ঢাকা ০৫:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
লুটপাটের অর্থ ব্যবস্থাপনার জন্য একটি বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার জয়শঙ্করের মতো পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের নিরাপত্তার জন্য হুমকি : রাহুল গান্ধী আইপিএল ক্রিকেটে দিল্লির বড় হারের ম্যাচে ব্যর্থ মুস্তাফিজ মেলান্দহে দুটি ইটভাটায় অভিযান, স্থাপনা বিনষ্ট, জরিমানা ২ লাখ টাকা ইসলামপুরে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ শতাধিক ঘরবাড়ি জামালপুর জেলা রেড ক্রিসেন্টের নতুন এডহক কমিটির বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন মেলান্দহে কমিউটার ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কায় নিহত ১ দেওয়ানগঞ্জে ট্রাক খাদে, নিহত ১ ছাত্রদল নেতা সাম্যর হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ গুণীজন সম্মাননা পেলেন শেরপুরের সাংবাদিক লাভলু

জামালপুরে উন্নয়ন সংঘের কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবিকাদের প্রশিক্ষণ

জামালপুরে কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবিকাদের প্রশিক্ষণে বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায়। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরে কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবিকাদের প্রশিক্ষণে বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায়। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর
বাংলারচিঠিডটকম

মাতৃমৃত্যু ও নবজাতকের মৃত্যুর হার হ্রাস করার মাধ্যমে স্থায়িত্বশীল উন্নয়ন লক্ষমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে জামালপুরে উন্নয়ন সংঘ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন কমিউনিটি বেইজড ইন্টারভেনশন ফর ইমপ্রোভিং সেক্সুয়াল, রিপ্রোডাক্টিভ হেল্থ এন্ড রাইটস ইনক্লুডিং মেটারনাল এন্ড নিউবর্ণ হেলথ (এসআরএইচআরএমএনএইচ) প্রকল্পে কর্মরত কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবিকাদের তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ২ এপ্রিল উন্নয়ন সংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ডিটিআরসির শেউলা সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামালপুর সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায়।

প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উন্নয়ন সংঘের নির্বাহী পরিচালক মো. রফিকুল আলম মোল্লা। অলোচনায় অংশ নেন উন্নয়ন সংঘের পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন জিয়াউর রহমান প্রমুখ। এতে সহায়ক ব্যক্তি হিসেবে দাযিত্ব পালন করেন উন্নয়ন সংঘের জেন্ডার ফোকাল মিনারা পারভীন, জেলা ব্যবস্থাপক লিটন চন্দ্র সরকার, হেলাল উদ্দিন, সমীর কুমার পান্ডে, আরজু মিয়া, রাসেল, বাদশা ও শাহানা বেগম।

প্রশিক্ষণে দুই ব্যাচে ৬০ জন সিএইভি অংশ নিয়েছে। সারা জেলায় এই প্রকল্পের আওতায় মোট ৬১২ জন সিএইভি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে দক্ষতা অর্জন করবে বলে সূত্র জানায়।

প্রশিক্ষণ সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়িত হলে ২০২০ সালের মধ্যে স্থানীয় স্বাস্থ্য সেবা প্রক্রিয়ায় মা, নবজাতক, কিশোর, কিশোরীদের সম প্রবেশাধিকারের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটবে। সেবা প্রদানকারীদের গুণগত সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। সেবা গ্রহিতাদের স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান, পরিবার পর্যায়ে আচরণ ও অভ্যাসগত ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে। একই সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যগত তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ প্রক্রিয়া শক্তিশালী হবে এবং সেবা গ্রহীতাদের সেবা গ্রহণের আগ্রহ সৃষ্টি হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লুটপাটের অর্থ ব্যবস্থাপনার জন্য একটি বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

জামালপুরে উন্নয়ন সংঘের কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবিকাদের প্রশিক্ষণ

আপডেট সময় ০৬:৪৫:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০১৯
জামালপুরে কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবিকাদের প্রশিক্ষণে বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায়। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর
বাংলারচিঠিডটকম

মাতৃমৃত্যু ও নবজাতকের মৃত্যুর হার হ্রাস করার মাধ্যমে স্থায়িত্বশীল উন্নয়ন লক্ষমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে জামালপুরে উন্নয়ন সংঘ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন কমিউনিটি বেইজড ইন্টারভেনশন ফর ইমপ্রোভিং সেক্সুয়াল, রিপ্রোডাক্টিভ হেল্থ এন্ড রাইটস ইনক্লুডিং মেটারনাল এন্ড নিউবর্ণ হেলথ (এসআরএইচআরএমএনএইচ) প্রকল্পে কর্মরত কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবিকাদের তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ২ এপ্রিল উন্নয়ন সংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ডিটিআরসির শেউলা সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামালপুর সিভিল সার্জন চিকিৎসক গৌতম রায়।

প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উন্নয়ন সংঘের নির্বাহী পরিচালক মো. রফিকুল আলম মোল্লা। অলোচনায় অংশ নেন উন্নয়ন সংঘের পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন জিয়াউর রহমান প্রমুখ। এতে সহায়ক ব্যক্তি হিসেবে দাযিত্ব পালন করেন উন্নয়ন সংঘের জেন্ডার ফোকাল মিনারা পারভীন, জেলা ব্যবস্থাপক লিটন চন্দ্র সরকার, হেলাল উদ্দিন, সমীর কুমার পান্ডে, আরজু মিয়া, রাসেল, বাদশা ও শাহানা বেগম।

প্রশিক্ষণে দুই ব্যাচে ৬০ জন সিএইভি অংশ নিয়েছে। সারা জেলায় এই প্রকল্পের আওতায় মোট ৬১২ জন সিএইভি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে দক্ষতা অর্জন করবে বলে সূত্র জানায়।

প্রশিক্ষণ সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়িত হলে ২০২০ সালের মধ্যে স্থানীয় স্বাস্থ্য সেবা প্রক্রিয়ায় মা, নবজাতক, কিশোর, কিশোরীদের সম প্রবেশাধিকারের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটবে। সেবা প্রদানকারীদের গুণগত সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। সেবা গ্রহিতাদের স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান, পরিবার পর্যায়ে আচরণ ও অভ্যাসগত ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে। একই সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যগত তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ প্রক্রিয়া শক্তিশালী হবে এবং সেবা গ্রহীতাদের সেবা গ্রহণের আগ্রহ সৃষ্টি হবে।