ঢাকা ০৩:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন সাইনবোর্ডবিহীন জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন, স্টেশন মাস্টার বললেন বাজেট নেই বকশীগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত সরিষাবাড়ীতে বিএনপি নেতা বাবু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন জয়খরা কাটিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের দুবাই সফরে গেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ তিন মাস আগের হামলায় হামাসের তিন জ্যেষ্ঠ নেতা নিহত হয়েছেন : ইসরাইল ইসরাইলি অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবি হিজবুল্লাহর, ইসরাইলের ৮ সৈন্য নিহত জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান গণবিজ্ঞপ্তি : নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিনের বিরুদ্ধে ১ নভেম্বর থেকে বিশেষ অভিযান

জনগণের কাছে ভোট গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশের গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, কে নির্বাচন গ্রহণ করলো বা করলো না তা নিয়ে তিনি মাথা ঘামান না। জনগণের কাছে ভোটের গ্রহণযোগ্য পাওয়াই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তিনি বলেন, ‘আমাকে গ্রহণযোগ্যতা প্রমান করতে হবে ঠিক। কার কাছে একটা সন্ত্রাসী দলের কাছে? সন্ত্রাসী সংগঠনের কাছে? না, আমার জনগণের কাছে আমার জবাবদিহিতা আছে। (আমি মনে করি) জনগণের কাছে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হচ্ছে কি-না সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’

৭ জানুয়ারি সকালে ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দিয়ে বুথ থেকে বের হয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

বিদেশি দেশের হস্তক্ষেপ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে কে কী বলছে তা নিয়ে তাঁরা মাথা ঘামান না।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি স্বাধীন এবং সার্বভৌম দেশ। এটি ছোট দেশ হতে পারে, কিন্তু এর জনসংখ্যা অনেক বেশি। জনগণই আমাদের প্রধান শক্তি। কাজেই কে কী বললো তা নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁরা সব বাধা মোকাবেলা করে একটি নির্বাচনী অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আপনার ভোট অত্যন্ত মূল্যবান, আমরা ভোটের অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি এবং আমি আশাকরি দেশের সব ভোটার ভোট কেন্দ্রে আসবেন এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।’

শেখ হাসিনা নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে জনগণের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

তিনি বলেন, ‘অনেক বাধা-বিপত্তি ছিল, কিন্তু দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে সতর্ক ছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর জাতীয় নির্বাচন হয়। আর মানুষ নির্বিঘ্নে ভোট দেবে এবং আমরা সেই পরিবেশ তৈরি করেছি।’

নির্বাচনে জয়লাভের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ, নির্বাচনে আমরা জয়লাভ করবো এবং আবার আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করবো। এতে কোন সন্দেহ নেই। জনগণের ওপর আমাদের বিশ্বাস ও আস্থা আছে, তারা নৌকায় ভোট দিবেন।’

তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে দেশে এই গণতান্ত্রিক ধারাটা আছে বলেই দেশের এতো উন্নতি হয়েছে। আমাদের সামনে আরো কাজ আছে সেটা আমরা সম্পন্ন করতে চাই। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে,আমরা তা বাস্তবায়ন করতে পারবো।

সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে ছোট বোন শেখ রেহানা, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিককে নিয়ে ভোট কেন্দ্রে পৌঁছেন প্রধানমন্ত্রী।

ঢাকা-১০ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ এসময় প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্রে স্বাগত জানান।

শুক্রবার রাতে ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র নির্বাচন অনুষ্ঠানকে বাধাগ্রস্ত করতে ট্রেনে, বাসে আগুন লাগিয়ে এবং মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে নাশকতামূলক কর্মকা- করছে।

তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত চক্র গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না এবং গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকুক সেটা তারা চায় না। তারা জনগণের কল্যাণে কাজ করে না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের অনুকুল পরিবেশ নিশ্চিত করেছি, জনগণ যাকে ইচ্ছে তাকে ভোট দিবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল তারা কখনো নির্বাচনেই বিশ্বাস করেনি। এক সামরিক শাসক সংবিধান ও সেনা আইন লংঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এই বিএনপির সৃষ্টি করেছে। কাজেই ভোট কারচুপি, সিলমারা আর মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়াটাই তাদের চরিত্র। কাজেই এখানে সেই সুযোগটা তারা পাচ্ছে না।

তিনি বলেন, ২০০৮ এর নির্বাচন নিয়ে কেউ কোন অভিয্গো করতে পারেনি। সেই নির্বাচনে ৩শ’ আসনে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন আর আওয়ামী লীগ এককভাবে পেয়েছিল ২৩৩টি আসন। এরপর থেকেই বিএনপি নির্বাচনের বিরুদ্ধে। ভোট কারচুপি করতে পারবে না বলেই তারা নির্বাচনে আসে না। নির্বাচন বানচাল করতে মানুষ হত্যা করে।

‘বিএনপি এর জন্মলগ্ন থেকেই ভোটের নামে প্রহসনের সঙ্গে সম্পৃক্ত,’-একথা উল্লেখ করে তিনি ‘হ্যা’ঁ ‘না’ ভোটসহ সে সময়কার বিভিন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আনেন।

তিনি বলেন, আমি আবারো বলবো আজকে সকলে সুষ্ঠুভাবে ভোট কেন্দ্রে আসবেন। কারণ, আপনার ভোট অনেক মুল্যবান। এই ভোটের অধিকারের জন্য অনেক সংগ্রাম করেছি। অনেক জেল-জুলুম-অত্যাচার-বোমা-গ্রেনেড অনেক কিছুই আমাদের মোকাবেলা করতে হয়েছে। কিন্তু মানুষের ভোটের অধিকার মানুষের হাতে ফিরিয়ে দিতে পেরেছি।

তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণ তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে। সেটা তারা সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করতে পারবে এবং নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। ‘অর্থাৎ আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। জনগণ যাকে খুশি (ভোট) দিক কিন্তু নিবাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে হয় সেটাই আমরা চাই। জনগণের সবরকম সহযোগিতা চাই। আর এই নির্বাচনের সাথে যারা সম্পৃক্ত রয়েছেন বিশেষ করে মিডিয়াকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’সূত্র:বাসস।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন

জনগণের কাছে ভোট গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৩:১৬:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশের গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, কে নির্বাচন গ্রহণ করলো বা করলো না তা নিয়ে তিনি মাথা ঘামান না। জনগণের কাছে ভোটের গ্রহণযোগ্য পাওয়াই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তিনি বলেন, ‘আমাকে গ্রহণযোগ্যতা প্রমান করতে হবে ঠিক। কার কাছে একটা সন্ত্রাসী দলের কাছে? সন্ত্রাসী সংগঠনের কাছে? না, আমার জনগণের কাছে আমার জবাবদিহিতা আছে। (আমি মনে করি) জনগণের কাছে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হচ্ছে কি-না সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’

৭ জানুয়ারি সকালে ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দিয়ে বুথ থেকে বের হয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

বিদেশি দেশের হস্তক্ষেপ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে কে কী বলছে তা নিয়ে তাঁরা মাথা ঘামান না।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি স্বাধীন এবং সার্বভৌম দেশ। এটি ছোট দেশ হতে পারে, কিন্তু এর জনসংখ্যা অনেক বেশি। জনগণই আমাদের প্রধান শক্তি। কাজেই কে কী বললো তা নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁরা সব বাধা মোকাবেলা করে একটি নির্বাচনী অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আপনার ভোট অত্যন্ত মূল্যবান, আমরা ভোটের অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি এবং আমি আশাকরি দেশের সব ভোটার ভোট কেন্দ্রে আসবেন এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।’

শেখ হাসিনা নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে জনগণের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

