ঢাকা ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জমি সংক্রান্ত বিরোধ :

রোকসানা ইয়াসমিন দীপার মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

জামালপুর : সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী মো. আশরাফুল আলম আনোয়ার। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুর শহরের পূর্ব ফুলবাড়িয়া এলাকার রোকসানা ইয়াসমিন দীপার মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী পূর্ব ফুলবাড়িয়া শাহপুর এলাকার মৃত গিয়াস উদ্দিন ডাব্বু মিয়ার ছেলে মো. আশরাফুল আলম আনোয়ার। জামালপুর শহরের নতুন বাইপাস রোডে তাদের নিজস্ব স্থাপনায় ৩ সেপ্টেম্বর, বুধবার দুপুরে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে তার সহোদর ভাই শামসুল আলম সাজু ও নাহিদুল আলম রাজু উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভুক্তভোগী মো. আশরাফুল আলম আনোয়ার। তিনি সাংবাদিকের জানান, তারা বাবা মো. গিয়াস উদ্দিন ডাব্বু মিয়া ভূমির মালিকানা দাবি সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়ে জামালপুর শহরের সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজের পূর্ব দিকে প্রধান সড়কের পাশে সিংহজানী মৌজায় বিআরএস দাগ খতিয়ানভুক্ত ৬.২৮ শতাংশ জমির মালিক হন। তিনি ২০১৭ সাল পর্যন্ত খাজনাও পরিশোধ করেন। ২০১৯ সালের ৯ ফেব্রæয়ারি তার পিতা গিয়াস উদ্দিন ডাব্বু মিয়া মারা যান। পরবর্তীতে আশরাফুল আলম আনোয়ারসহ তার দুই ভাই, চার বোন ও মা ওই জমির ওয়ারিশপ্রাপ্ত হন। বর্তমান হালনাগাদ খাজনাও পরিশোধ করা আছে বলে জানান তিনি।

মো. আশরাফুল আলম আনোয়ার আরও বলেন, পরবর্তীতে জামালপুর শহরের রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম শুরু হলে সেখানে আমি এবং আমার ওয়ারিশদের ১.২২ একর ভূমি অধিগ্রহণের আওতায় আসে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় আমাদের জমির দলিল ও খাজনাসহ অন্যান্য বৈধ কাগজপত্র দেখে ভূমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল ক্ষতিপূরণের টাকা গ্রহণের চূড়ান্ত নোটিশ দেয়।

তিনি আরও বলেন, একই নোটিশে আমার ১.২২ শতাংশ এবং প্রতিবেশী দেলোয়ার হোসেন ও তার লোকজনদের ১.২২ শতাংশ ভূমির ক্ষতিপূরণ বাবদ মোট ২ কোটি ১০ লাখ ৩৯ হাজার ২৮৪ টাকা গ্রহণের জন্য বলা হয়। ওই নোটিশ মূলে উভয় পক্ষ ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় বিল দাখিল করি। ওই সময়কার দায়িত্বপ্রাপ্ত ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা (এলএও) এবং তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার আমলের জামালপুর সদর আসনের এমপি আবুল কালাম আজাদের ব্যক্তিগত সহকারী মিজানুর রহমান মিজান প্রভাব খাটিয়ে আমাদেরকে ভূমি অধিগ্রহণ অফিসে শুনানির নামে দীর্ঘ তিন বছর হয়রানি করেন। পরবর্তীতে হয়রানির শিকার হয়ে জেলা জজ আদালতে স্থানীয় প্রশাসনের সরকারি কয়েকটি পক্ষ ও দেলোয়ার হোসেন ও তার লোকজনদের বিবাদী করে আরপিটিশন মামলা দায়ের করি। ওই মামলাটি আদালত খারিজ করে দেন। পরবর্তীতে বিজ্ঞ জামালপুর জেলা জজ আদালতে আপিল করি। যার মামলা নং-০১/২০২৫ইং। ওই মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। অপরদিকে এই ভূমি নিয়ে মামলা বিচারাধীন থাকায় আমরা ভূমি অধিগ্রহণের টাকার চেকও পাচ্ছি না। এতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি আমাদের প্রতিপক্ষ দেলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে জমি ক্রয়কারী রোকসানা ইয়াসমিন দীপা জামালপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে আমি এবং আমার দুই ভাইকে জড়িয়ে চাঁদাদাবির কথা ফেসবুকে পোস্ট করা ভিডিও ফুটেজের প্রসঙ্গ তুলেছেন। সেই ভিডিওতে আমরা চাঁদাদাবি করেছি এমন কোন প্রমাণ নেই। ওই ভিডিও ফুটেজে আমার ছোট ভাই সরকারি চাকরিজীবী শামসুল আলম সাজুকে আওয়ামী লীগের দোসর বানিয়ে ফেসবুক আইডিতে পোস্ট অপপ্রচার চালান তারা।

