ঢাকা ১২:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসরাইলের হামলায় ১৩ শিশুসহ নিহত ৩০

গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা ১০ নভেম্বর রবিবার জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি ভূখ-ের উত্তরাঞ্চলে দুটি বাড়িতে ইসরাইলের পৃথক হামলায় ১৩ শিশুসহ ৩০ জন নিহত হয়েছে।

১০ নভেম্বর ভোরে উত্তর গাজার জাবালিয়ায় একটি বাড়িতে প্রথম হামলায় ১৩ শিশুসহ ‘অন্তত ২৫’ জন নিহত ও ৩০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। দেশটির সিভিল ডিফেন্স একথা জানিয়েছে।

৬ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হামাস যোদ্ধাদের পুনরায় সংগঠিত হওয়া বন্ধ করার অজুহাতে জাবালিয়াসহ গাজার উত্তরাঞ্চলে বিমান ও স্থল হামলা চালিয়েছে।

গাজা শহরের সাবরা এলাকার ইসরাইলের আরেক হামলায় পাঁচজন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছে।

সংস্থাটি আরও জানায়, ‘অনেক বেসামরিক নাগরিক এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছে।’

হামাস পরিচালিত অঞ্চলটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, হামাসের হামলার পর ইসরাইলের প্রতিশোধমূলক নির্বিচার হামলায় গাজায় বহু নারী ও শিশুসহ ৪৩,৫৫২ জন প্রাণ হারিয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।

জাতিসংঘ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ পরিসংখ্যানকে নির্ভরযোগ্য বলে মনে করে।সূত্র:বাসস।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরাইলের হামলায় ১৩ শিশুসহ নিহত ৩০

আপডেট সময় ০৫:০৭:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা ১০ নভেম্বর রবিবার জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি ভূখ-ের উত্তরাঞ্চলে দুটি বাড়িতে ইসরাইলের পৃথক হামলায় ১৩ শিশুসহ ৩০ জন নিহত হয়েছে।

১০ নভেম্বর ভোরে উত্তর গাজার জাবালিয়ায় একটি বাড়িতে প্রথম হামলায় ১৩ শিশুসহ ‘অন্তত ২৫’ জন নিহত ও ৩০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। দেশটির সিভিল ডিফেন্স একথা জানিয়েছে।

৬ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হামাস যোদ্ধাদের পুনরায় সংগঠিত হওয়া বন্ধ করার অজুহাতে জাবালিয়াসহ গাজার উত্তরাঞ্চলে বিমান ও স্থল হামলা চালিয়েছে।

গাজা শহরের সাবরা এলাকার ইসরাইলের আরেক হামলায় পাঁচজন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছে।

সংস্থাটি আরও জানায়, ‘অনেক বেসামরিক নাগরিক এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছে।’

হামাস পরিচালিত অঞ্চলটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, হামাসের হামলার পর ইসরাইলের প্রতিশোধমূলক নির্বিচার হামলায় গাজায় বহু নারী ও শিশুসহ ৪৩,৫৫২ জন প্রাণ হারিয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।

জাতিসংঘ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ পরিসংখ্যানকে নির্ভরযোগ্য বলে মনে করে।সূত্র:বাসস।