ঢাকা ০১:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন সাইনবোর্ডবিহীন জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন, স্টেশন মাস্টার বললেন বাজেট নেই বকশীগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত সরিষাবাড়ীতে বিএনপি নেতা বাবু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন জয়খরা কাটিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের দুবাই সফরে গেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ তিন মাস আগের হামলায় হামাসের তিন জ্যেষ্ঠ নেতা নিহত হয়েছেন : ইসরাইল ইসরাইলি অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবি হিজবুল্লাহর, ইসরাইলের ৮ সৈন্য নিহত জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান গণবিজ্ঞপ্তি : নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিনের বিরুদ্ধে ১ নভেম্বর থেকে বিশেষ অভিযান

জামালপুর জেলা কারাগারে দরিদ্র কয়েদিদের মাঝে কম্বল বিতরণ

কারাগারে বন্দিদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

কারাগারে বন্দিদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম

অন্যান্য দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণি, পেশার মানুষের মত ৮ ফেব্রুয়ারি জামালপুর জেলা কারাগারে বন্দি দরিদ্র ব্যক্তিদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। একই সাথে কম্পিউটার, ইলেকট্রিক ও কাঠের আসবাবপত্র তৈরির প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট শীতেষ চন্দ্র সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কম্বল বিতরণের পূর্বে উদ্বুদ্ধমূলক বক্তব্য রাখেন জেলার আবু ফাত্তাহ, হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডার নেটওয়ার্কের সভাপতি ও অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসন কমিটির সদস্য জাহাঙ্গীর সেলিম, কমিটির যুগ্ম সম্পাদক তৌফিকুল আলম শরীফ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা প্রবেশন কর্মকর্তা আব্দুছ সালাম।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

কম্বল বিতরণকালে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন জেল সুপার তাসনীম জাহান, সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শাহাদৎ হোসেন, অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসন সমিতির সদস্য মো. ইয়াকুব আলী শাহ ফকির, মো. জাকির হোসেন তারা, মো. মতিউর রহমানসহ জেল কারাগার ও সমাজসেবার কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ।

কম্বল বিতরণের আগে অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসন সমিতির মাধ্যমে শিক্ষিত কয়েদিদের পড়ার জন্য বিভিন্ন উপন্যাস ও জীবনী গ্রন্থ দেওয়া হয়।

জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান বলেন, ভুল করে অপরাধে জড়িয়ে যারা এখানে এসেছেন তারা নিজেকে শুধরিয়ে নতুন জীবনে ফিরে যাবেন। কারাগার জীবনের ভুলগুলো সংশোধন করে পরবর্তীতে পরিবার পরিজন নিয়ে সুন্দর জীবন যাপন করবেন বলে আশা করি। জামালপুর কারাগার নানা কারণে ভালোলাগার জায়গা হয়ে উঠেছে। এখানে সবজি চাষ, ফুলের বাগান এবং পরিষ্কার, পরিচ্ছন্নতা মনকে প্রফুল্ল করে তুলে। এখানে যারা বন্দি অবস্থায় আছেন তাদের পরিশ্রমের ফল এসব ফসল।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন

জামালপুর জেলা কারাগারে দরিদ্র কয়েদিদের মাঝে কম্বল বিতরণ

আপডেট সময় ১০:৪৩:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
কারাগারে বন্দিদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

নিজস্ব প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম

অন্যান্য দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণি, পেশার মানুষের মত ৮ ফেব্রুয়ারি জামালপুর জেলা কারাগারে বন্দি দরিদ্র ব্যক্তিদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। একই সাথে কম্পিউটার, ইলেকট্রিক ও কাঠের আসবাবপত্র তৈরির প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট শীতেষ চন্দ্র সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কম্বল বিতরণের পূর্বে উদ্বুদ্ধমূলক বক্তব্য রাখেন জেলার আবু ফাত্তাহ, হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডার নেটওয়ার্কের সভাপতি ও অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসন কমিটির সদস্য জাহাঙ্গীর সেলিম, কমিটির যুগ্ম সম্পাদক তৌফিকুল আলম শরীফ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা প্রবেশন কর্মকর্তা আব্দুছ সালাম।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

কম্বল বিতরণকালে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন জেল সুপার তাসনীম জাহান, সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শাহাদৎ হোসেন, অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসন সমিতির সদস্য মো. ইয়াকুব আলী শাহ ফকির, মো. জাকির হোসেন তারা, মো. মতিউর রহমানসহ জেল কারাগার ও সমাজসেবার কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ।

কম্বল বিতরণের আগে অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসন সমিতির মাধ্যমে শিক্ষিত কয়েদিদের পড়ার জন্য বিভিন্ন উপন্যাস ও জীবনী গ্রন্থ দেওয়া হয়।

জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান বলেন, ভুল করে অপরাধে জড়িয়ে যারা এখানে এসেছেন তারা নিজেকে শুধরিয়ে নতুন জীবনে ফিরে যাবেন। কারাগার জীবনের ভুলগুলো সংশোধন করে পরবর্তীতে পরিবার পরিজন নিয়ে সুন্দর জীবন যাপন করবেন বলে আশা করি। জামালপুর কারাগার নানা কারণে ভালোলাগার জায়গা হয়ে উঠেছে। এখানে সবজি চাষ, ফুলের বাগান এবং পরিষ্কার, পরিচ্ছন্নতা মনকে প্রফুল্ল করে তুলে। এখানে যারা বন্দি অবস্থায় আছেন তাদের পরিশ্রমের ফল এসব ফসল।