ঢাকা ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন সাইনবোর্ডবিহীন জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন, স্টেশন মাস্টার বললেন বাজেট নেই বকশীগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত সরিষাবাড়ীতে বিএনপি নেতা বাবু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন জয়খরা কাটিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের দুবাই সফরে গেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ তিন মাস আগের হামলায় হামাসের তিন জ্যেষ্ঠ নেতা নিহত হয়েছেন : ইসরাইল ইসরাইলি অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবি হিজবুল্লাহর, ইসরাইলের ৮ সৈন্য নিহত জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান গণবিজ্ঞপ্তি : নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিনের বিরুদ্ধে ১ নভেম্বর থেকে বিশেষ অভিযান

বাঙালি ঐতিহ্য ও ত্রিমাত্রিক উন্নয়ন দর্শন প্রকাশে স্থাপত্যশিল্প অবদান রাখে : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক :

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাঙালি ঐতিহ্য ও ত্রিমাত্রিক উন্নয়ন দর্শন প্রকাশে স্থাপত্যশিল্প কার্যকরি অবদান রাখে।

তিনি বলেন, ‘শিকড়ের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে স্থাপত্যে প্রোথিত থাকে অতীত ও ভবিষ্যতের চেতনা। নান্দনিকতা ও আধুনিকতার নতুন মাত্রা বিকাশেও স্থাপত্য কার্যকরি অবদান রাখে।’

প্রতিমন্ত্রী ২০ ডিসেম্বর ঢাকায় প্রথম আলো ভবনে “স্থপতি মাজহারুল ইসলামের জন্মশত বার্ষিকী : বাংলাদেশের উন্নয়ন চেতনা শিল্প ও সংস্কৃতি” শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং-এ শিল্প-সংস্কৃতি-স্থাপত্য আনতে হবে। বাঙালির আত্মপরিচয়ের সাথে স্থাপত্য শিল্প যেমন জড়িত তেমন স্মার্ট বাংলাদেশেও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও স্থাপত্যশৈলী বিশেষ অবদান রাখবে। স্থপতি মাজহারুল ইসলামের স্থাপত্য কর্ম এখনও আধুনিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য স্থানীয় পরিবেশের সাথে সমন্বয় করেই নির্মাণ করা হয়েছে। ১৯৫৩ সালে নির্মাণ করা চারুকলা ইনস্টিটিউট এখনও আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব ভবন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক আলোর সুষম ব্যবহার করে স্থপতি মাজহারুল ইসলামের নির্মিত ভবনগুলো পরিবেশবান্ধব হয়েছে। কিন্তু এখনকার ভবনগুলো কাঁচ আর ইট-পাথরের জঞ্জালে পরিণত হয়েছে। দেখার কেউ নাই। কোন না কোন স্থপতিই এগুলোর ডিজাইন করেছেন। স্থানীয় মানুষের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে আধুনিকতার ছোঁয়া থাকতে হবে স্থাপত্যে-যা সময়োত্তীর্ণভাবে আধুনিক হবে।

প্রথম আলোর সহকারী সম্পাদক ফিরোজ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্থপতি আদনান মোরশেদ।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ‘মাজহারুল ইসলাম ফাউন্ডেশন’-এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি স্থপতি অধ্যাপক সামসুল ওয়ারেস, নাট্যজন ও অভিনয় শিল্পী সারা যাকের, স্থপতি ও সংগীত শিল্পী লুভা নাহিদ চৌধুরী, ‘মাজহারুল ইসলাম ফাউন্ডেশন’-এর সাধারণ সম্পাদক স্থপতি ইসতিয়াক জহির ও সাহিত্যিক-সাংবাদিক আনিসুল হক বক্তব্য রাখেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন

বাঙালি ঐতিহ্য ও ত্রিমাত্রিক উন্নয়ন দর্শন প্রকাশে স্থাপত্যশিল্প অবদান রাখে : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৭:১৪:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক :

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাঙালি ঐতিহ্য ও ত্রিমাত্রিক উন্নয়ন দর্শন প্রকাশে স্থাপত্যশিল্প কার্যকরি অবদান রাখে।

তিনি বলেন, ‘শিকড়ের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে স্থাপত্যে প্রোথিত থাকে অতীত ও ভবিষ্যতের চেতনা। নান্দনিকতা ও আধুনিকতার নতুন মাত্রা বিকাশেও স্থাপত্য কার্যকরি অবদান রাখে।’

প্রতিমন্ত্রী ২০ ডিসেম্বর ঢাকায় প্রথম আলো ভবনে “স্থপতি মাজহারুল ইসলামের জন্মশত বার্ষিকী : বাংলাদেশের উন্নয়ন চেতনা শিল্প ও সংস্কৃতি” শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং-এ শিল্প-সংস্কৃতি-স্থাপত্য আনতে হবে। বাঙালির আত্মপরিচয়ের সাথে স্থাপত্য শিল্প যেমন জড়িত তেমন স্মার্ট বাংলাদেশেও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও স্থাপত্যশৈলী বিশেষ অবদান রাখবে। স্থপতি মাজহারুল ইসলামের স্থাপত্য কর্ম এখনও আধুনিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য স্থানীয় পরিবেশের সাথে সমন্বয় করেই নির্মাণ করা হয়েছে। ১৯৫৩ সালে নির্মাণ করা চারুকলা ইনস্টিটিউট এখনও আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব ভবন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক আলোর সুষম ব্যবহার করে স্থপতি মাজহারুল ইসলামের নির্মিত ভবনগুলো পরিবেশবান্ধব হয়েছে। কিন্তু এখনকার ভবনগুলো কাঁচ আর ইট-পাথরের জঞ্জালে পরিণত হয়েছে। দেখার কেউ নাই। কোন না কোন স্থপতিই এগুলোর ডিজাইন করেছেন। স্থানীয় মানুষের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে আধুনিকতার ছোঁয়া থাকতে হবে স্থাপত্যে-যা সময়োত্তীর্ণভাবে আধুনিক হবে।

প্রথম আলোর সহকারী সম্পাদক ফিরোজ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্থপতি আদনান মোরশেদ।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ‘মাজহারুল ইসলাম ফাউন্ডেশন’-এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি স্থপতি অধ্যাপক সামসুল ওয়ারেস, নাট্যজন ও অভিনয় শিল্পী সারা যাকের, স্থপতি ও সংগীত শিল্পী লুভা নাহিদ চৌধুরী, ‘মাজহারুল ইসলাম ফাউন্ডেশন’-এর সাধারণ সম্পাদক স্থপতি ইসতিয়াক জহির ও সাহিত্যিক-সাংবাদিক আনিসুল হক বক্তব্য রাখেন।