ঢাকা ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষকে রক্তের বন্ধনের শুভেচ্ছা রিডার্স ক্লাবের নিয়মিত পাঠচক্র অনুষ্ঠিত নকলায় চরাঞ্চলের কৃষকেরা বাণিজ্যিকভাবে পানিফল চাষ করে স্বাবলম্বী মাদারগঞ্জে বিধবা ইয়াসমিনের পাশে দাঁড়াল যুবদল, দিচ্ছে নতুন ঘর নিলাখিয়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগ আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি পরিবর্তনের দাবিতে স্মারকলিপি পেশ শেরপুরে ঘর-বাড়ি উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন শেরপুরে সালমান শাহ্ হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত শেরপুরে তিনটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন বাবার উত্তরসূরীরা সরিষাবাড়ী হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ড , ডাক্তারের দূরদর্শিতায় প্রাণে বাঁচল প্রসূতি, নবজাতক

চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই ‘একসাথে থাকার উপায় খুঁজে বের করতে হবে’ : শি

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক ❑ প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়ন রক্ষায় অবশ্যই ‘একসাথে থাকার উপায়’ খুঁজে বের করতে হবে। নজির ভঙ্গ করে তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর তিনি এমন বক্তব্য দিলেন।

২৭ অক্টোবর রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এ কথা জানিয়েছে। খবর এএফপি’র।

চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্ব-শাসিত তাইওয়ানের ওপর বেইজিংয়ের আগ্রাসন থেকে শুরু করে হংকংয়ে তাদের দমনপীড়ন এবং জিনজিয়াংয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘণের ক্ষেত্রে মুখোমুখী অবস্থানে দাঁড়াতে দেখা যায়।

এছাড়া ওয়াশিংটন রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসনের জন্য কূটনৈতিক সমর্থন দেওয়ায় বেইজিংকে অভিযুক্ত করে।

রোববার কমিউনিস্ট পার্টি কংগ্রেস শেষে চীনের নেতা হিসেবে শি’কে আরো পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় বসানো হয়।

চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার কেন্দ্র সিসিটিভি পরিবেশিত খবরে বলা হয়, মার্কিন-চীন সম্পর্ক বিষয়ক জাতীয় কমিটির কাছে একটি অভিনন্দনপত্রে শি লিখেছেন, ‘বিশ্ব আজ শান্তিপূর্ণ বা শান্ত নয়।’

এটি কংগ্রেসের পর দেওয়া তার প্রথম বক্তব্যের অংশবিশেষ।

তিনি বলেন, ‘প্রধান শক্তি হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা জোরদার- বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা বৃদ্ধিতে এবং বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নকে উন্নীত করতে সাহায্য করবে।’

শি আরো বলেন, চীন ‘পরস্পরকে সম্মান দিতে, শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করতে ও নতুন যুগে একসাথে থাকার উপায় খুঁজে বের করতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।’

শি লিখেছেন, ‘এটি কেবলমাত্র উভয় দেশের জন্যই মঙ্গলজনক হবে না, বরং গোটা বিশ্বের জন্যও ভাল হবে।’

এদিকে বাইডেন প্রশাসন এ মাসে বলেছে যে আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা পুনর্নির্মাণের অভিপ্রায় এবং ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক, সামরিক ও প্রযুক্তিগত শক্তি উভয় ক্ষেত্রে সেই উদ্দেশ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চীন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র প্রতিযোগী দেশ।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষকে রক্তের বন্ধনের শুভেচ্ছা

চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই ‘একসাথে থাকার উপায় খুঁজে বের করতে হবে’ : শি

আপডেট সময় ০৯:৩৭:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক ❑ প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়ন রক্ষায় অবশ্যই ‘একসাথে থাকার উপায়’ খুঁজে বের করতে হবে। নজির ভঙ্গ করে তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর তিনি এমন বক্তব্য দিলেন।

২৭ অক্টোবর রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এ কথা জানিয়েছে। খবর এএফপি’র।

চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্ব-শাসিত তাইওয়ানের ওপর বেইজিংয়ের আগ্রাসন থেকে শুরু করে হংকংয়ে তাদের দমনপীড়ন এবং জিনজিয়াংয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘণের ক্ষেত্রে মুখোমুখী অবস্থানে দাঁড়াতে দেখা যায়।

এছাড়া ওয়াশিংটন রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসনের জন্য কূটনৈতিক সমর্থন দেওয়ায় বেইজিংকে অভিযুক্ত করে।

রোববার কমিউনিস্ট পার্টি কংগ্রেস শেষে চীনের নেতা হিসেবে শি’কে আরো পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় বসানো হয়।

চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার কেন্দ্র সিসিটিভি পরিবেশিত খবরে বলা হয়, মার্কিন-চীন সম্পর্ক বিষয়ক জাতীয় কমিটির কাছে একটি অভিনন্দনপত্রে শি লিখেছেন, ‘বিশ্ব আজ শান্তিপূর্ণ বা শান্ত নয়।’

এটি কংগ্রেসের পর দেওয়া তার প্রথম বক্তব্যের অংশবিশেষ।

তিনি বলেন, ‘প্রধান শক্তি হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা জোরদার- বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা বৃদ্ধিতে এবং বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নকে উন্নীত করতে সাহায্য করবে।’

শি আরো বলেন, চীন ‘পরস্পরকে সম্মান দিতে, শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করতে ও নতুন যুগে একসাথে থাকার উপায় খুঁজে বের করতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।’

শি লিখেছেন, ‘এটি কেবলমাত্র উভয় দেশের জন্যই মঙ্গলজনক হবে না, বরং গোটা বিশ্বের জন্যও ভাল হবে।’

এদিকে বাইডেন প্রশাসন এ মাসে বলেছে যে আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা পুনর্নির্মাণের অভিপ্রায় এবং ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক, সামরিক ও প্রযুক্তিগত শক্তি উভয় ক্ষেত্রে সেই উদ্দেশ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চীন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র প্রতিযোগী দেশ।