ঢাকা ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বকশীগঞ্জে ফেসবুকে পোস্ট দেখে বৃদ্ধ দম্পতির পাশে ইউএনও!

বৃদ্ধ দম্পতিকে ঢেউটিন ও খাবার সামগ্রি বিতরণ করেন ইউএনও মুন মুন জাহান লিজা।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

বৃদ্ধ দম্পতিকে ঢেউটিন ও খাবার সামগ্রি বিতরণ করেন ইউএনও মুন মুন জাহান লিজা।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু, বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি, বাংলারচিঠিডটকম: জামালপুরের বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার নয়াপাড়া এলাকায় জরাজীর্ণ ছাপড়া ঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন এক বৃদ্ধ ও তার স্ত্রী। সেই বৃদ্ধ দম্পতির বেহাল অবস্থা ও ভাঙা ঘরের ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেন সাআদ আহমেদ রাজু নামে এক শিক্ষার্থী। তাতেই রীতিমত ভাইরাল সেই পোস্ট। সেই পোস্ট দেখে বৃদ্ধ সাত্তার মিয়া (৮০) ও তার স্ত্রী হাজেরা বেগমের পাশে দাঁড়ান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা।

১২ মে বিকালে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে সেই বৃদ্ধ দম্পতিকে এক বান্ডিল ঢেউটিন, ২০ কেজি চাল, ডাল, পেঁয়াজ, গোল আলুসহ শুকনো খাবার বিতরণ করেন ইউএনও মুন মুন জাহান লিজা।

এসময় তিনি ওই দম্পতিকে বয়স্ক ভাতার কার্ড করে দেওয়ার পাশাপাশি সরকারি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদানের আশ্বাস দেন।

উপজেলা প্রশাসনের কাছে থাকার জন্য একটি ঘর চেয়েছেন নি:সন্তান সাত্তার মিয়া দম্পতি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বকশীগঞ্জে ফেসবুকে পোস্ট দেখে বৃদ্ধ দম্পতির পাশে ইউএনও!

আপডেট সময় ০৪:০৮:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ মে ২০২২
বৃদ্ধ দম্পতিকে ঢেউটিন ও খাবার সামগ্রি বিতরণ করেন ইউএনও মুন মুন জাহান লিজা।ছবি: বাংলারচিঠিডটকম

জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু, বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি, বাংলারচিঠিডটকম: জামালপুরের বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার নয়াপাড়া এলাকায় জরাজীর্ণ ছাপড়া ঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন এক বৃদ্ধ ও তার স্ত্রী। সেই বৃদ্ধ দম্পতির বেহাল অবস্থা ও ভাঙা ঘরের ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেন সাআদ আহমেদ রাজু নামে এক শিক্ষার্থী। তাতেই রীতিমত ভাইরাল সেই পোস্ট। সেই পোস্ট দেখে বৃদ্ধ সাত্তার মিয়া (৮০) ও তার স্ত্রী হাজেরা বেগমের পাশে দাঁড়ান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা।

১২ মে বিকালে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে সেই বৃদ্ধ দম্পতিকে এক বান্ডিল ঢেউটিন, ২০ কেজি চাল, ডাল, পেঁয়াজ, গোল আলুসহ শুকনো খাবার বিতরণ করেন ইউএনও মুন মুন জাহান লিজা।

এসময় তিনি ওই দম্পতিকে বয়স্ক ভাতার কার্ড করে দেওয়ার পাশাপাশি সরকারি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদানের আশ্বাস দেন।

উপজেলা প্রশাসনের কাছে থাকার জন্য একটি ঘর চেয়েছেন নি:সন্তান সাত্তার মিয়া দম্পতি।