প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে শিক্ষা আজ উন্নতির একধাপ এগিয়ে গেছে : মির্জা আজম এমপি

মেলান্দহে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

মুত্তাছিম বিল্লাহ
মেলান্দহ প্রতিনিধি, বাংলারচিঠিডটকম

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি বলেছেন, দেশ আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নতির একধাপ এগিয়ে গেছে। শিক্ষা খাতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।

২১ অক্টোবর সকালে জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার মির্জা আজম আধুনিক অডিটোরিয়ামে শিক্ষার মানোন্নয়নে মাদরাসা, কারিগরি প্রতিষ্ঠান, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সহ-শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, সরকার শিক্ষার সব উপকরণ শিক্ষার্থীদের দোরগোড়ায় পৌছে দিচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে ট্যাব বিতরণসহ বছরের শুরুতেই বিনামূল্যে পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য নকলমুক্ত পরীক্ষা কেন্দ্র পরিচালনার জন্য স্ব স্ব কেন্দ্র সচিবদের নির্দেশ দেন ও প্রতিষ্ঠানের সভাপতিদের প্রতি নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধের অনুরোধ জানান।

উপজেলা পরিষদ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন, উপজেলা চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান।

উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিলুল্লাহর সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সেলিম মিঞা। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী, সহ-সভাপতি দিদার পাশা, সাংগঠনিক সম্পাদক ও জামালপুর পৌরসভার মেয়র মো. ছানোয়ার হোসেন, সম্মানিত সদস্য ও মেলান্দহ পৌরসভার মেয়র শফিক জাহেদী রবিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ৩ নং মাহমুদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, সম্পাদক মো. জিন্নাহ, দুরমুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেকুজ্জামান জুবেরী, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আজাদুর রহমান ভূইয়া।

এছাড়াও উপজেলা শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকগণ বক্তব্য রাখেন । বক্তারা বর্তমান শিক্ষা কারিকুলাম বাদ দিয়ে আগের শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রাখতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।

অনুষ্ঠানে উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারী, সাংবাদিক ও সুধীজন অংশ নেন।