ঢাকা ০১:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন সাইনবোর্ডবিহীন জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন, স্টেশন মাস্টার বললেন বাজেট নেই বকশীগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত সরিষাবাড়ীতে বিএনপি নেতা বাবু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন জয়খরা কাটিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের দুবাই সফরে গেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ তিন মাস আগের হামলায় হামাসের তিন জ্যেষ্ঠ নেতা নিহত হয়েছেন : ইসরাইল ইসরাইলি অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবি হিজবুল্লাহর, ইসরাইলের ৮ সৈন্য নিহত জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান গণবিজ্ঞপ্তি : নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিনের বিরুদ্ধে ১ নভেম্বর থেকে বিশেষ অভিযান

জামালপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে সভা

জামালপুর জেলা টাস্কফোর্স কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: তানভীর আহমেদ হীরা

জামালপুর জেলা টাস্কফোর্স কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: তানভীর আহমেদ হীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম :

জামালপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে জেলা টাস্কফোর্স কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২০ ডিসেম্বর দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জামালপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন বাস্তবায়নে জেলা টাস্কফোর্স কমিটির আয়োজনে চতুর্থ কোয়ার্টার (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২৩) ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডা. প্রণয় কান্তি দাস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মুক্তার হোসেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শীতেশ চন্দ্র সরকার, তরঙ্গ মহিলা কল্যাণ সংস্থার সভানেত্রী শামীমা খান, জেলা নাটাবের সভাপতি তানভীর আহমেদ হীরাসহ জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যবৃন্দ।

সভায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শীতেশ চন্দ্র সরকার, বিগত দ্বিতীয় কোয়ার্টার ত্রৈমাসিক সভার ধূমপান ও তামাক জাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০৫ (২০১৩ সালের সংশোধনীসহ) পর্যালোচনা করেন এবং সিদ্ধান্ত সমূহ সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। এ সময় জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যদের বিভিন্ন সুপারিশ গ্রহণ করে আগামী দিনে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।

এসময় বক্তরা বলেন, স্কুল ও কলেজ ভিত্তিক ব্যাপক হারে গণসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। জামালপুরে জনবহুল জায়গাগুলোতে অবাদে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। এধরনের স্থানে দ্রুত আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। এছাড়াও দেশের প্রচলিত তামাকজাত নিয়ন্ত্রণ আইনের তোয়াক্কা না করে অবাধে অবৈধ সিগারেট বাজার ছয়লাভ হয়ে গেছে। দৃশ্যত দেখা গেছে ধারা ১০ অনুচ্ছেদে ৫০ ভাগ প্যাকেটে ধূমপানের ক্ষতিকর দৃশ্য থাকার কথা থাকলেও বাস্তব নিরিখে নেই। এই ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষণ করেছে উপস্থিত বক্তৃতারা।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চিনি শিল্পের কৃষি বিভাগকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তের দাবিতে জিল বাংলায় মানববন্ধন

জামালপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে সভা

আপডেট সময় ০৭:৩৪:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩
জামালপুর জেলা টাস্কফোর্স কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: তানভীর আহমেদ হীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম :

জামালপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে জেলা টাস্কফোর্স কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২০ ডিসেম্বর দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জামালপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন বাস্তবায়নে জেলা টাস্কফোর্স কমিটির আয়োজনে চতুর্থ কোয়ার্টার (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২৩) ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডা. প্রণয় কান্তি দাস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মুক্তার হোসেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শীতেশ চন্দ্র সরকার, তরঙ্গ মহিলা কল্যাণ সংস্থার সভানেত্রী শামীমা খান, জেলা নাটাবের সভাপতি তানভীর আহমেদ হীরাসহ জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যবৃন্দ।

সভায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শীতেশ চন্দ্র সরকার, বিগত দ্বিতীয় কোয়ার্টার ত্রৈমাসিক সভার ধূমপান ও তামাক জাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০৫ (২০১৩ সালের সংশোধনীসহ) পর্যালোচনা করেন এবং সিদ্ধান্ত সমূহ সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। এ সময় জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যদের বিভিন্ন সুপারিশ গ্রহণ করে আগামী দিনে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।

এসময় বক্তরা বলেন, স্কুল ও কলেজ ভিত্তিক ব্যাপক হারে গণসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। জামালপুরে জনবহুল জায়গাগুলোতে অবাদে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। এধরনের স্থানে দ্রুত আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। এছাড়াও দেশের প্রচলিত তামাকজাত নিয়ন্ত্রণ আইনের তোয়াক্কা না করে অবাধে অবৈধ সিগারেট বাজার ছয়লাভ হয়ে গেছে। দৃশ্যত দেখা গেছে ধারা ১০ অনুচ্ছেদে ৫০ ভাগ প্যাকেটে ধূমপানের ক্ষতিকর দৃশ্য থাকার কথা থাকলেও বাস্তব নিরিখে নেই। এই ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষণ করেছে উপস্থিত বক্তৃতারা।