ঢাকা ০৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

ওমিক্রনের দুটি উপধরনের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনা বাড়ছে : ডব্লিওএইচও

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক ❑ দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার জন্যে ওমিক্রনের দুটি উপধরনকে দায়ী করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কিংবা ডব্লিওএইচও।

একইসঙ্গে সংস্থাটি ভাইরাসের মিউটেশান এবং ছড়িয়ে পড়া পর্যবেক্ষণে পরীক্ষার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান টেডরস আধানম গেব্রিয়াসিস বুধবার বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বিজ্ঞানী যারা ওমিক্রন প্রথম শনাক্ত করেছিলেন তারা আরো দুটি উপধরন চিহ্নিত করেছেন । ধরন দুটি হলো বিএফোর এবং বিএফাইভ। এ দুটি ধরনের কারণে দেশটিতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে।তিনি আরো বলেন, তবে এ দুটি ধরন আগের অন্যান্য উপধরনের তুলনায় আরো মারাত্মক কিনা তা এখনই বলা সম্ভব নয়।

তিনি জানান, আগের তথ্যমতে টিকা করোনার তীব্রতা ও মৃত্যুর বিরুদ্ধে এখনও সুরক্ষা দিচ্ছে।

করোনার ওমিক্রন ধরন প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকায় গত নভেম্বরে শনাক্ত হয়। এটি তীব্র সংক্রামক হওয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

সরকারি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রায় ৩৮ লাখ লোক করোনায় সংক্রমিত হয়েছে এবং মারা গেছে ১ লাখেরও বেশি লোক।

বিশ্বে করোনায় যে কটি দেশ পর্যুদস্ত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা তার একটি।

এদিকে করোনা নিয়ন্ত্রণে টেডরস টিকা নেয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, জনগণকে সুরক্ষার সবচেয়ে ভালো উপায় টিকা নেয়া। একইসঙ্গে প্রয়োজন গণপরীক্ষা এবং সামাজিক পদক্ষেপ গ্রহণ।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদারগঞ্জে ভিমরুলের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

ওমিক্রনের দুটি উপধরনের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনা বাড়ছে : ডব্লিওএইচও

আপডেট সময় ০৬:০১:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ মে ২০২২

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক ❑ দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার জন্যে ওমিক্রনের দুটি উপধরনকে দায়ী করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কিংবা ডব্লিওএইচও।

একইসঙ্গে সংস্থাটি ভাইরাসের মিউটেশান এবং ছড়িয়ে পড়া পর্যবেক্ষণে পরীক্ষার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান টেডরস আধানম গেব্রিয়াসিস বুধবার বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বিজ্ঞানী যারা ওমিক্রন প্রথম শনাক্ত করেছিলেন তারা আরো দুটি উপধরন চিহ্নিত করেছেন । ধরন দুটি হলো বিএফোর এবং বিএফাইভ। এ দুটি ধরনের কারণে দেশটিতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে।তিনি আরো বলেন, তবে এ দুটি ধরন আগের অন্যান্য উপধরনের তুলনায় আরো মারাত্মক কিনা তা এখনই বলা সম্ভব নয়।

তিনি জানান, আগের তথ্যমতে টিকা করোনার তীব্রতা ও মৃত্যুর বিরুদ্ধে এখনও সুরক্ষা দিচ্ছে।

করোনার ওমিক্রন ধরন প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকায় গত নভেম্বরে শনাক্ত হয়। এটি তীব্র সংক্রামক হওয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

সরকারি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রায় ৩৮ লাখ লোক করোনায় সংক্রমিত হয়েছে এবং মারা গেছে ১ লাখেরও বেশি লোক।

বিশ্বে করোনায় যে কটি দেশ পর্যুদস্ত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা তার একটি।

এদিকে করোনা নিয়ন্ত্রণে টেডরস টিকা নেয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, জনগণকে সুরক্ষার সবচেয়ে ভালো উপায় টিকা নেয়া। একইসঙ্গে প্রয়োজন গণপরীক্ষা এবং সামাজিক পদক্ষেপ গ্রহণ।