ঢাকা ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জামালপুর বগাবাইদ উচ্চবিদ্যালয়ে শহীদদের স্মরণে গাছের চারা রোপণ

বগাবাইদ উচ্চবিদ্যালয়ে গাছের চারা রোপণ করা হয়। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

বগাবাইদ উচ্চবিদ্যালয়ে গাছের চারা রোপণ করা হয়। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর ॥
জেলার অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো জামালপুর পৌরসভাধীন বগাবাইদ উচ্চবিদ্যালয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে ৩০ লাখ শহীদদের স্মরণে জাতীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গাছের চারা রোপণ করা হয়। ১৮ জুলাই এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জামালপুর পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি বিশিষ্ট মানবাধিকারকর্মী জাহাঙ্গীর সেলিম।

এ সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতাহার হোসেনসহ অন্যান্য শিক্ষক ও ছাত্র, ছাত্রী, অভিভাবক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে সারাদেশে একই সময়ে একযোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির গুরুত্ব তুলে ধরে আলোচনা করা হয়।

নাম প্রকাশে অনচ্ছিুক একাধিক ব্যক্তি বৃক্ষরোপণের উদ্দেশ্য মহৎ হলেও এর বাস্তবায়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অনেকেই বলেছেন বেশির ভাগ চারা এক ফুট বা দেড় ফুটের বেশি লম্বা নয়। এসব চারা রোপণের পর অধিকাংশ বাঁচবে না বলে মন্তব্য করেন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এই বিদ্যালয়ে ৩০টি চারার মধ্যে দেড় থেকে দুই ফুটের মধ্যে। যা রোপণের পর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে টিকবে না।

পরে স্থানীয়ভাবে মানুষের উচ্চতার বেশি একটি চারা গাছ সংগ্রহ করে বৃক্ষরোপণের কাজ উদ্বোধন করা হয়।

প্রধান শিক্ষক বলেন, আমরা যা পেয়েছি তাই রোপণ করবো। আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করবো যাতে চারাগুলো টিকে যায়।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চিকিৎসক মফিজুর রহমান বলেন, বন বিভাগের সীমাবদ্ধতার কারণে এরকম হয়েছে। একসাথে এতো বেশি মাপের চারা সরবরাহ করা সম্ভব হয় নাই বলে কিছু কিছু চারা ছোট গেছে বলে তিনি ধারণা করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুর বগাবাইদ উচ্চবিদ্যালয়ে শহীদদের স্মরণে গাছের চারা রোপণ

আপডেট সময় ১০:৪৩:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুলাই ২০১৮
বগাবাইদ উচ্চবিদ্যালয়ে গাছের চারা রোপণ করা হয়। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর ॥
জেলার অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো জামালপুর পৌরসভাধীন বগাবাইদ উচ্চবিদ্যালয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে ৩০ লাখ শহীদদের স্মরণে জাতীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গাছের চারা রোপণ করা হয়। ১৮ জুলাই এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জামালপুর পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি বিশিষ্ট মানবাধিকারকর্মী জাহাঙ্গীর সেলিম।

এ সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতাহার হোসেনসহ অন্যান্য শিক্ষক ও ছাত্র, ছাত্রী, অভিভাবক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে সারাদেশে একই সময়ে একযোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির গুরুত্ব তুলে ধরে আলোচনা করা হয়।

নাম প্রকাশে অনচ্ছিুক একাধিক ব্যক্তি বৃক্ষরোপণের উদ্দেশ্য মহৎ হলেও এর বাস্তবায়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অনেকেই বলেছেন বেশির ভাগ চারা এক ফুট বা দেড় ফুটের বেশি লম্বা নয়। এসব চারা রোপণের পর অধিকাংশ বাঁচবে না বলে মন্তব্য করেন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এই বিদ্যালয়ে ৩০টি চারার মধ্যে দেড় থেকে দুই ফুটের মধ্যে। যা রোপণের পর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে টিকবে না।

পরে স্থানীয়ভাবে মানুষের উচ্চতার বেশি একটি চারা গাছ সংগ্রহ করে বৃক্ষরোপণের কাজ উদ্বোধন করা হয়।

প্রধান শিক্ষক বলেন, আমরা যা পেয়েছি তাই রোপণ করবো। আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করবো যাতে চারাগুলো টিকে যায়।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চিকিৎসক মফিজুর রহমান বলেন, বন বিভাগের সীমাবদ্ধতার কারণে এরকম হয়েছে। একসাথে এতো বেশি মাপের চারা সরবরাহ করা সম্ভব হয় নাই বলে কিছু কিছু চারা ছোট গেছে বলে তিনি ধারণা করেন।