ঢাকা ০৫:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহে নির্বাচন হতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা মাদারগঞ্জে ক্লাব ফুটবল টুর্নামেন্টে উত্তর চরবওলা স্পোর্টিং ক্লাব এ দল চ্যাম্পিয়ন দেওয়ানগঞ্জে ইসলামী সংস্কৃতি জোটের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত বকশীগঞ্জে আওয়ামী লীগের বাধায় পণ্ড হওয়া ফুটবল খেলা সাত বছর অনুষ্ঠিত সরিষাবাড়ীর শাহানাজ আক্তার এখন তুহিন মিয়া ভারতের আহমেদাবাদে ২৪২ আরোহী নিয়ে লন্ডনগামী বিমান বিধ্বস্ত কেন্দুয়া স্পোর্টস একাডেমি চ্যাম্পিয়ন আলাইনদী থেকে আফসানা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার দুর্যোগ মোকাবিলা, পরিবেশ সুরক্ষায় মাদারগঞ্জে দুই শতাধিক বৃক্ষরোপণ ৭৫ দিন নিখোঁজ থাকা নুহাশকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী

জামালপুরে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত

বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসের শোভাযাত্রা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসের শোভাযাত্রা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

জামালপুর প্রতিনিধি, বাংলারচিঠি ডটকম

‘এখনই সময় অঙ্গীকার করার, যক্ষ্মামুক্ত দেশ গড়ার’ এই প্রতিপাদ্যের আলোকে জামালপুরে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে ২৪ মার্চ বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি-নাটাব ও ডেনিয়েন ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় জামালপুর সিভিল সার্জন কার্যালয় শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভার আয়োজন করে।

দিবসটি উপলক্ষে ২৪ মার্চ সকালে শহরের ফৌজদারী মোড় থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।

পরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহফুজুর রহমান, বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের চিকিৎসা কর্মকর্তা চিকিৎসক স্বাগত সাহা, টাঙ্গাইল যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের মাঠ কর্মকর্তা চিকিৎসক এস এম কামরুজ্জামান, ওসি ডিবি নওয়াজেশ আলী, জুনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা আনিসুর রহমান, জেলা নাটাবের সভাপতি তানভীর আহমেদ হীরা, রক্তের বন্ধনের সহসভাপতি আনিসুর রহমান প্রমুখ।

বিশ্ব যক্ষা দিবসের আলোচনা সভা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

সভায় সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায় তামকজাত দ্রব্য পরিহার ও যক্ষ্মার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করে যক্ষ্মা নির্মূলে ভূমিকা রাখার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান। এ ছাড়া সরকারিভাবে চিকিৎসাসেবা নেয়ার জন্য সবাইকে অন্তত একজন করে যক্ষ্মারোগী সরকারি হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে পাঠানোর আহবান জানান তিনি।

বক্তারা বলেন, যক্ষ্মা একটি প্রাচীনতম ভয়াবহ রোগ। এখন যক্ষ্মা হলে রক্ষা আছে, যক্ষ্মা হলে আতঙ্ক ও লজ্জার কিছু নেই। যক্ষ্মারোগীদের জন্য সরকার সকল চিকিৎসা খরচ বহন করে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহে নির্বাচন হতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা

জামালপুরে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত

আপডেট সময় ০৬:৪৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০১৯
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবসের শোভাযাত্রা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

জামালপুর প্রতিনিধি, বাংলারচিঠি ডটকম

‘এখনই সময় অঙ্গীকার করার, যক্ষ্মামুক্ত দেশ গড়ার’ এই প্রতিপাদ্যের আলোকে জামালপুরে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে ২৪ মার্চ বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি-নাটাব ও ডেনিয়েন ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় জামালপুর সিভিল সার্জন কার্যালয় শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভার আয়োজন করে।

দিবসটি উপলক্ষে ২৪ মার্চ সকালে শহরের ফৌজদারী মোড় থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।

পরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহফুজুর রহমান, বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের চিকিৎসা কর্মকর্তা চিকিৎসক স্বাগত সাহা, টাঙ্গাইল যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের মাঠ কর্মকর্তা চিকিৎসক এস এম কামরুজ্জামান, ওসি ডিবি নওয়াজেশ আলী, জুনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা আনিসুর রহমান, জেলা নাটাবের সভাপতি তানভীর আহমেদ হীরা, রক্তের বন্ধনের সহসভাপতি আনিসুর রহমান প্রমুখ।

বিশ্ব যক্ষা দিবসের আলোচনা সভা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

সভায় সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায় তামকজাত দ্রব্য পরিহার ও যক্ষ্মার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করে যক্ষ্মা নির্মূলে ভূমিকা রাখার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান। এ ছাড়া সরকারিভাবে চিকিৎসাসেবা নেয়ার জন্য সবাইকে অন্তত একজন করে যক্ষ্মারোগী সরকারি হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে পাঠানোর আহবান জানান তিনি।

বক্তারা বলেন, যক্ষ্মা একটি প্রাচীনতম ভয়াবহ রোগ। এখন যক্ষ্মা হলে রক্ষা আছে, যক্ষ্মা হলে আতঙ্ক ও লজ্জার কিছু নেই। যক্ষ্মারোগীদের জন্য সরকার সকল চিকিৎসা খরচ বহন করে।