তিনি বলেন, ‘অনেক বাধা-বিপত্তি ছিল, কিন্তু দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে সতর্ক ছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর জাতীয় নির্বাচন হয়। আর মানুষ নির্বিঘ্নে ভোট দেবে এবং আমরা সেই পরিবেশ তৈরি করেছি।’

নির্বাচনে জয়লাভের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ, নির্বাচনে আমরা জয়লাভ করবো এবং আবার আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করবো। এতে কোন সন্দেহ নেই। জনগণের ওপর আমাদের বিশ্বাস ও আস্থা আছে, তারা নৌকায় ভোট দিবেন।’

তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে দেশে এই গণতান্ত্রিক ধারাটা আছে বলেই দেশের এতো উন্নতি হয়েছে। আমাদের সামনে আরো কাজ আছে সেটা আমরা সম্পন্ন করতে চাই। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে,আমরা তা বাস্তবায়ন করতে পারবো।

সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে ছোট বোন শেখ রেহানা, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিককে নিয়ে ভোট কেন্দ্রে পৌঁছেন প্রধানমন্ত্রী।

ঢাকা-১০ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ এসময় প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্রে স্বাগত জানান।

শুক্রবার রাতে ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র নির্বাচন অনুষ্ঠানকে বাধাগ্রস্ত করতে ট্রেনে, বাসে আগুন লাগিয়ে এবং মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে নাশকতামূলক কর্মকা- করছে।

তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত চক্র গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না এবং গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকুক সেটা তারা চায় না। তারা জনগণের কল্যাণে কাজ করে না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের অনুকুল পরিবেশ নিশ্চিত করেছি, জনগণ যাকে ইচ্ছে তাকে ভোট দিবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল তারা কখনো নির্বাচনেই বিশ্বাস করেনি। এক সামরিক শাসক সংবিধান ও সেনা আইন লংঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এই বিএনপির সৃষ্টি করেছে। কাজেই ভোট কারচুপি, সিলমারা আর মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়াটাই তাদের চরিত্র। কাজেই এখানে সেই সুযোগটা তারা পাচ্ছে না।

তিনি বলেন, ২০০৮ এর নির্বাচন নিয়ে কেউ কোন অভিয্গো করতে পারেনি। সেই নির্বাচনে ৩শ’ আসনে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন আর আওয়ামী লীগ এককভাবে পেয়েছিল ২৩৩টি আসন। এরপর থেকেই বিএনপি নির্বাচনের বিরুদ্ধে। ভোট কারচুপি করতে পারবে না বলেই তারা নির্বাচনে আসে না। নির্বাচন বানচাল করতে মানুষ হত্যা করে।

‘বিএনপি এর জন্মলগ্ন থেকেই ভোটের নামে প্রহসনের সঙ্গে সম্পৃক্ত,’-একথা উল্লেখ করে তিনি ‘হ্যা’ঁ ‘না’ ভোটসহ সে সময়কার বিভিন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আনেন।

তিনি বলেন, আমি আবারো বলবো আজকে সকলে সুষ্ঠুভাবে ভোট কেন্দ্রে আসবেন। কারণ, আপনার ভোট অনেক মুল্যবান। এই ভোটের অধিকারের জন্য অনেক সংগ্রাম করেছি। অনেক জেল-জুলুম-অত্যাচার-বোমা-গ্রেনেড অনেক কিছুই আমাদের মোকাবেলা করতে হয়েছে। কিন্তু মানুষের ভোটের অধিকার মানুষের হাতে ফিরিয়ে দিতে পেরেছি।

তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণ তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে। সেটা তারা সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করতে পারবে এবং নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। ‘অর্থাৎ আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। জনগণ যাকে খুশি (ভোট) দিক কিন্তু নিবাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে হয় সেটাই আমরা চাই। জনগণের সবরকম সহযোগিতা চাই। আর এই নির্বাচনের সাথে যারা সম্পৃক্ত রয়েছেন বিশেষ করে মিডিয়াকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’সূত্র:বাসস।