তিনি আরও বলেন, রোকসানা ইয়াসমিন দীপার স্বামী মিজানুর রহমান মিজান মিজান বিগত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে প্রকাশ্যে জড়িত ছিলেন। তৎকালীন জামালপুর সদর আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি আবুল কালাম আজাদের ব্যক্তিগত সহকারী ছিলেন এই মিজানুর রহমান মিজান। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ গ্রেপ্তার হলেও মিজানুর রহমান মিজান বেশ দাপটের সাথে প্রকাশ্যে জামালপুর শহরেই অবস্থান করছিলেন। সম্প্রতি মিজানুর রহমান মিজান নাশকতার অভিযোগে মামলার আসামি হিসাবে বর্তমানে তিনি জেলা কারাগারে আটক রয়েছেন। তাকে গ্রেপ্তারের পরপরই আমাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির ভুয়া অভিযোগ তুলে ফেসবুকে পোস্ট দেন তারা। শুধু ফেসবুকেই নয়, এর আগেও সামাজিকভাবে আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করেছেন। এখনও তাদের নানান অপতৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

তিনি বলেন, রোকসানা ইয়াসমিন দীপা আমাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন করে সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য পরিবেশন করে আমার এবং আমার দুই ভাইয়ের সম্মানহানি করেছেন। আমি ওয়ারিশসূত্রে এই জমির মালিক হিসাবে সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইনিভাবে বিষয়টি নিষ্পত্তি কামনা করে আসছি। আমি এবং আমার দুই ভাই কেউই রোকসানা ইয়াসমিন দীপা ও তার পরিবারের সদস্যদের কোন প্রকার হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাইনি। সংবাদ সম্মেলনে আশরাফুল আলম আনোয়ার এসব মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে প্রশাসনের কাছে প্রকৃত ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন। এছাড়াও তিনি বিরোধপূর্ণ এই জমি সংক্রান্ত বিষয়ে প্রকৃত সত্যচিত্র সংবাদপত্রে তুলে ধরার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে বিরোধপূর্ণ ভূমির আরেকটি পক্ষ ফয়সাল আহমেদ ও সরোয়ার হোসেন বলেন, আশরাফুল আলম আনোয়ার ও তার দুই ভাই সামছুল আলম সাজু ও নাহিদুল আলম রাজু আমাদের কাছে কোন প্রকার চাঁদা দাবি করেননি। এছাড়া আমাদের হুমকিও দেননি। মিজানুর রহমান মিজানের স্ত্রী রোকসানা ইয়াসমিন দীপা আমাদের জড়িয়ে সাংবাদিকদের কাছে যদি কিছু বলে থাকে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলেও জানান তিনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

গরুচুরির অপবাদে ট্রাকচালককে পিটিয়ে হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

জমি সংক্রান্ত বিরোধ :

রোকসানা ইয়াসমিন দীপার মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ১০:২৯:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জামালপুর শহরের পূর্ব ফুলবাড়িয়া এলাকার রোকসানা ইয়াসমিন দীপার মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী পূর্ব ফুলবাড়িয়া শাহপুর এলাকার মৃত গিয়াস উদ্দিন ডাব্বু মিয়ার ছেলে মো. আশরাফুল আলম আনোয়ার। জামালপুর শহরের নতুন বাইপাস রোডে তাদের নিজস্ব স্থাপনায় ৩ সেপ্টেম্বর, বুধবার দুপুরে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে তার সহোদর ভাই শামসুল আলম সাজু ও নাহিদুল আলম রাজু উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভুক্তভোগী মো. আশরাফুল আলম আনোয়ার। তিনি সাংবাদিকের জানান, তারা বাবা মো. গিয়াস উদ্দিন ডাব্বু মিয়া ভূমির মালিকানা দাবি সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়ে জামালপুর শহরের সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজের পূর্ব দিকে প্রধান সড়কের পাশে সিংহজানী মৌজায় বিআরএস দাগ খতিয়ানভুক্ত ৬.২৮ শতাংশ জমির মালিক হন। তিনি ২০১৭ সাল পর্যন্ত খাজনাও পরিশোধ করেন। ২০১৯ সালের ৯ ফেব্রæয়ারি তার পিতা গিয়াস উদ্দিন ডাব্বু মিয়া মারা যান। পরবর্তীতে আশরাফুল আলম আনোয়ারসহ তার দুই ভাই, চার বোন ও মা ওই জমির ওয়ারিশপ্রাপ্ত হন। বর্তমান হালনাগাদ খাজনাও পরিশোধ করা আছে বলে জানান তিনি।

মো. আশরাফুল আলম আনোয়ার আরও বলেন, পরবর্তীতে জামালপুর শহরের রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম শুরু হলে সেখানে আমি এবং আমার ওয়ারিশদের ১.২২ একর ভূমি অধিগ্রহণের আওতায় আসে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় আমাদের জমির দলিল ও খাজনাসহ অন্যান্য বৈধ কাগজপত্র দেখে ভূমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল ক্ষতিপূরণের টাকা গ্রহণের চূড়ান্ত নোটিশ দেয়।

