ঢাকা ১১:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

সরিষাবাড়ীতে প্রশাসনের অভিযানে ৪৭ বস্তা সরকারি চাল জব্দ

সরিষাবাড়ীতে কালোবাজার থেকে উদ্ধার হওয়া সরকারি চাল। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

সরিষাবাড়ীতে কালোবাজার থেকে উদ্ধার হওয়া সরকারি চাল। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

মমিনুল ইসলাম কিসমত, সরিষাবাড়ী॥
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার সাতপোয়া ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন একটি গুদাম থেকে কালোবাজারে বিক্রি হওয়া খাদ্য অধিদপ্তরের ৪৭ বস্তা (প্রায় আড়াই মে. টন) চাল জব্দ করেছে প্রশাসন। ১৫ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে অভিযান পরিচালনা করেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (এসিল্যান্ড) ফিরোজ আল মামুন। এ সময় ঘর মালিক মাসুদ সরকার ও কালোবাজারী ছামিউল ইসলাম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাতপোয়া ইউনিয়নের জন্য খাদ্য অধিদপ্তরের বরাদ্দকৃত বিভিন্ন কর্মসূচির চাল কিনে পরিষদ ভবন সংলগ্ন গুদামে জমা করেন স্থানীয় মোজাম্মেল হকের ছেলে শান্ত এন্টারপ্রাইজের মালিক কালোবাজারী ছামিউল ইসলাম। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে অভিযান চালান। এ সময় গুদামের তালা ভেঙে খাদ্য অধিদপ্তরের ৪৭ বস্তা (প্রতি বস্তায় ৫০ কেজি করে) চাল জব্দ করা হয়। ট্রাকে ভরে জব্দ করা চালগুলো রাতে থানা পুলিশের হেফাজতে রাখার পর ১৬ সেপ্টেম্বর সেগুলো উপজেলা খাদ্য গুদামে জমা দেওয়া হয়।

এ ব্যাপারে ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন বাংলার চিঠি ডটকমকে বলেন, জব্দকৃত চালগুলো সাতপোয়া ইউনিয়ন এলাকার জন্য সরকারি বরাদ্দের। তবে কোন কর্মসূচির তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদারগঞ্জে ভিমরুলের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

সরিষাবাড়ীতে প্রশাসনের অভিযানে ৪৭ বস্তা সরকারি চাল জব্দ

আপডেট সময় ০৩:০৫:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮
সরিষাবাড়ীতে কালোবাজার থেকে উদ্ধার হওয়া সরকারি চাল। ছবি : বাংলার চিঠি ডটকম

মমিনুল ইসলাম কিসমত, সরিষাবাড়ী॥
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার সাতপোয়া ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন একটি গুদাম থেকে কালোবাজারে বিক্রি হওয়া খাদ্য অধিদপ্তরের ৪৭ বস্তা (প্রায় আড়াই মে. টন) চাল জব্দ করেছে প্রশাসন। ১৫ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে অভিযান পরিচালনা করেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (এসিল্যান্ড) ফিরোজ আল মামুন। এ সময় ঘর মালিক মাসুদ সরকার ও কালোবাজারী ছামিউল ইসলাম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাতপোয়া ইউনিয়নের জন্য খাদ্য অধিদপ্তরের বরাদ্দকৃত বিভিন্ন কর্মসূচির চাল কিনে পরিষদ ভবন সংলগ্ন গুদামে জমা করেন স্থানীয় মোজাম্মেল হকের ছেলে শান্ত এন্টারপ্রাইজের মালিক কালোবাজারী ছামিউল ইসলাম। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে অভিযান চালান। এ সময় গুদামের তালা ভেঙে খাদ্য অধিদপ্তরের ৪৭ বস্তা (প্রতি বস্তায় ৫০ কেজি করে) চাল জব্দ করা হয়। ট্রাকে ভরে জব্দ করা চালগুলো রাতে থানা পুলিশের হেফাজতে রাখার পর ১৬ সেপ্টেম্বর সেগুলো উপজেলা খাদ্য গুদামে জমা দেওয়া হয়।

এ ব্যাপারে ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন বাংলার চিঠি ডটকমকে বলেন, জব্দকৃত চালগুলো সাতপোয়া ইউনিয়ন এলাকার জন্য সরকারি বরাদ্দের। তবে কোন কর্মসূচির তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।