দেওয়ানগঞ্জে জাতীয় শোক দিবস পালিত

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দেওয়ান ইমরান ও পুলিশ প্রশাসন। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

বিল্লাল হোসেন মন্ডল, দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে। ১৫ আগস্ট দিনব্যাপী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

১৫ আগস্ট সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ কে এম আব্দুল্লাহ বিন রশিদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দেওয়ান ইমরান।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দেওয়ানগঞ্জ সার্কেল) রাকিবুল হাসান রাসেল, মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ মহব্বত কবির, স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা আহসান হাবীব, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আফতাফ উদ্দিন, কৃষি কর্মকর্তা পরেশ চন্দ্র দাস।

অপরদিকে উপজেলা আওয়ামী লীগও দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালন করেছে। উপজেলা দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইস্তিয়াক হোসেন দিদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা সঞ্চালনা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ।

উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা শেষে মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

সভায় বক্তব্য রাখেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল করিম আকন্দ, সহসাধারণ সম্পাদক আসলাম হোসেন, সাংগঠনিক মমতাজ উদ্দিন আহম্মেদ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুন অর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকি জুয়েল, যুবনেতা সাইদুর রহমান দুলন, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদা আফরোজ রিতু, উপজেলা যুবলীগের যুগ্মআহ্বায়ক মামুনুর রশিদ মামুন, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি আক্কাছ আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক সৈয়দ আহম্মেদ সাফু, প্রচার সম্পাদক জাফর আলী মিস্টি প্রমুখ।

এছাড়াও কর্মসূচিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতৃবৃন্দসহ সহযোগী সংঘটনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা শেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল শহীদের জন্য মোনাজাত করা হয়। পরে তবারক বিতরণ করা হয়।