ঢাকা ১১:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে জীবন বদলে ফেলার ওপর জোর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা স্থানীয়ভাবে গুজব ও অপতথ্য মোকাবিলায় জেলা তথ্য অফিসসমূহকে কাজ করতে হবে : তথ্য উপদেষ্টা ভবিষ্যতে বিতর্কিত কোনো ব্যক্তিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে দেখতে চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ ইন্টারনেট সেবার দাম কমানোর ঘোষণা সামিটের ইথিওপিয়ার সাড়ে ৬ লাখ নারী ও শিশুর খাদ্য সহায়তা বন্ধ ডব্লিউএফপি’র পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ১৩ উবারের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর সাবস্ক্রিপশন কৌশলের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে মামলা বৃষ্টি বিঘ্নিত দিনে শান্তর হাফ-সেঞ্চুরিতে ১১২ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ কোপা ডেল রে’র ফাইনালে ফেরার লক্ষ্য এমবাপ্পের : আনচেলত্তি সরিষাবাড়ীতে যুবদলনেতা ও তার বাবাকে পিটিয়ে আহত

বকশীগঞ্জে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল সাথী

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেয়েছে সাজেদা আক্তার সাথী (১৫) নামে এক স্কুল ছাত্রী। সে ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।

৩ জুলাই সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের নির্দেশে বাল্যবিয়েটি বন্ধ করে দেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয়ের সুপারভাইজার সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী।

জানা গেছে, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামের গোলাম হোসেনের স্কুল পড়ুয়া মেয়ে সাজেদা আক্তার সাথীর ৩ জুলাই রাতে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ে উপলক্ষে কনে পক্ষ সকল আয়োজন সম্পন্ন করলে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের নির্দেশে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয়ের সুপারভাইজার সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী তাৎক্ষণিক বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বর পক্ষ আসার আগেই বিয়ের সকল আয়োজন পন্ড করে দেন। এ সময় ওই স্কুল ছাত্রীর বাবা গোলাম হোসেন ১৮ বছরের আগে তার কন্যাকে বিয়ে না দিতে মুচলেকা প্রদান করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে জীবন বদলে ফেলার ওপর জোর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

বকশীগঞ্জে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল সাথী

আপডেট সময় ০৬:০৫:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০১৯

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেয়েছে সাজেদা আক্তার সাথী (১৫) নামে এক স্কুল ছাত্রী। সে ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী।

৩ জুলাই সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের নির্দেশে বাল্যবিয়েটি বন্ধ করে দেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয়ের সুপারভাইজার সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী।

জানা গেছে, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামের গোলাম হোসেনের স্কুল পড়ুয়া মেয়ে সাজেদা আক্তার সাথীর ৩ জুলাই রাতে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ে উপলক্ষে কনে পক্ষ সকল আয়োজন সম্পন্ন করলে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের নির্দেশে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয়ের সুপারভাইজার সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী তাৎক্ষণিক বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বর পক্ষ আসার আগেই বিয়ের সকল আয়োজন পন্ড করে দেন। এ সময় ওই স্কুল ছাত্রীর বাবা গোলাম হোসেন ১৮ বছরের আগে তার কন্যাকে বিয়ে না দিতে মুচলেকা প্রদান করেন।