ঢাকা ১১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

নকলায় একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক টিকাগ্রহণের রেকর্ড

নকলায় একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক টিকাগ্রহণের রেকর্ড হয়েছে। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

নকলায় একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক টিকাগ্রহণের রেকর্ড হয়েছে। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

শফিউল আলম লাভলু, নকলা প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

শেরপুরের নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্থায়ী কেন্দ্র থেকে ১২ আগস্ট একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ করোনা টিকা নিয়েছেন। এদিন মোট সিনোফার্মার ৭৩২ জনকে প্রথম ও অ্যাস্ট্রোজেনেকার ৯০ জনকে দ্বিতীয় ডোজের করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকাদান শুরু পর থেকে এটিই একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক টিকাগ্রহণের রেকর্ড বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা জানান, করোনাভাইরাসের প্রথম ডোজ ও দ্বিতীয় ডোজ আলাদাভাবে ও আলাদা স্থানে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে দেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসকদের পাশাপাশি আমি নিজেও মনিটরিং করছি। কোন ঝামেলা ছাড়াই অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে টিকা কার্যক্রম চলছে। আগের চেয়ে মানুষের টিকা নেয়ার আগ্রহ অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। স্থায়ী কেন্দ্রে টিকা কার্যক্রম চলমান থাকবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদারগঞ্জে ভিমরুলের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

নকলায় একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক টিকাগ্রহণের রেকর্ড

আপডেট সময় ০২:০৪:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অগাস্ট ২০২১
নকলায় একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক টিকাগ্রহণের রেকর্ড হয়েছে। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

শফিউল আলম লাভলু, নকলা প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

শেরপুরের নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্থায়ী কেন্দ্র থেকে ১২ আগস্ট একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ করোনা টিকা নিয়েছেন। এদিন মোট সিনোফার্মার ৭৩২ জনকে প্রথম ও অ্যাস্ট্রোজেনেকার ৯০ জনকে দ্বিতীয় ডোজের করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকাদান শুরু পর থেকে এটিই একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক টিকাগ্রহণের রেকর্ড বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা জানান, করোনাভাইরাসের প্রথম ডোজ ও দ্বিতীয় ডোজ আলাদাভাবে ও আলাদা স্থানে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে দেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসকদের পাশাপাশি আমি নিজেও মনিটরিং করছি। কোন ঝামেলা ছাড়াই অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে টিকা কার্যক্রম চলছে। আগের চেয়ে মানুষের টিকা নেয়ার আগ্রহ অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। স্থায়ী কেন্দ্রে টিকা কার্যক্রম চলমান থাকবে।