ঢাকা ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

মেলান্দহে প্রাথমিক স্কুলশিক্ষক ছামিউল হক গ্রেপ্তার

মেলান্দহ : গ্রেপ্তার শিক্ষক ছামিউল হক। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় প্রতিবেশী উপর হামলার ঘটানায় চরপলিশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছামিউল হককে গ্রেপ্তার করেছে মেলান্দহ থানা পুলিশ। ৯ জুলাই, বুধবার বেলা ১১টার দিকে তাকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।

ছামিউল হক উপজেলার চরবানিপাকুরিয়া ইউনিয়নের চরপলিশা এলাকার মৃত তোজাম্মেল হকের ছেলে। ৮ জুলাই, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে জামালপুর শহরের ইকবালপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

১৪ জুন, শনিবার দিকে চরপলিশা এলাকার মৃত আসাদুজ্জামানের ছেলে রুকুনুজ্জামান (৪৫) বাদী হয়ে ছামিউল হকসহ ছয়জনকে আসামি করে মেলান্দহ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- চরপলিশা এলাকার মৃত তোজাম্মেল হকের ছেলে সালাহউদ্দিন (৫৮) ও শাহিন (৩৮), ময়নাল হকের ছেলে আসিফ (২২) ও আরিফ (৩০) এবং সালাহউদ্দিনের ছেলে শ্যামল (২৬)।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ১১ জুন, বুধবার পূর্ব শত্রুতার জের ধরে চরপলিশা এলাকার মৃত আছাদুজ্জামানের ছেলে রাজু আহম্মেদ ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগমকে মারধর করে একই এলাকার স্কুল শিক্ষক ছামিউল হক ও তার সহযোগীরা। এতে রাজু ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগম গুরুতর আহত হন। রাজু ও তার স্ত্রীকে উদ্ধার করতে গেলে ওমেদ আলী মণ্ডলের ছেলে জুলহাসকেও পিটিয়ে আহত করে।

এ ঘটনায় রাজু, জাহানারা ও জুলহাসসহ বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটানায় ১৪ জুন চরপলিশা এলাকার মৃত আসাদুজ্জামানের ছেলে রুকুনুজ্জামান (৪৫) বাদী হয়ে ছামিউল হকসহ ছয়জনকে আসামি করে মেলান্দহ থানায় মামলা দায়ের করেন।

মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম প্রতিবেদককে বলেন, মামলার প্রাধন আসামি ছামিউল হককে জামালপুর শহরের ইকবালপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে ৯ জুলাই বুধবার বেলা ১১টার দিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

গরুচুরির অপবাদে ট্রাকচালককে পিটিয়ে হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

মেলান্দহে প্রাথমিক স্কুলশিক্ষক ছামিউল হক গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০৯:১২:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় প্রতিবেশী উপর হামলার ঘটানায় চরপলিশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছামিউল হককে গ্রেপ্তার করেছে মেলান্দহ থানা পুলিশ। ৯ জুলাই, বুধবার বেলা ১১টার দিকে তাকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।

ছামিউল হক উপজেলার চরবানিপাকুরিয়া ইউনিয়নের চরপলিশা এলাকার মৃত তোজাম্মেল হকের ছেলে। ৮ জুলাই, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে জামালপুর শহরের ইকবালপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

১৪ জুন, শনিবার দিকে চরপলিশা এলাকার মৃত আসাদুজ্জামানের ছেলে রুকুনুজ্জামান (৪৫) বাদী হয়ে ছামিউল হকসহ ছয়জনকে আসামি করে মেলান্দহ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- চরপলিশা এলাকার মৃত তোজাম্মেল হকের ছেলে সালাহউদ্দিন (৫৮) ও শাহিন (৩৮), ময়নাল হকের ছেলে আসিফ (২২) ও আরিফ (৩০) এবং সালাহউদ্দিনের ছেলে শ্যামল (২৬)।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ১১ জুন, বুধবার পূর্ব শত্রুতার জের ধরে চরপলিশা এলাকার মৃত আছাদুজ্জামানের ছেলে রাজু আহম্মেদ ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগমকে মারধর করে একই এলাকার স্কুল শিক্ষক ছামিউল হক ও তার সহযোগীরা। এতে রাজু ও তার স্ত্রী জাহানারা বেগম গুরুতর আহত হন। রাজু ও তার স্ত্রীকে উদ্ধার করতে গেলে ওমেদ আলী মণ্ডলের ছেলে জুলহাসকেও পিটিয়ে আহত করে।

এ ঘটনায় রাজু, জাহানারা ও জুলহাসসহ বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটানায় ১৪ জুন চরপলিশা এলাকার মৃত আসাদুজ্জামানের ছেলে রুকুনুজ্জামান (৪৫) বাদী হয়ে ছামিউল হকসহ ছয়জনকে আসামি করে মেলান্দহ থানায় মামলা দায়ের করেন।

মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম প্রতিবেদককে বলেন, মামলার প্রাধন আসামি ছামিউল হককে জামালপুর শহরের ইকবালপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে ৯ জুলাই বুধবার বেলা ১১টার দিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।