তিনি আরও বলেন, একই নোটিশে আমার ১.২২ শতাংশ এবং প্রতিবেশী দেলোয়ার হোসেন ও তার লোকজনদের ১.২২ শতাংশ ভূমির ক্ষতিপূরণ বাবদ মোট ২ কোটি ১০ লাখ ৩৯ হাজার ২৮৪ টাকা গ্রহণের জন্য বলা হয়। ওই নোটিশ মূলে উভয় পক্ষ ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় বিল দাখিল করি। ওই সময়কার দায়িত্বপ্রাপ্ত ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা (এলএও) এবং তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার আমলের জামালপুর সদর আসনের এমপি আবুল কালাম আজাদের ব্যক্তিগত সহকারী মিজানুর রহমান মিজান প্রভাব খাটিয়ে আমাদেরকে ভূমি অধিগ্রহণ অফিসে শুনানির নামে দীর্ঘ তিন বছর হয়রানি করেন। পরবর্তীতে হয়রানির শিকার হয়ে জেলা জজ আদালতে স্থানীয় প্রশাসনের সরকারি কয়েকটি পক্ষ ও দেলোয়ার হোসেন ও তার লোকজনদের বিবাদী করে আরপিটিশন মামলা দায়ের করি। ওই মামলাটি আদালত খারিজ করে দেন। পরবর্তীতে বিজ্ঞ জামালপুর জেলা জজ আদালতে আপিল করি। যার মামলা নং-০১/২০২৫ইং। ওই মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। অপরদিকে এই ভূমি নিয়ে মামলা বিচারাধীন থাকায় আমরা ভূমি অধিগ্রহণের টাকার চেকও পাচ্ছি না। এতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি আমাদের প্রতিপক্ষ দেলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে জমি ক্রয়কারী রোকসানা ইয়াসমিন দীপা জামালপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে আমি এবং আমার দুই ভাইকে জড়িয়ে চাঁদাদাবির কথা ফেসবুকে পোস্ট করা ভিডিও ফুটেজের প্রসঙ্গ তুলেছেন। সেই ভিডিওতে আমরা চাঁদাদাবি করেছি এমন কোন প্রমাণ নেই। ওই ভিডিও ফুটেজে আমার ছোট ভাই সরকারি চাকরিজীবী শামসুল আলম সাজুকে আওয়ামী লীগের দোসর বানিয়ে ফেসবুক আইডিতে পোস্ট অপপ্রচার চালান তারা।

তিনি আরও বলেন, রোকসানা ইয়াসমিন দীপার স্বামী মিজানুর রহমান মিজান মিজান বিগত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে প্রকাশ্যে জড়িত ছিলেন। তৎকালীন জামালপুর সদর আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি আবুল কালাম আজাদের ব্যক্তিগত সহকারী ছিলেন এই মিজানুর রহমান মিজান। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ গ্রেপ্তার হলেও মিজানুর রহমান মিজান বেশ দাপটের সাথে প্রকাশ্যে জামালপুর শহরেই অবস্থান করছিলেন। সম্প্রতি মিজানুর রহমান মিজান নাশকতার অভিযোগে মামলার আসামি হিসাবে বর্তমানে তিনি জেলা কারাগারে আটক রয়েছেন। তাকে গ্রেপ্তারের পরপরই আমাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির ভুয়া অভিযোগ তুলে ফেসবুকে পোস্ট দেন তারা। শুধু ফেসবুকেই নয়, এর আগেও সামাজিকভাবে আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করেছেন। এখনও তাদের নানান অপতৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

তিনি বলেন, রোকসানা ইয়াসমিন দীপা আমাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন করে সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য পরিবেশন করে আমার এবং আমার দুই ভাইয়ের সম্মানহানি করেছেন। আমি ওয়ারিশসূত্রে এই জমির মালিক হিসাবে সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইনিভাবে বিষয়টি নিষ্পত্তি কামনা করে আসছি। আমি এবং আমার দুই ভাই কেউই রোকসানা ইয়াসমিন দীপা ও তার পরিবারের সদস্যদের কোন প্রকার হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাইনি। সংবাদ সম্মেলনে আশরাফুল আলম আনোয়ার এসব মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে প্রশাসনের কাছে প্রকৃত ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন। এছাড়াও তিনি বিরোধপূর্ণ এই জমি সংক্রান্ত বিষয়ে প্রকৃত সত্যচিত্র সংবাদপত্রে তুলে ধরার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে বিরোধপূর্ণ ভূমির আরেকটি পক্ষ ফয়সাল আহমেদ ও সরোয়ার হোসেন বলেন, আশরাফুল আলম আনোয়ার ও তার দুই ভাই সামছুল আলম সাজু ও নাহিদুল আলম রাজু আমাদের কাছে কোন প্রকার চাঁদা দাবি করেননি। এছাড়া আমাদের হুমকিও দেননি। মিজানুর রহমান মিজানের স্ত্রী রোকসানা ইয়াসমিন দীপা আমাদের জড়িয়ে সাংবাদিকদের কাছে যদি কিছু বলে থাকে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলেও জানান তিনি।