ঢাকা ০২:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আওয়ামী লীগ জিয়া পরিবারকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল : শামীম তালুকদার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহারের দাবিতে জামালপুরে মানববন্ধন শেরপুরে পাখি শিকারির কারাদন্ড বকশীগঞ্জে বিদ্যালয়ে আকস্মিক পরিদর্শনে ইউএনও, দিলেন দিকনির্দেশনা টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন : শেরপুরে লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৮৩ হাজার শিশু ইসলামপুর উন্নয়ন কমিটির অর্থায়নে আনজুমান বেগমের দেহে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন মাদারগঞ্জে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত মাদারগঞ্জে ছাগল ও চেক বিতরণ বিশ্ব ডাক দিবস আজ : লাল ডাকবাক্সে নেই চিঠি, স্মৃতি ডাকপিয়নের ঘণ্টাধ্বনি বকশীগঞ্জে মাদকব্যবসায়ী ছিনতাই, দুই পুলিশ আহত, আটক ৪

দেশের কম্পিউটার প্রকৌশলীদের এআই বিষয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে : সেমিনারে বক্তারা

বাংলার চিঠি ডটকম ডেস্ক॥
দেশের কম্পিউটার প্রকৌশলীদের আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) বিষয়ে কাজ করার বড় একটা সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন এ খাতের বিশেষজ্ঞরা।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের আয়োজনে ‘আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স এন্ড মেশিন লার্নিং’ বিষয়ক এক সেমিনারে বিশেষজ্ঞ বক্তারা এই মতামত ব্যক্ত করেছেন।

১৫ জুলাই সকালে সিএসই বিভাগের অপারেটিং সিস্টেম ল্যাবে ওই সেমিনারের উদ্বোধন করেন চুয়েটের স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম।

সিএসই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কৌশিক দেব। সেমিনার বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ রোবটিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোঃ হাফিজুল ইমরান।

সেমিনারের অংশ হিসেবে ‘এন্ড্রয়েড কন্ট্রোল রোবট’ শীর্ষক একটি কর্মশালাও অনুষ্ঠিত হয়। এতে সিএসই বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, বর্তমান বিশ্বের প্রাযুক্তিক উৎকর্ষতাকে এগিয়ে নিতে এআই একটা বড় শিল্পে রুপান্তরিত হচ্ছে। বহির্বিশ্বের বড় বড় শিল্প-কারখানাগুলোতে ক্রমশ এআই-এর ব্যবহার জনপ্রিয় হচ্ছে। রোবট কিংবা মেশিনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্থাপন করে দ্রুত সময়ে নির্ভুলভাবে অনেক জটিল কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব। যে কারণে দিনদিন এর চাহিদা বাড়ছে।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন বলেন, আমাদের দেশে শিল্প-কারখানা, কর্পোরেট অফিস এবং বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো এআই সেক্টর তেমন প্রসার লাভ করেনি। এক্ষেত্রে কম্পিউটার প্রকৌশলীদের কাজ করার বড় একটা সুযোগ তৈরি হচ্ছে। চুয়েটের শিক্ষার্থীরাও এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেন বলে মনে করেন তিনি।

সেমিনার ও কর্মশালা শেষে শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।বাসস।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আওয়ামী লীগ জিয়া পরিবারকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল : শামীম তালুকদার

দেশের কম্পিউটার প্রকৌশলীদের এআই বিষয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে : সেমিনারে বক্তারা

আপডেট সময় ০৯:০২:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুলাই ২০১৮

বাংলার চিঠি ডটকম ডেস্ক॥
দেশের কম্পিউটার প্রকৌশলীদের আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) বিষয়ে কাজ করার বড় একটা সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন এ খাতের বিশেষজ্ঞরা।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের আয়োজনে ‘আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স এন্ড মেশিন লার্নিং’ বিষয়ক এক সেমিনারে বিশেষজ্ঞ বক্তারা এই মতামত ব্যক্ত করেছেন।

১৫ জুলাই সকালে সিএসই বিভাগের অপারেটিং সিস্টেম ল্যাবে ওই সেমিনারের উদ্বোধন করেন চুয়েটের স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম।

সিএসই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কৌশিক দেব। সেমিনার বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ রোবটিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোঃ হাফিজুল ইমরান।

সেমিনারের অংশ হিসেবে ‘এন্ড্রয়েড কন্ট্রোল রোবট’ শীর্ষক একটি কর্মশালাও অনুষ্ঠিত হয়। এতে সিএসই বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, বর্তমান বিশ্বের প্রাযুক্তিক উৎকর্ষতাকে এগিয়ে নিতে এআই একটা বড় শিল্পে রুপান্তরিত হচ্ছে। বহির্বিশ্বের বড় বড় শিল্প-কারখানাগুলোতে ক্রমশ এআই-এর ব্যবহার জনপ্রিয় হচ্ছে। রোবট কিংবা মেশিনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্থাপন করে দ্রুত সময়ে নির্ভুলভাবে অনেক জটিল কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব। যে কারণে দিনদিন এর চাহিদা বাড়ছে।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন বলেন, আমাদের দেশে শিল্প-কারখানা, কর্পোরেট অফিস এবং বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো এআই সেক্টর তেমন প্রসার লাভ করেনি। এক্ষেত্রে কম্পিউটার প্রকৌশলীদের কাজ করার বড় একটা সুযোগ তৈরি হচ্ছে। চুয়েটের শিক্ষার্থীরাও এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেন বলে মনে করেন তিনি।

সেমিনার ও কর্মশালা শেষে শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।বাসস।