ঢাকা ১২:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
১০ শয্যার মাদারগঞ্জ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র : ভবন আছে, চিকিৎসক নেই ইসলামপুরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ঢেউটিন ইসলামপুরে পৌর নাগরিকসেবা নিশ্চিতের দাবিতে হাফিজ পাঠাগারের স্মারকলিপি পেশ দেওয়ানগঞ্জে দিনব্যাপী পুষ্টি মেলায় বাউল গান ও সমৃদ্ধ আলোচনা অনুষ্ঠিত বকশীগঞ্জে পাট উৎপাদনকারী চাষী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম প্রাণ প্রকৃতি শিক্ষা স্কুল নিসর্গপাঠ চালু হল সরিষাবাড়ীতে জাবিপ্রবি ডিবেটিং সোসাইটির নতুন কমিটির সভাপতি রাবেয়া, সম্পাদক ইয়াসির দেওয়ানগঞ্জে ঔষধ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন সরিষাবাড়ীতে বালু উত্তোলনের অপরাধে ড্রেজার মালিকসহ ৭ জনের কারাদণ্ড মাদারগঞ্জে বিকল্প জীবিকার জন্য ১৬ জেলে পেলেন বকনা বাছুর

দেশপ্রেমিক প্রজন্মই উন্নত দেশ গড়তে পারে : তথ্যমন্ত্রী

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ দেশপ্রেমিক প্রজন্ম সৃষ্টির জন্য দেশের শীর্ষ স্থানীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ‘খেলাঘর’-এর অবদানের প্রশংসা করে বলেছেন, একটি উন্নত জাতি গঠনের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অবশ্যই দেশপ্রেমিক ও মেধাবী হতে হবে এবং অন্যের প্রতি ভালবাসা থাকতে হবে।

তিনি বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করতে হলে নতুন প্রজন্মকে অবশ্যই দেশপ্রেমের চেতনা ও আধুনিক জ্ঞান সম্বলিত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে। তিনি আরো বলেন, নিকট ভবিষ্যতে বিশ্ব বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নতি প্রত্যক্ষ করবে।

মন্ত্রী ৬ সেপ্টেম্বর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মেলন হলে খেলাঘর, ঢাকা মহানগর উত্তর ইউনিটের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ইউনিট সভাপতি আরিফুর রহমান।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ড. সেলু বাসিত, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা মো. শফিকুল শফিক ও খেলাঘর কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রুনু আলী।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, গত ৬৭ বছর ধরে খেলাঘর শিশুদের মধ্যে প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনা জাগিয়ে তোলার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

ড. হাছান বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখিয়েছেন, তা বাস্তবায়নে আজকের এই শিশু-কিশোরদের সুনাগরিক হয়ে গড়ে উঠতে হবে। তাদের হাত ধরেই বাংলাদেশ তার স্বপ্নের ঠিকানায় শুধু পৌঁছেই যাবে না, সেই ঠিকানা অতিক্রম করতে পারবে। আজ পাকিস্তান বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে আক্ষেপ করে, আর ভবিষ্যতের সেদিন সমগ্র বিশ্ব অবাক তাকিয়ে দেখবে এদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি।’

তিনি বলেন, ‘আর এজন্য প্রয়োজন আমাদের শিশু-কিশোরদের জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, মাদক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি থেকে মুক্ত রেখে দেশপ্রেম ও মানবিক মূল্যবোধে উজ্জীবিত করা, যে কাজকে খেলাঘর ও এ ধরণের উদ্যোগ অনেক এগিয়ে নিতে পারে’।

নিজের জীবন দর্শনকে সহজে ব্যাখ্যা করে ড. হাছান বলেন, ‘সময় জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান। আর মানুষ আলোর বেগে ছূটতে না পারলেও প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগাতে পারে। আর শৈশব-কৈশোরই হচ্ছে জীবনকে গড়ে তোলার শ্রেষ্ঠ সময়।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জীবন মানেই যুদ্ধ। আমি পারবোই- এমন প্রত্যয়ে বুক বেঁধে এগিয়ে চলতে হবে লক্ষ্যের দিকে। জয় আসবেই।’ সূত্র : বাসস

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

১০ শয্যার মাদারগঞ্জ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র : ভবন আছে, চিকিৎসক নেই

দেশপ্রেমিক প্রজন্মই উন্নত দেশ গড়তে পারে : তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৯:০০:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ দেশপ্রেমিক প্রজন্ম সৃষ্টির জন্য দেশের শীর্ষ স্থানীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ‘খেলাঘর’-এর অবদানের প্রশংসা করে বলেছেন, একটি উন্নত জাতি গঠনের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অবশ্যই দেশপ্রেমিক ও মেধাবী হতে হবে এবং অন্যের প্রতি ভালবাসা থাকতে হবে।

তিনি বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করতে হলে নতুন প্রজন্মকে অবশ্যই দেশপ্রেমের চেতনা ও আধুনিক জ্ঞান সম্বলিত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে। তিনি আরো বলেন, নিকট ভবিষ্যতে বিশ্ব বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নতি প্রত্যক্ষ করবে।

মন্ত্রী ৬ সেপ্টেম্বর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মেলন হলে খেলাঘর, ঢাকা মহানগর উত্তর ইউনিটের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ইউনিট সভাপতি আরিফুর রহমান।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ড. সেলু বাসিত, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা মো. শফিকুল শফিক ও খেলাঘর কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রুনু আলী।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, গত ৬৭ বছর ধরে খেলাঘর শিশুদের মধ্যে প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনা জাগিয়ে তোলার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

ড. হাছান বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখিয়েছেন, তা বাস্তবায়নে আজকের এই শিশু-কিশোরদের সুনাগরিক হয়ে গড়ে উঠতে হবে। তাদের হাত ধরেই বাংলাদেশ তার স্বপ্নের ঠিকানায় শুধু পৌঁছেই যাবে না, সেই ঠিকানা অতিক্রম করতে পারবে। আজ পাকিস্তান বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে আক্ষেপ করে, আর ভবিষ্যতের সেদিন সমগ্র বিশ্ব অবাক তাকিয়ে দেখবে এদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি।’

তিনি বলেন, ‘আর এজন্য প্রয়োজন আমাদের শিশু-কিশোরদের জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, মাদক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি থেকে মুক্ত রেখে দেশপ্রেম ও মানবিক মূল্যবোধে উজ্জীবিত করা, যে কাজকে খেলাঘর ও এ ধরণের উদ্যোগ অনেক এগিয়ে নিতে পারে’।

নিজের জীবন দর্শনকে সহজে ব্যাখ্যা করে ড. হাছান বলেন, ‘সময় জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান। আর মানুষ আলোর বেগে ছূটতে না পারলেও প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগাতে পারে। আর শৈশব-কৈশোরই হচ্ছে জীবনকে গড়ে তোলার শ্রেষ্ঠ সময়।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জীবন মানেই যুদ্ধ। আমি পারবোই- এমন প্রত্যয়ে বুক বেঁধে এগিয়ে চলতে হবে লক্ষ্যের দিকে। জয় আসবেই।’ সূত্র : বাসস