ঢাকা ০৫:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাদারগঞ্জে বন্যায় বাঁধ ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম প্লাবিত

মাদারগঞ্জে বাঁধ ভেঙে কয়েকটি গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

মাদারগঞ্জে বাঁধ ভেঙে কয়েকটি গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জাহিদুর রহমান উজ্জ্বল
নিজস্ব প্রতিবেদক, মাদারগঞ্জ, বাংলারচিঠিডটকম

উত্তরের পাহাড়ি ঢল ও প্রবল বৃষ্টিতে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৬৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদ সীমার ৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে পানির চাপে ৩ জুলাই বুধবার রাতে উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের হিদাগারী গ্রামের কাছে একটি মাটির বাঁধের ১০০ ফুট অংশ ভেঙে প্রবল স্রোতে পানি প্রবেশ করছে। এতে কয়েকটি গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়ে পড়েছে।

এ ছাড়া বালিজুড়ি ইউনিয়নের বালিজুড়ি থেকে চর নাংলাগামী বাঁধের বিভিন্ন অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করছে। ফলে ওই এলাকার সাথে উপজেলা সদরের সড়ক যোগযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।

অপর দিকে পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে চরপাকের দহ এলকার পাকরুল গ্রামে তীব্র নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। গত ১ সপ্তাহে প্রায় দুইশতাধিক বাড়িঘর ৩০০ একর আবাদী জমি নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাইযুল ওয়াসীমা নাহাত ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার চরপাকেরহ ইউনিয়নের বন্যা কবলিত ও নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে নগদ টাকা, শুকনো খাবার ও ত্রাণ হিসাবে চাল বিতরণ করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদারগঞ্জে বন্যায় বাঁধ ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম প্লাবিত

আপডেট সময় ০৭:১২:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪
মাদারগঞ্জে বাঁধ ভেঙে কয়েকটি গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জাহিদুর রহমান উজ্জ্বল
নিজস্ব প্রতিবেদক, মাদারগঞ্জ, বাংলারচিঠিডটকম

উত্তরের পাহাড়ি ঢল ও প্রবল বৃষ্টিতে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৬৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদ সীমার ৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে পানির চাপে ৩ জুলাই বুধবার রাতে উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের হিদাগারী গ্রামের কাছে একটি মাটির বাঁধের ১০০ ফুট অংশ ভেঙে প্রবল স্রোতে পানি প্রবেশ করছে। এতে কয়েকটি গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়ে পড়েছে।

এ ছাড়া বালিজুড়ি ইউনিয়নের বালিজুড়ি থেকে চর নাংলাগামী বাঁধের বিভিন্ন অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করছে। ফলে ওই এলাকার সাথে উপজেলা সদরের সড়ক যোগযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।

অপর দিকে পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে চরপাকের দহ এলকার পাকরুল গ্রামে তীব্র নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। গত ১ সপ্তাহে প্রায় দুইশতাধিক বাড়িঘর ৩০০ একর আবাদী জমি নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাইযুল ওয়াসীমা নাহাত ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার চরপাকেরহ ইউনিয়নের বন্যা কবলিত ও নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে নগদ টাকা, শুকনো খাবার ও ত্রাণ হিসাবে চাল বিতরণ করেন।