ঢাকা ১২:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সরিষাবাড়ীর শাহানাজ আক্তার এখন তুহিন মিয়া ভারতের আহমেদাবাদে ২৪২ আরোহী নিয়ে লন্ডনগামী বিমান বিধ্বস্ত কেন্দুয়া স্পোর্টস একাডেমি চ্যাম্পিয়ন আলাইনদী থেকে আফসানা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার দুর্যোগ মোকাবিলা, পরিবেশ সুরক্ষায় মাদারগঞ্জে দুই শতাধিক বৃক্ষরোপণ ৭৫ দিন নিখোঁজ থাকা নুহাশকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী সরিষাবাড়ীতে গ্রেনেডসদৃশ বস্তু নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী শিক্ষানবিশ আইনজীবীকে হত্যার হুমকি, প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত ইডুকেশন গ্রোয়ার অ্যাসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা পেল পুরস্কার, সম্মাননা হতদরিদ্রদের ঈদের খাদ্য সামগী উপহার দিল জামালপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি

হরিপুরে ভাঙন কবলিত গ্রাম পরিদর্শনে প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম

ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনকবলিত হরিপুর গ্রাম পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনকবলিত হরিপুর গ্রাম পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর ॥
জামালপুর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হরিপুর গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভয়াবহ ভাঙন প্রতিরোধে সেখানে বালুভর্তি জিওব্যাগ ফেলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রাথমিক পর্যায়ে বালুভর্তি ৩ হাজার জিওব্যাগ ফেলে সেখানে ডাম্পিং কাজ চলছে। বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম ২৮ জুলাই দুপুরে ভাঙন কবলিত হরিপুর গ্রাম পরিদর্শন করেছেন।

এ সময় জামালপুর পৌরসভার মেয়র মির্জা সাখাওয়াতুল আলম মনি ও প্যানেল মেয়র ফজলুল হক আকন্দ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নবকুমার চৌধুরী, জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জি এস এম মিজানুর রহমান ও সাংগঠনিক সম্পাদক ছানোয়ার হোসেন ছানু, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আজিজুর রহমান ডলসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ছিলেন।

জানা গেছে, প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাম পরিদর্শনের সময় স্থানীয়দের সাথে কথা বলে ভাঙন প্রতিরোধ করে বসতভিটা, আবাদি জমি ও সড়ক রক্ষার আশ্বাস দেন। এ সময় তিনি বালুভর্তি আরও ২০ হাজার জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের নির্দেশ দেন। এ ছাড়াও তিনি ভাঙন প্রতিরোধে জরুরি কার্যকরী যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীকে নির্দেশ দেন।

জানা গেছে, চলতি বর্ষার শুরুতেই হরিপুর গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করে। ভাঙনে পাঁচটি পরিবারের ১১টি বসতঘর নদে বিলীন হয়ে যায়। স্থানীয় অন্তত পক্ষে ২০০ পরিবারের বসতভিটা ও জামালপুর-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। গ্রামবাসীরা ভাঙন প্রতিরোধে মানববন্ধনের আয়োজন করে। এ নিয়ে দৈনিক কালেরকণ্ঠসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। গত এক সপ্তাহ ধরে সেখানে বালুভর্তি জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সরিষাবাড়ীর শাহানাজ আক্তার এখন তুহিন মিয়া

হরিপুরে ভাঙন কবলিত গ্রাম পরিদর্শনে প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম

আপডেট সময় ০৯:৩২:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুলাই ২০১৮
ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনকবলিত হরিপুর গ্রাম পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, জামালপুর ॥
জামালপুর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হরিপুর গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভয়াবহ ভাঙন প্রতিরোধে সেখানে বালুভর্তি জিওব্যাগ ফেলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রাথমিক পর্যায়ে বালুভর্তি ৩ হাজার জিওব্যাগ ফেলে সেখানে ডাম্পিং কাজ চলছে। বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম ২৮ জুলাই দুপুরে ভাঙন কবলিত হরিপুর গ্রাম পরিদর্শন করেছেন।

এ সময় জামালপুর পৌরসভার মেয়র মির্জা সাখাওয়াতুল আলম মনি ও প্যানেল মেয়র ফজলুল হক আকন্দ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নবকুমার চৌধুরী, জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জি এস এম মিজানুর রহমান ও সাংগঠনিক সম্পাদক ছানোয়ার হোসেন ছানু, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আজিজুর রহমান ডলসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ছিলেন।

জানা গেছে, প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাম পরিদর্শনের সময় স্থানীয়দের সাথে কথা বলে ভাঙন প্রতিরোধ করে বসতভিটা, আবাদি জমি ও সড়ক রক্ষার আশ্বাস দেন। এ সময় তিনি বালুভর্তি আরও ২০ হাজার জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের নির্দেশ দেন। এ ছাড়াও তিনি ভাঙন প্রতিরোধে জরুরি কার্যকরী যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীকে নির্দেশ দেন।

জানা গেছে, চলতি বর্ষার শুরুতেই হরিপুর গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করে। ভাঙনে পাঁচটি পরিবারের ১১টি বসতঘর নদে বিলীন হয়ে যায়। স্থানীয় অন্তত পক্ষে ২০০ পরিবারের বসতভিটা ও জামালপুর-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। গ্রামবাসীরা ভাঙন প্রতিরোধে মানববন্ধনের আয়োজন করে। এ নিয়ে দৈনিক কালেরকণ্ঠসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। গত এক সপ্তাহ ধরে সেখানে বালুভর্তি জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধে কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।