ঢাকা ১১:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সরিষাবাড়ী প্রেসক্লাব নির্বাচন : সভাপতি ইব্রাহীম, জাকারিয়া সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত মাদারগঞ্জে গ্যাস অনুসন্ধান কূপ খনন কার্যক্রম শুরু আগামী ভবিষ্যৎ হবে কমপিটিশনের ভবিষ্যত : জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম ইসলামপুরে শীতার্তদের মাঝে বিএনপির কম্বল বিতরণ মেলান্দহে হত্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানোর হুমকির অভিযোগ মাদারগঞ্জে শীতবস্ত্র পেল তিন শতাধিক শীতার্ত মানুষ মাহমুদপুর ইউনিয়ন বিএনপির মিছিল, পথসভা অনুষ্ঠিত চিকিৎসার অভাবে ক্যান্সার আক্রান্ত সাংবাদিক এম সুলতান আলম মৃত্যুপথযাত্রী বামুনপাড়া উদয়ন ক্লাবের উদ্যোগে শীতার্ত দরিদ্রদের মাঝে কম্বল বিতরণ ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন

ভারতে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক ❑ ভারতে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ১৬ জানুয়ারি টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

উদ্বোধনের আগে দেওয়া ভাষণে মোদী জনগণকে স্মরণ করিয়ে দেন টিকার দুটি ডোজই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একইসঙ্গে মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘টিকাদান কর্মসূচি শুরুর মানে এই নয় যে আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা বন্ধ করে দিবো। আমাদের নিয়মিত মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি শারীরিক দুরত্বও বজায় রেখে চলতে হবে।’

ভাষণকালে তিনি রুদ্ধ কন্ঠে ভাইরাস সংক্রমণে প্রাণ হারানো শত শত স্বাস্থ্যকর্র্মী ও সম্মুখ সারির কর্মীদের স্মরণ করেন।

এছাড়া টিকাদানকালে ধৈর্য ধরতে তিনি দেশবাসীর প্রতিও আহ্বান জানান।

মোদী অতি অল্প সময়ের মধ্যে টিকা আবিষ্কার করার জন্য গবেষকদের এবং করোনা মহামারি মোকাবেলায় অবদানের জন্য দেশের সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, ‘অতি অল্প সময়ের মধ্যে আমরা দু’টি টিকা তৈরি করেছি। এটাই আমাদের গবেষকদলের সক্ষমতা প্রমাণ করে।’

এর আগে গত ৩ জানুয়ারি সিরাম ইনষ্টিটিউটের তৈরী ‘কোভিশিল্ড’ এবং ভারত বায়োটেকের তৈরী ‘কোভ্যাক্সিন’ নামের দু’টি টিকা ব্যবহারে জরুরি অনুমোদন দেয় দেশটির অষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

ভারতের এ টিকাদান কমূসূচি বিশ্বের মধ্যে বৃহৎ। টিকাদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোতে ৩,০০৬ টি টিকাদান কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে। ইতোমধ্যে এসব কেন্দ্রে টিকা সরবরাহ করা হয়েছে।

ঝুঁকি বিবেচনায় প্রথম দফায় টিকা পেতে যাচ্ছে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ের তিন লাখ স্বাস্থ্যকর্মী। তাদের টিকা দেয়ার খরচ বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

এদিকে, সরকারের টিকাদান কর্মসূচির নীতিমালা অনুযায়ী ১৮ বছরের নিচের কোনো শিশু এবং গর্ভবতী নারীরা এই কার্যক্রমের আওতায় পড়বে না।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সরিষাবাড়ী প্রেসক্লাব নির্বাচন : সভাপতি ইব্রাহীম, জাকারিয়া সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত

ভারতে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

আপডেট সময় ০৬:৪৮:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক ❑ ভারতে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ১৬ জানুয়ারি টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

উদ্বোধনের আগে দেওয়া ভাষণে মোদী জনগণকে স্মরণ করিয়ে দেন টিকার দুটি ডোজই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একইসঙ্গে মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘টিকাদান কর্মসূচি শুরুর মানে এই নয় যে আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা বন্ধ করে দিবো। আমাদের নিয়মিত মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি শারীরিক দুরত্বও বজায় রেখে চলতে হবে।’

ভাষণকালে তিনি রুদ্ধ কন্ঠে ভাইরাস সংক্রমণে প্রাণ হারানো শত শত স্বাস্থ্যকর্র্মী ও সম্মুখ সারির কর্মীদের স্মরণ করেন।

এছাড়া টিকাদানকালে ধৈর্য ধরতে তিনি দেশবাসীর প্রতিও আহ্বান জানান।

মোদী অতি অল্প সময়ের মধ্যে টিকা আবিষ্কার করার জন্য গবেষকদের এবং করোনা মহামারি মোকাবেলায় অবদানের জন্য দেশের সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, ‘অতি অল্প সময়ের মধ্যে আমরা দু’টি টিকা তৈরি করেছি। এটাই আমাদের গবেষকদলের সক্ষমতা প্রমাণ করে।’

এর আগে গত ৩ জানুয়ারি সিরাম ইনষ্টিটিউটের তৈরী ‘কোভিশিল্ড’ এবং ভারত বায়োটেকের তৈরী ‘কোভ্যাক্সিন’ নামের দু’টি টিকা ব্যবহারে জরুরি অনুমোদন দেয় দেশটির অষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

ভারতের এ টিকাদান কমূসূচি বিশ্বের মধ্যে বৃহৎ। টিকাদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোতে ৩,০০৬ টি টিকাদান কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে। ইতোমধ্যে এসব কেন্দ্রে টিকা সরবরাহ করা হয়েছে।

ঝুঁকি বিবেচনায় প্রথম দফায় টিকা পেতে যাচ্ছে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ের তিন লাখ স্বাস্থ্যকর্মী। তাদের টিকা দেয়ার খরচ বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

এদিকে, সরকারের টিকাদান কর্মসূচির নীতিমালা অনুযায়ী ১৮ বছরের নিচের কোনো শিশু এবং গর্ভবতী নারীরা এই কার্যক্রমের আওতায় পড়বে না।