ঢাকা ০২:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
এম্পাওয়ারিং সেফটি ফর গালর্স প্রকল্পে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইউনাইটেড পাবলিক স্কুল ও কলেজ কন্যাশিশু অপহরণের দায়ে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অপপ্রচারের প্রতিবাদে ডোয়াইলে ওলামাদলের সংবাদ সম্মেলন ব্রহ্মপুত্র ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে তিনদিনব্যাপী সিএস ফেস্ট ২.০ শুরু ইসলামপুর পৌর বিএনপির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত তারা ঘি চায়, আমরা গণতন্ত্র চাই : এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত নালিতাবাড়ীতে এক হাজার টাকার জাল নোটসহ যুবক আটক কৃষি কর্মকর্তার উপর হামলার প্রতিবাদে জামালপুরে মানববন্ধন মাদারগঞ্জে ম্যারাথনে অংশ নেন ৬০০ দৌড়বিদ জামালপুরে জাতীয় পার্টির যৌথ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

জামালপুরে বঙ্গবন্ধুর নামে এক হাফেজের কোরআন খতম

হাফেজ মো. সাইদুর রহমান

হাফেজ মো. সাইদুর রহমান

মাহমুদুল হাসান মুক্তা, জামালপুর প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুর সদরের শরিফপুর ইউনিয়নের বেড়াপাথালিয়া গ্রামের এক মুজিব ভক্ত হাফেজ মো. সাইদুর রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে কোরআন খতম দিচ্ছেন।

তিনি শেরপুর সদর উপজেলার বেতমারি ঘুঘুরাকান্দি ইউনিয়নের চরখারচর গ্রামের মধ্যপাড়া খানবাড়ি জামে মসজিদে ইমামতি করেন।

জানা গেছে, সম্প্রতি তিনি জামালপুর সদর উপজেলার শরিফপুর ইউনিয়নের গোদাশিমলা বাজার মাদরাসায়ে খাদেমুল ইসলাম রহমতপুর মাদরাসায় কোরআন হাফেজ পড়াশোনা শেষ করে ওই মসজিদে ইমামতি করেন। তিনি ছোটবেলা থেকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভক্ত। তিনি গত বছরের ২ জুলাই জামালপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য প্রকৌশলী মো. মোজাফফর হোসেনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তার স্ত্রী কল্পনা বেগমের জন্য চিকিৎসার সাহায্য চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে আবেদন করে। তার এ আবেদনের প্রেক্ষিতে ১০ অক্টোবর তাকে পঞ্চাশ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।

সেই থেকে তিনি মুজিব পরিবার ও মুজিবের প্রতি আরো ভক্ত হয়ে কিছু একটা করার চিন্তা থেকেই তিনি বর্তমানে প্রতিদিন মসজিদে বসে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে কোরআন খতম দিচ্ছেন।

এ বিষয়ে হাফেজ মো. সাইদুর রহমান জানান, কেবলমাত্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ভালবাসার জন্যই আমার এ কোরআন খতম দেওয়ার চিন্তা করেছি। আমার আর কোন কিছুর চাওয়া-পাওয়া নেই। আগামী শবে কদরের রাত্রে ২৭ রোজার দিন আমার এ কোরআন খতম শেষ করা হবে।

তিনি আরও জানান, এই পৃথিবীতে যতদিন বেঁচে থাকবো তাদের কৃতজ্ঞতায় আমি প্রতি বছর রমজান মাসে কোরআন খতম দিয়ে যাবো এবং তাদের জন্য সব সময় দোয়া করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

এম্পাওয়ারিং সেফটি ফর গালর্স প্রকল্পে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইউনাইটেড পাবলিক স্কুল ও কলেজ

জামালপুরে বঙ্গবন্ধুর নামে এক হাফেজের কোরআন খতম

আপডেট সময় ০৫:১৩:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মে ২০২০
হাফেজ মো. সাইদুর রহমান

মাহমুদুল হাসান মুক্তা, জামালপুর প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুর সদরের শরিফপুর ইউনিয়নের বেড়াপাথালিয়া গ্রামের এক মুজিব ভক্ত হাফেজ মো. সাইদুর রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে কোরআন খতম দিচ্ছেন।

তিনি শেরপুর সদর উপজেলার বেতমারি ঘুঘুরাকান্দি ইউনিয়নের চরখারচর গ্রামের মধ্যপাড়া খানবাড়ি জামে মসজিদে ইমামতি করেন।

জানা গেছে, সম্প্রতি তিনি জামালপুর সদর উপজেলার শরিফপুর ইউনিয়নের গোদাশিমলা বাজার মাদরাসায়ে খাদেমুল ইসলাম রহমতপুর মাদরাসায় কোরআন হাফেজ পড়াশোনা শেষ করে ওই মসজিদে ইমামতি করেন। তিনি ছোটবেলা থেকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভক্ত। তিনি গত বছরের ২ জুলাই জামালপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য প্রকৌশলী মো. মোজাফফর হোসেনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তার স্ত্রী কল্পনা বেগমের জন্য চিকিৎসার সাহায্য চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে আবেদন করে। তার এ আবেদনের প্রেক্ষিতে ১০ অক্টোবর তাকে পঞ্চাশ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।

সেই থেকে তিনি মুজিব পরিবার ও মুজিবের প্রতি আরো ভক্ত হয়ে কিছু একটা করার চিন্তা থেকেই তিনি বর্তমানে প্রতিদিন মসজিদে বসে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে কোরআন খতম দিচ্ছেন।

এ বিষয়ে হাফেজ মো. সাইদুর রহমান জানান, কেবলমাত্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ভালবাসার জন্যই আমার এ কোরআন খতম দেওয়ার চিন্তা করেছি। আমার আর কোন কিছুর চাওয়া-পাওয়া নেই। আগামী শবে কদরের রাত্রে ২৭ রোজার দিন আমার এ কোরআন খতম শেষ করা হবে।

তিনি আরও জানান, এই পৃথিবীতে যতদিন বেঁচে থাকবো তাদের কৃতজ্ঞতায় আমি প্রতি বছর রমজান মাসে কোরআন খতম দিয়ে যাবো এবং তাদের জন্য সব সময় দোয়া করে যাবো ইনশাআল্লাহ।