ঢাকা ১২:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বশেফমুবিপ্রবিতে ডি-নথির ব্যবহার ও বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ

ডি-নথির ব্যবহার ও বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ।

ডি-নথির ব্যবহার ও বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ‘ডি-নথির ব্যবহার ও বাস্তবায়ন বিষয়ক’ তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ১৫ নভেম্বর সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ল্যাবে এ প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।

ডিজিটাল নথি বিষয়ক প্রশিক্ষণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের কোন বিকল্প নেই। প্রশাসনিক কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এবং কর্মক্ষেত্রে কাজে আরও গতিশীলতা আনয়নের জন্য ডি-নথি ব্যবহার আবশ্যক।

‘ডি-নথির এ প্রক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইলের কাজ ডিজিটাল পদ্ধতি অনুসরণ করে কাজ করা যাবে। ফলে যে কেউ যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় ফাইল অনুমোদন করতে পারবেন। এতে কোনো কালক্ষেপণ হবে না। ডিজিটাল নথি বাস্তবায়ন করা গেলে ফাইলের স্তূপ কমবে, সেবা প্রত্যাশীরা স্মার্ট সেবা পাবেন এবং ভোগান্তি কমে যাবে।’

প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত অতিথিরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুল আলম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল মাননান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের আইএমসিটি বিভাগের পরিচালক ড. মো. সুলতান মাহমুদ ভূইয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ ফারুক হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

আর অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা দেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সচিব ড. ফেরদৌস জামান। আইসিটি সেলের উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও আইসিটি সেলের অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হুমায়ন কবির।

প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি বিভাগের চেয়ারম্যান ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তর ও শাখার মনোনীত ২০ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী অংশ নিচ্ছেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বশেফমুবিপ্রবিতে ডি-নথির ব্যবহার ও বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ

আপডেট সময় ১২:১৬:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৩
ডি-নথির ব্যবহার ও বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদক, বাংলারচিঠিডটকম

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ‘ডি-নথির ব্যবহার ও বাস্তবায়ন বিষয়ক’ তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ১৫ নভেম্বর সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ল্যাবে এ প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।

ডিজিটাল নথি বিষয়ক প্রশিক্ষণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের কোন বিকল্প নেই। প্রশাসনিক কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এবং কর্মক্ষেত্রে কাজে আরও গতিশীলতা আনয়নের জন্য ডি-নথি ব্যবহার আবশ্যক।

‘ডি-নথির এ প্রক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইলের কাজ ডিজিটাল পদ্ধতি অনুসরণ করে কাজ করা যাবে। ফলে যে কেউ যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় ফাইল অনুমোদন করতে পারবেন। এতে কোনো কালক্ষেপণ হবে না। ডিজিটাল নথি বাস্তবায়ন করা গেলে ফাইলের স্তূপ কমবে, সেবা প্রত্যাশীরা স্মার্ট সেবা পাবেন এবং ভোগান্তি কমে যাবে।’

প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত অতিথিরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুল আলম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল মাননান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের আইএমসিটি বিভাগের পরিচালক ড. মো. সুলতান মাহমুদ ভূইয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ ফারুক হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

আর অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা দেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সচিব ড. ফেরদৌস জামান। আইসিটি সেলের উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও আইসিটি সেলের অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হুমায়ন কবির।

প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি বিভাগের চেয়ারম্যান ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তর ও শাখার মনোনীত ২০ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী অংশ নিচ্ছেন।