেখানে ধাউ ধাউ করে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। প্রায় আধা ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। এতে আশপাশের আরো কয়েকটি শোরুম ও দোকানপাট আগুনের কবল থেকে রক্ষা পায়।

ওই শোরুমে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে বলে শোরুম মালিক ও ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ ধারণা করছেন। শোরুমে থাকা এলইডি টিভি, রেফ্রিজারেটর ও অন্যান্য পণ্য পুড়ে ধ্বংস হয়ে অন্তত: পক্ষে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে শোরুমটির মালিক খন্দকার শামসুর রহমান দাবি করেছেন।

শোরুমটির মালিক খন্দকার শামসুর রহমান বাংলারচিঠিডটকমকে বলেন, ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১০টার দিকে শোরুম বন্ধ করে বাসায় চলে যাই। আগুন লাগার খবর পেয়ে এসে দেখি আমার সর্বনাশ হয়ে গেছে। অন্তত: ৪০ লাখ টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লাগতে পারে বলে তার ধারণা।

ঘটনাস্থলে থাকা জামালপুর ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম বাংলারচিঠিডটকমকে বলেন, এই শোরুমে আগুন লাগার খবর পেয়েই আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসি। আমাদের কর্মীরা খুবই অল্প সময়ের মধ্যে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। আমাদের দ্রুত পদক্ষেপের কারণে আশপাশের আরো কয়েকটি দোকান ও শোরুম আগুনের কবল থেকে রক্ষা পায়। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনই বলা যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে তা পরে বলা যাবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুরের নবনিযুক্ত জেলা কালচারাল অফিসার তমাল বোস

জামালপুর শহরে টিভি শোরুমে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, আনুমানিক ক্ষতি ৪০ লাখ টাকা

আপডেট সময় ০১:৫৭:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২
জামালপুর শহরের শহীদ হারুন সড়কে রহমান ইলেক্ট্রনিক্সের শোরুমে আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেয় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম॥ জামালপুর শহরের শহীদ হারুন সড়কে রহমান ইলেক্ট্রনিক্স ও রেফ্রিজারেটর নামের এলইডি টিভির শোরুমে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। এতে অন্তত: পক্ষে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে শোরুমের মালিক পক্ষ দাবি করেছেন। ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের অগ্নিনির্বাপণকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টার দিকে বাইরে থেকে শাটার তালাবদ্ধ রহমান ইলেক্ট্রনিক্সের শোরুমের ভেতর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে স্থানীয়রা জামালপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে ফোন করেন। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসকর্মীরা দুটি অগ্নিনির্বাপণ গাড়ি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেন। শোরুমের চারটি শাটার খোলা মাত্রই সেখানে ধাউ ধাউ করে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। প্রায় আধা ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। এতে আশপাশের আরো কয়েকটি শোরুম ও দোকানপাট আগুনের কবল থেকে রক্ষা পায়।

ওই শোরুমে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে বলে শোরুম মালিক ও ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ ধারণা করছেন। শোরুমে থাকা এলইডি টিভি, রেফ্রিজারেটর ও অন্যান্য পণ্য পুড়ে ধ্বংস হয়ে অন্তত: পক্ষে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে শোরুমটির মালিক খন্দকার শামসুর রহমান দাবি করেছেন।

শোরুমটির মালিক খন্দকার শামসুর রহমান বাংলারচিঠিডটকমকে বলেন, ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১০টার দিকে শোরুম বন্ধ করে বাসায় চলে যাই। আগুন লাগার খবর পেয়ে এসে দেখি আমার সর্বনাশ হয়ে গেছে। অন্তত: ৪০ লাখ টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লাগতে পারে বলে তার ধারণা।

ঘটনাস্থলে থাকা জামালপুর ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম বাংলারচিঠিডটকমকে বলেন, এই শোরুমে আগুন লাগার খবর পেয়েই আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসি। আমাদের কর্মীরা খুবই অল্প সময়ের মধ্যে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। আমাদের দ্রুত পদক্ষেপের কারণে আশপাশের আরো কয়েকটি দোকান ও শোরুম আগুনের কবল থেকে রক্ষা পায়। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনই বলা যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে তা পরে বলা যাবে।