ঢাকা ১০:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাদারগঞ্জে লোডশেডিংয়ে মানুষ অতিষ্ঠ, পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে মানববন্ধন

পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকদের মানববন্ধন। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকদের মানববন্ধন। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জাহিদুর রহমান উজ্জ্বল
মাদারগঞ্জ প্রতিনিধি, বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। চৈত্রের কাঠফাটা গরম তীব্র রোদে ফসলি জমি ফেটে চৌচির হয়ে নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন ফসল। এর প্রতিবাদে ১৭ মার্চ সকালে মাদারগঞ্জ উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সামনে মানববন্ধন করেছেন গ্রাহকরা।

তারা এ সময় বক্তব্যে বলেন, রোজা ও তীব্র গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ, তা ছাড়া সেচের জন্য জমির ইরি-বোরো ধান সবজি অন্যান্য ফসল নষ্ট হচ্ছে। উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল্লাহ বলেন, বোরো চাষে সকল খরচা বেশি তার মধ্যে আবার বিদ্যুৎ লোডশেডিং। এই লোডশেডিংয়ের কারণে ফসলি জমি শুকিয়ে ফেটে যাচ্ছে। দ্রুত এর সমাধান না হলে ফসলের মুখ দেখা কঠিন হয়ে পরবে।

সেচের অভাবে ফসলি জমি ফেটে চৌচির। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষিকর্মকর্তা শাহাদুল ইসলাম বলেন, বোরো ধান খেতে সেচের বিকল্প নেই যে কারণে বিদ্যুৎ অফিসে বলা আছে যাতে বোরো মৌসুমে কৃষকের সেচে কোন রকম বিঘ্ন না ঘটে। প্রয়োজনে রাতের ১১টা থেকে ভোর রাত পর্যন্ত নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দিবে।

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মাদারগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম ওবায়দুল্লাহ্ আল মাসুম বলেন, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ কম পাচ্ছি যে কারণেই সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত এটার সমাধান হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদারগঞ্জে লোডশেডিংয়ে মানুষ অতিষ্ঠ, পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৪:৪১:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪
পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকদের মানববন্ধন। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জাহিদুর রহমান উজ্জ্বল
মাদারগঞ্জ প্রতিনিধি, বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। চৈত্রের কাঠফাটা গরম তীব্র রোদে ফসলি জমি ফেটে চৌচির হয়ে নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন ফসল। এর প্রতিবাদে ১৭ মার্চ সকালে মাদারগঞ্জ উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সামনে মানববন্ধন করেছেন গ্রাহকরা।

তারা এ সময় বক্তব্যে বলেন, রোজা ও তীব্র গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ, তা ছাড়া সেচের জন্য জমির ইরি-বোরো ধান সবজি অন্যান্য ফসল নষ্ট হচ্ছে। উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল্লাহ বলেন, বোরো চাষে সকল খরচা বেশি তার মধ্যে আবার বিদ্যুৎ লোডশেডিং। এই লোডশেডিংয়ের কারণে ফসলি জমি শুকিয়ে ফেটে যাচ্ছে। দ্রুত এর সমাধান না হলে ফসলের মুখ দেখা কঠিন হয়ে পরবে।

সেচের অভাবে ফসলি জমি ফেটে চৌচির। ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষিকর্মকর্তা শাহাদুল ইসলাম বলেন, বোরো ধান খেতে সেচের বিকল্প নেই যে কারণে বিদ্যুৎ অফিসে বলা আছে যাতে বোরো মৌসুমে কৃষকের সেচে কোন রকম বিঘ্ন না ঘটে। প্রয়োজনে রাতের ১১টা থেকে ভোর রাত পর্যন্ত নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দিবে।

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মাদারগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম ওবায়দুল্লাহ্ আল মাসুম বলেন, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ কম পাচ্ছি যে কারণেই সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত এটার সমাধান হবে।