ঢাকা ১২:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী : সরিষাবাড়ীতে আনন্দ শোভাযাত্রা, দোয়া মাহফিল শেরপুরে জোরপূর্বক জমি ও দোকানপাট দখলের চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন আমরা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করেছি : এমপি প্রার্থী মো. রাশেদুল ইসলাম গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী : বকশীগঞ্জে আনন্দ শোভাযাত্রা জামালপুরের নবনিযুক্ত জেলা কালচারাল অফিসার তমাল বোস জামায়াতে ইসলামীর গণসংযোগে হামলার প্রতিবাদে ২৬ অক্টোবর শেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ মাদারগঞ্জে জামায়াতে ইসলামী মহিলা বিভাগের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ধানের শীষে ভোট দিলে ৩১ দফার ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হবে : শামীম তালুকদার শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড সম্মাননা পেলেন বকশীগঞ্জ ইউএনও শাহ জহুরুল মাদারগঞ্জে বিএনপির মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

দেশের সব হাসপাতালে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি খতিয়ে দেখা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক : দেশের সকল হাসপাতালের ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ঠিক আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ঢাকার বারিধারায় নিজ বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আগুনের ঘটনাটি আমাদের জন্য একটি শিক্ষা। দেশের সব মেডিক্যাল হাসপাতাল পুরানো হয়ে গেছে। হাসপাতালগুলোর ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম আধুনিক করা প্রয়োজন। ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ঠিক আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। নিয়মিতভাবে অগ্নি নির্বাবক মহড়ার ব্যবস্থা করা হবে।’

জাহিদ মালেক বলেন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আগুনের ঘটনাটি শুধুই শট সার্কিট থেকে না অন্য কোনও কারণে হয়েছে তা আমরা খতিয়ে দেখবো। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের তিনদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

তিনি বলেন, এই ঘটনার পর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মোট ৩৮৫ জন রোগীকে স্থানান্তর করা হয়েছে। এর মধ্যে দুইজনকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে। আশপাশের সবগুলো হাসপাতালে মোট ৪৯২ জন রোগীকে ভর্তি করা হয়েছে। যখন আগুন লাগে তখন হাসপাতালে ১ হাজার ২০০ রোগী ভর্তি ছিলেন।

আগুনের পর কিছু রোগী হাসপাতালে আছেন। কিছু রোগীকে অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়ি পাঠানো হয়েছে। ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টার পরে হাসপাতালের ১৬টি ইউনিটের মধ্যে ১৪টি ইউনিট চালু করা হয়েছে। সেখানে এখন রোগী ভর্তি আছে। হাসপাতালের দুটি ইউনিট গাইনি ও শিশু ইউনিট সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ইউনিট দুটি অল্প সময়ের মধ্যে চালু করতে পারবো বলে আশা করছি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ।
সূত্র : বাসস

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী : সরিষাবাড়ীতে আনন্দ শোভাযাত্রা, দোয়া মাহফিল

দেশের সব হাসপাতালে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি খতিয়ে দেখা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৬:২৩:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক : দেশের সকল হাসপাতালের ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ঠিক আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানী ঢাকার বারিধারায় নিজ বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আগুনের ঘটনাটি আমাদের জন্য একটি শিক্ষা। দেশের সব মেডিক্যাল হাসপাতাল পুরানো হয়ে গেছে। হাসপাতালগুলোর ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম আধুনিক করা প্রয়োজন। ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ঠিক আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। নিয়মিতভাবে অগ্নি নির্বাবক মহড়ার ব্যবস্থা করা হবে।’

জাহিদ মালেক বলেন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আগুনের ঘটনাটি শুধুই শট সার্কিট থেকে না অন্য কোনও কারণে হয়েছে তা আমরা খতিয়ে দেখবো। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের তিনদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

তিনি বলেন, এই ঘটনার পর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মোট ৩৮৫ জন রোগীকে স্থানান্তর করা হয়েছে। এর মধ্যে দুইজনকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে। আশপাশের সবগুলো হাসপাতালে মোট ৪৯২ জন রোগীকে ভর্তি করা হয়েছে। যখন আগুন লাগে তখন হাসপাতালে ১ হাজার ২০০ রোগী ভর্তি ছিলেন।

আগুনের পর কিছু রোগী হাসপাতালে আছেন। কিছু রোগীকে অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়ি পাঠানো হয়েছে। ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টার পরে হাসপাতালের ১৬টি ইউনিটের মধ্যে ১৪টি ইউনিট চালু করা হয়েছে। সেখানে এখন রোগী ভর্তি আছে। হাসপাতালের দুটি ইউনিট গাইনি ও শিশু ইউনিট সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ইউনিট দুটি অল্প সময়ের মধ্যে চালু করতে পারবো বলে আশা করছি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ।
সূত্র : বাসস