ঢাকা ১০:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চীনের কাছে পঞ্চাশ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছে বাংলাদেশ ঢাকা ও বেইজিং ৯ চুক্তি স্বাক্ষর করলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও উৎপাদন প্রতিষ্ঠান স্থানান্তরে উৎসাহিত করবে চীন : প্রধান উপদেষ্টাকে জানালেন শি জিনপিং ক্ষমতা ধরে রাখতে শেখ হাসিনা দেশকে কারবালায় পরিণত করেছিল : রিজভী লন্ডনে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করবেন বেগম খালেদা জিয়া ভূমিকম্পে থাইল্যান্ডে ভবন ধসে অন্তত ৩ জনের মৃত্যু ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইরানের নতুন অস্ত্র ‘রিং পার্টিকেল অ্যাক্সিলারেটর’ মিয়ানমারে দু’দফা শক্তিশালী ভূমিকম্প, কাঁপল বাংলাদেশও উয়েফার তদন্তের মুখে পড়তে যাচ্ছেন এমবাপ্পে, ভিনিসিয়াস চরআমখাওয়া ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল বিতরণ

মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপিত

জামালপুর : প্রধান অতিথি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিন্নাত শহীদ পিংকীকে উত্তরীয় পরিয়ে দেয় ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের পাঠকেরা । ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে কবিতা পাঠ, সংগীত ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকেলে শহরের দেওয়ানপাড়ায় ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগার এসব কর্মসূচির আয়োজন করে।

ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের সভাপতি কবি আলী জহিরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিন্নাত শহীদ পিংকী। এছাড়াও সরিষাবাড়ী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আলী আকবর ফকির, ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের সহ-সভাপতি আইনজীবী শামীম আরা, সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আশরাফুজ্জামান স্বাধীন, সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মনোয়ার হুসেন মুরাদ, সহযোগী অধ্যাপক মঞ্জুরুল হক, জামালপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক হিশাম আল মাহান্নাভ, পাঠাগারের সহ-সাধারণ সম্পাদক সাগর মুখার্জী, পাঠক ইসরাত জাহান লিয়াসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

জামালপুর : ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের পাঠকদের সংগীত পরিবেশন। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

এ সময় বক্তারা বলেন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাগার থাকলেও তার বেশিরভাগই সচল না। দিনের পর দিন এসব পাঠাগারগুলো তালাবদ্ধ অবস্থায় থাকে, এতে করে বইগুলোও নষ্ট হয়ে পাঠ অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে। পাঠাগারের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরাও এ ব্যাপারে বেশ উদাসীন। পাঠক সৃষ্টিতে প্রাতিষ্ঠানিক কোন উদ্যোগ দেখা যায় না। পাঠাগারগুলোতে যেন নিয়মিত পাঠক থাকে, পড়াশোনার পরিবেশ বজায় থাকে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে, বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিতে হবে। পাঠাগার কেন্দ্রীক নিয়মিতভাবে বিভিন্ন সৃজনশীল প্রতিযোগিতা আয়োজন করা যেতে পারে এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঠ্যবই ছাড়াও অন্যান্য বই পড়ার আগ্রহ তৈরি হবে এবং পাঠাগারে পাঠক তৈরি হবে।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধান অতিথিকে ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের পাঠকেরা উত্তরীয় পরিয়ে দেয় এবং একটি বনসাই ও বই উপহার দেয়।

পরে ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের পাঠকেরা কবিতা পাঠ ও সংগীত পরিবেশন করে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের কাছে পঞ্চাশ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছে বাংলাদেশ

মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপিত

আপডেট সময় ১০:৪৫:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

জামালপুরে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে কবিতা পাঠ, সংগীত ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকেলে শহরের দেওয়ানপাড়ায় ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগার এসব কর্মসূচির আয়োজন করে।

ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের সভাপতি কবি আলী জহিরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিন্নাত শহীদ পিংকী। এছাড়াও সরিষাবাড়ী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আলী আকবর ফকির, ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের সহ-সভাপতি আইনজীবী শামীম আরা, সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আশরাফুজ্জামান স্বাধীন, সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মনোয়ার হুসেন মুরাদ, সহযোগী অধ্যাপক মঞ্জুরুল হক, জামালপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক হিশাম আল মাহান্নাভ, পাঠাগারের সহ-সাধারণ সম্পাদক সাগর মুখার্জী, পাঠক ইসরাত জাহান লিয়াসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

জামালপুর : ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের পাঠকদের সংগীত পরিবেশন। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

এ সময় বক্তারা বলেন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাগার থাকলেও তার বেশিরভাগই সচল না। দিনের পর দিন এসব পাঠাগারগুলো তালাবদ্ধ অবস্থায় থাকে, এতে করে বইগুলোও নষ্ট হয়ে পাঠ অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে। পাঠাগারের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরাও এ ব্যাপারে বেশ উদাসীন। পাঠক সৃষ্টিতে প্রাতিষ্ঠানিক কোন উদ্যোগ দেখা যায় না। পাঠাগারগুলোতে যেন নিয়মিত পাঠক থাকে, পড়াশোনার পরিবেশ বজায় থাকে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে, বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিতে হবে। পাঠাগার কেন্দ্রীক নিয়মিতভাবে বিভিন্ন সৃজনশীল প্রতিযোগিতা আয়োজন করা যেতে পারে এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঠ্যবই ছাড়াও অন্যান্য বই পড়ার আগ্রহ তৈরি হবে এবং পাঠাগারে পাঠক তৈরি হবে।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধান অতিথিকে ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের পাঠকেরা উত্তরীয় পরিয়ে দেয় এবং একটি বনসাই ও বই উপহার দেয়।

পরে ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশন পাঠাগারের পাঠকেরা কবিতা পাঠ ও সংগীত পরিবেশন করে।