বাংলাদেশ টুডে’র জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব জামালপুরের সদস্য সাংবাদিক এম সুলতান আলম আর নেই। তিনি প্রায় এক মাস ধরে গলব্লাডার ও লিভার ক্যান্সারে ভুগছিলেন। ২৭ জানুয়ারি সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জামালপুর শহরের লাঙ্গলজোড়া গ্রামের নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) তিনি।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। সাংবাদিক সুলতান আলম ১৯৬৮ সালে ১ জানুয়ারি জামালপুর পৌরসভার লাঙ্গলজোড়া এলাকায় এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি স্থানীয় মৃত জয়নাল আবেদীনের দ্বিতীয় ছেলে। ব্যক্তি জীবনে তিনি ছিলেন নিঃসন্তান। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী শাহিদা আক্তার মলিসহ অনেক আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। ২৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে লাঙ্গলজোড়া রেলগেইট জামে মসজিদ সংলগ্ন স্থানে তার জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় এলাকাবাসী, সাংবাদিক ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের লোকজন-সহ বিপুল সংখ্যক মুসল্লি অংশ নেন।

জানাজা নামাজের আগে প্রয়াত সাংবাদিক এম সুলতান আলমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি জামালপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন খান, সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. হারুন অর রশিদ, খনিজ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব রুবাইয়েত খান, সাংবাদিক এম সুলতান আলমের ছোট ভাই হাফিজুর রহমান, জেলা বিএনপির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান আরমান, এলাকার মুরুব্বি আকরাম হোসেন খান তারা, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হাফিজ রায়হান সাদা, প্রেসক্লাব জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোখলেছুর রহমান লিখন ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, জামালপুর অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের সভাপতি বাংলারচিঠিডটকমের সম্পাদক জাহাঙ্গীর সেলিম, সাংবাদিক কামাল হোসেন, বিএনপিনেতা মমিনুর রহমান মমিন, সাংবাদিক আনোয়ারুল ইসলাম মিলন প্রমুখ।
পরে সাংবাদিক এম সুলতান আলমের মরদেহ জামালপুর পৌরকবরস্থানে সমাহিত করা হয়।
 
																			 
																		 
										 মো. আলমগীর : নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর, বাংলারচিঠিডটকম
																মো. আলমগীর : নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর, বাংলারচিঠিডটকম								 


















