ঢাকা ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ইমাম মুয়াজ্জিন কল্যাণ তহবিল চালু ঝিনাইগাতীতে পানিতে নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার অধিকার রক্ষায় শেরপুরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত জামালপুরে বিদ্যুৎ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামে ওয়ারেছ আলী মামুন সংবর্ধিত নদী ভাঙনের কবল থেকে মসজিদ ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে বকশীগঞ্জে মানববন্ধন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা করেছে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন জামাল পাশা, শাহেদ আলী ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার ব্যস্ততা চলছে মাদারগঞ্জের প্রতিমাশিল্পীদের, ২৭ মণ্ডপে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি দেওয়ানগঞ্জে উপহারের বেশির ভাগ ঘরের দরজায় ঝুলছে তালা

বন্যায় শেরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত: ৩ জনের প্রাণহানি

প্রবল বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে শেরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। উজানের পানি কিছুটা কমতে শুরু করলেও প্লাবিত হয়েছে ভাটি এলাকা।

বন্যার পানিতে ডুবে নালিতাবাড়ির খলিশাকুড়ির খলিলুর রহমান (৬৫), আন্ধারুপাড়া ইদ্রিস আলী (৬৫) ও ঝিনাইগাতির সন্ধাকুড়ায় অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তিসহ তিনজন মারা গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

এই পর্যন্ত ঝিনাইগাতি ও নালিতাবাড়ি উপজেলার অন্তত ১৪টি ইউনিয়নের শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানি বন্দি হয়ে পড়েছে কমপক্ষে ৫০ হাজার মানুষ। বাড়ি ঘরে পানি ঢুকে পড়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে লোকজন।

জেলা কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক ড. সুকল্প দাস জানিয়েছেন, এই পর্যন্ত জেলায় ৭ হাজার ৭০০ হেক্টর জমির আমন ধান সম্পূর্ণ পানির নীচে এবং ৯ হাজার ৭০০ হেক্টর জমির আমন ধানের আবাদ আংশিক পানির নীচে তলিয়ে গেছে। ৬০০ হেক্টর জমির শীতকালীন সবজি পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে।

শেরপুরের জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুল হক ৫ অক্টোবর শনিবার সকালে জাতীয় বার্তা সংস্থা বাসসকে জানিয়েছেন, ঝিনাইগাতি ও নালিতাবাড়ীতে পাহাড়ী ঢলে সৃষ্ট বন্যায় তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়-ক্ষতি নির্ণয় করার জন্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।সূত্র:বাসস।

জনপ্রিয় সংবাদ

দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ইমাম মুয়াজ্জিন কল্যাণ তহবিল চালু

বন্যায় শেরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত: ৩ জনের প্রাণহানি

আপডেট সময় ০৫:৫০:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

প্রবল বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে শেরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। উজানের পানি কিছুটা কমতে শুরু করলেও প্লাবিত হয়েছে ভাটি এলাকা।

বন্যার পানিতে ডুবে নালিতাবাড়ির খলিশাকুড়ির খলিলুর রহমান (৬৫), আন্ধারুপাড়া ইদ্রিস আলী (৬৫) ও ঝিনাইগাতির সন্ধাকুড়ায় অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তিসহ তিনজন মারা গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

এই পর্যন্ত ঝিনাইগাতি ও নালিতাবাড়ি উপজেলার অন্তত ১৪টি ইউনিয়নের শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানি বন্দি হয়ে পড়েছে কমপক্ষে ৫০ হাজার মানুষ। বাড়ি ঘরে পানি ঢুকে পড়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে লোকজন।

জেলা কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক ড. সুকল্প দাস জানিয়েছেন, এই পর্যন্ত জেলায় ৭ হাজার ৭০০ হেক্টর জমির আমন ধান সম্পূর্ণ পানির নীচে এবং ৯ হাজার ৭০০ হেক্টর জমির আমন ধানের আবাদ আংশিক পানির নীচে তলিয়ে গেছে। ৬০০ হেক্টর জমির শীতকালীন সবজি পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে।

শেরপুরের জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুল হক ৫ অক্টোবর শনিবার সকালে জাতীয় বার্তা সংস্থা বাসসকে জানিয়েছেন, ঝিনাইগাতি ও নালিতাবাড়ীতে পাহাড়ী ঢলে সৃষ্ট বন্যায় তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়-ক্ষতি নির্ণয় করার জন্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।সূত্র:বাসস।