ঢাকা ১০:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে টিআইবির ভ্রাম্যমাণ তথ্য কেন্দ্র

জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভ্রাম্যমাণ তথ্য কেন্দ্র পরিচালনা করেন টিআইবির ইয়েস সদস্যরা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভ্রাম্যমাণ তথ্য কেন্দ্র পরিচালনা করেন টিআইবির ইয়েস সদস্যরা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর
বাংলারচিঠি ডটকম

‘তথ্যই শক্তি: জানবো জানাবো, দুর্নীতি রুখবো’ এই প্রতিপাদ্যে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে দুইদিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র পরিচালনা করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি ও সচেতন নাগরিক কমিটি-সনাক জামালপুরের অঙ্গ-সংগঠন ইয়েস (ইয়ুথ এনগেইজমেন্ট এন্ড সাপোর্ট)।

৬ ও ৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ইয়েস গ্রুপের সদস্যরা হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই ভ্রাম্যমাণ তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র পরিচালনা করেন। এ সময় হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা উপকারভোগী ও তাদের স্বজনদের জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের বিভিন্ন সেবা বিষয়ে লিখিত ও প্রচারপত্রের মাধ্যমে বিনামূল্যে তথ্য দেওয়া হয়।

ভ্রাম্যমাণ তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র পরিচালনার সময় স্বজন সদস্য আসমাউল আসিফ আকন্দ, টিআইবির এলাকা ব্যবস্থাপক আরিফ হোসেন, সহকারী ব্যবস্থাপক অপূর্ব ভট্টাচার্য, ইয়েস দলনেতা অরণ্য আহমেদ রবিন, ইয়েস সদস্য সিরাজুল ইসলাম রনি, আফিয়া আফসানা, ইসরাত জাহান স্মৃতি, আরেফিন ইয়ালিদ, আতিকুর রহমান, নূরে আলম, সুমন মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আয়োজক সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালে একজন সাধারণ রোগী কি ধরনের সেবা, কি কি সেবা, কত মূল্যে সেবা পেতে পারেন তা ওইসব তথ্যপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়াও তথ্যপত্রে চিকিৎসা সেবা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দেওয়া হয়, যা থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীদের কোনো সেবার জন্য কোথায় যেতে হবে তার দিক-নির্দেশনা দেওয়া আছে।

হাসপাতালের সেবা সম্পর্কিত কোনো অভিযোগ থাকলে সে বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সহযোগিতার মাধ্যমে সমাধান করা, রোগীদের ভোগান্তি রোধে ডাক্তারের কক্ষ ও প্যাথলজি কেন্দ্রে রোগীকে পৌঁছে দিতে সহযোগিতা করা ইত্যাদি কার্যক্রমে ইয়েস সদস্যরা নিয়োজিত ছিলেন। এ ছাড়াও তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য আগ্রহীদের ইয়েস সদস্যরা ভাজপত্র প্রদান এবং এই বিষয়ে অবগত করেন।

ইয়েস গ্রুপের এই কার্যক্রম রোগীসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে এবং সেবার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে এমন কার্যক্রম নিয়মিতভাবে হওয়া প্রয়োজন বলে অনেকে মত প্রকাশ করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে টিআইবির ভ্রাম্যমাণ তথ্য কেন্দ্র

আপডেট সময় ০৬:৩২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভ্রাম্যমাণ তথ্য কেন্দ্র পরিচালনা করেন টিআইবির ইয়েস সদস্যরা। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর
বাংলারচিঠি ডটকম

‘তথ্যই শক্তি: জানবো জানাবো, দুর্নীতি রুখবো’ এই প্রতিপাদ্যে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে দুইদিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র পরিচালনা করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি ও সচেতন নাগরিক কমিটি-সনাক জামালপুরের অঙ্গ-সংগঠন ইয়েস (ইয়ুথ এনগেইজমেন্ট এন্ড সাপোর্ট)।

৬ ও ৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ইয়েস গ্রুপের সদস্যরা হাসপাতালের বহির্বিভাগে এই ভ্রাম্যমাণ তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র পরিচালনা করেন। এ সময় হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা উপকারভোগী ও তাদের স্বজনদের জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের বিভিন্ন সেবা বিষয়ে লিখিত ও প্রচারপত্রের মাধ্যমে বিনামূল্যে তথ্য দেওয়া হয়।

ভ্রাম্যমাণ তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র পরিচালনার সময় স্বজন সদস্য আসমাউল আসিফ আকন্দ, টিআইবির এলাকা ব্যবস্থাপক আরিফ হোসেন, সহকারী ব্যবস্থাপক অপূর্ব ভট্টাচার্য, ইয়েস দলনেতা অরণ্য আহমেদ রবিন, ইয়েস সদস্য সিরাজুল ইসলাম রনি, আফিয়া আফসানা, ইসরাত জাহান স্মৃতি, আরেফিন ইয়ালিদ, আতিকুর রহমান, নূরে আলম, সুমন মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আয়োজক সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালে একজন সাধারণ রোগী কি ধরনের সেবা, কি কি সেবা, কত মূল্যে সেবা পেতে পারেন তা ওইসব তথ্যপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়াও তথ্যপত্রে চিকিৎসা সেবা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দেওয়া হয়, যা থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীদের কোনো সেবার জন্য কোথায় যেতে হবে তার দিক-নির্দেশনা দেওয়া আছে।

হাসপাতালের সেবা সম্পর্কিত কোনো অভিযোগ থাকলে সে বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সহযোগিতার মাধ্যমে সমাধান করা, রোগীদের ভোগান্তি রোধে ডাক্তারের কক্ষ ও প্যাথলজি কেন্দ্রে রোগীকে পৌঁছে দিতে সহযোগিতা করা ইত্যাদি কার্যক্রমে ইয়েস সদস্যরা নিয়োজিত ছিলেন। এ ছাড়াও তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য আগ্রহীদের ইয়েস সদস্যরা ভাজপত্র প্রদান এবং এই বিষয়ে অবগত করেন।

ইয়েস গ্রুপের এই কার্যক্রম রোগীসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে এবং সেবার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে এমন কার্যক্রম নিয়মিতভাবে হওয়া প্রয়োজন বলে অনেকে মত প্রকাশ করেন।