জামালপুরে শেখ রাসেলে বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধন

জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীর। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরে জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার স্থাপন করেছে শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র। ১৫ আগস্ট জেলা তথ্য দপ্তরের সহযোগিতায় শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস উদযাপন উপলক্ষে চলচ্চিত্র পদর্শনী, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের পূর্বে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীর।

বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীর। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

পরে শেখ রাসেল পুনর্বাসন কেন্দ্র (বালক) প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক রাজু আহমেদ। এতে অন্যান্যের মাঝে আলোচনায় অংশ নেন জেলা তথ্য দপ্তরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নুরুন্নবী খন্দকার, উন্নয়ন সংঘের মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক ও বাংলারচিঠিডটকম এর সম্পাদক জাহাঙ্গীর সেলিম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আবু ইলিয়াস মল্লিক। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের উপ-প্রকল্প পরিচালক শুভঙ্কর ভট্টাচার্য।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে বলতে গিয়ে জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীর শেখ রাসেলের নিবাসী দুই শতাধিক শিশুদের উদ্দেশে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছিলো শিশুদের প্রতি অসীম স্নেহ আর ভালোবাসা। শৈশবকাল থেকেই তাঁর ছিলো দেশের প্রতি, মানুষের প্রতি অকৃত্রিম প্রেম। আর বৈষম্য আর শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে ছিলো বিদ্রোহ। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমরা বাংলাদেশ পেতাম না। বঙ্গবন্ধুকে তোমরা যতবেশি জানবে ততবেশি বাংলাদেশকে চিনতে পারবে। তোমরা মানুষের মতো মানুষ হয়ে বঙ্গবন্ধুর মতো দেশকে ভালোবাসকে, সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।

জাতীয় শোক দিবসে রচনা ও চিত্রঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীর। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধুর ওপর রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিয়োগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

sarkar furniture Ad
Green House Ad