ঢাকা ১২:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
‘এক বিজয় করেছো, আরেক বিজয় আসবে’, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধান উপদেষ্টা ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল গঠনমূলক সম্পর্ক চায় : ভার্মা দেওয়ানগঞ্জে লাভজনক হয়ে উঠেছে পানিফল চাষ জিলবাংলা সুগার মিল : বেড়েছে আখের উৎপাদন, বাড়বে চিনি উৎপাদনও জামালপুর পৌরসভায় স্যানিটেশন উপ-আইন প্রণয়ন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত ডিগ্রিরচর বাজারে নির্মিত হচ্ছে শেডঘর, ব্যয় হবে ৭০ লাখ টাকা প্রতিবন্ধীদের সুরক্ষায় জামালপুর ডিসির অঙ্গীকার খাতেমুন মঈন মহিলা ডিগ্রি কলেজ : সভাপতি এম. রশিদুজ্জামান মিল্লাত, বিদ্যোৎসাহী কাফি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে নেই শান্ত-মুশফিক-হৃদয়, এক বছর পর দলে ফিরলেন আফিফ ব্রিকসকে কড়া হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ফুট উচ্চতার কৃষ্ণচূড়ায় ফুল ফুটেছে

১ ফুট উচ্চতার বনসাই কৃষ্ণচূড়ায় ফুল ফুটেছে। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

১ ফুট উচ্চতার বনসাই কৃষ্ণচূড়ায় ফুল ফুটেছে। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

: জাহিদুর রহমান উজ্জল :

জীবন্ত ভাস্কর্য হলো বনসাই। সেই ১ ফুট উচ্চতার ১৩ বছর বয়সের কৃষ্ণচূড়ার বনসাইয়ে লাল ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে। মনোরম সৌন্দর্য্যের এই বনসাইটি শোভা পাচ্ছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া সংগঠক মির্জা জিল্লুর রহমান শিপনের বাসভবনে।

অপরূপ দেখতে এই বনসাইটি ১৩ বছর ধরে যত্ন ও লালন করছেন মির্জা শিপন ও তার স্ত্রী আফসারী জামান তানমী। এবার গ্রীষ্মকালে গাছ জুড়ে লাল ফুল ফুটেছে। অনেক দর্শনাথী এই ফুল দেখেতে আসেন। এবার এই ১ ফুট উচ্চতার গাছে ফুল ফুটায় তারা আনন্দিত। এবং তাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছেন বলে জানান।

মির্জা জিল্লুর রহমান শিপন জানান, ছোট বেলায় গাছের প্রতি ভালোবাসার কারণে তিনি বিভিন্ন ফল ও ফুল গাছ সংগ্রহ করতেন। সেই শখ থেকে ১৩ বছর আগে তিনি স্থানীয় নাসার্রী থেকে এই বনসাই কৃষ্ণচূড়া গাছটি সংগ্রহ করেন। প্রতিদিনের অব্যাহত যত্নে তিনি এ বছর গাছে ফুল ফুটাতে পেরেছেন।

তিনি জানান, তার বাগান ও ছাদ বাগানে অনেক ফুল ও ফলের গাছে রয়েছে। তিনি নিজেও বনসাই তৈরি করতে পারেন। তার সংগ্রহে বট, অশ্বথসহ অনেক গাছের বনসাই রয়েছে।

তিনি আরও জানান, জীবন্ত ভাস্কর্য হলো বনসাই। তাই গাছের প্রতি ভালোবাসার কারণে তিনি বনসাই সংগ্রহ করেন। তিনি তার ডুপ্লেক্স বাড়ির লনে এই গাছ রেখেছেন। আগ্রহী অনেক এই বাড়িতে গিয়ে বনসাইটিকে দেখে আসেন।

বনসাই সম্পর্কে জানা যায়, প্রায় ২ হাজার বছর পূর্বে চিনে এই বনসাই এর যাত্রা শুরু হয়। পরে জাপান, কোরিয়া, ভিয়েতনামে বিস্তার লাভ করে।

বনসাই এই দেশে শৈখিন মানুষ ঘর সাজাতে এবং শখ হিসাবে এ সব বনসাই ব্যবহার করে থাকেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

‘এক বিজয় করেছো, আরেক বিজয় আসবে’, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধান উপদেষ্টা

১ ফুট উচ্চতার কৃষ্ণচূড়ায় ফুল ফুটেছে

আপডেট সময় ১১:১৫:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মে ২০২১
১ ফুট উচ্চতার বনসাই কৃষ্ণচূড়ায় ফুল ফুটেছে। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

: জাহিদুর রহমান উজ্জল :

জীবন্ত ভাস্কর্য হলো বনসাই। সেই ১ ফুট উচ্চতার ১৩ বছর বয়সের কৃষ্ণচূড়ার বনসাইয়ে লাল ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে। মনোরম সৌন্দর্য্যের এই বনসাইটি শোভা পাচ্ছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া সংগঠক মির্জা জিল্লুর রহমান শিপনের বাসভবনে।

অপরূপ দেখতে এই বনসাইটি ১৩ বছর ধরে যত্ন ও লালন করছেন মির্জা শিপন ও তার স্ত্রী আফসারী জামান তানমী। এবার গ্রীষ্মকালে গাছ জুড়ে লাল ফুল ফুটেছে। অনেক দর্শনাথী এই ফুল দেখেতে আসেন। এবার এই ১ ফুট উচ্চতার গাছে ফুল ফুটায় তারা আনন্দিত। এবং তাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছেন বলে জানান।

মির্জা জিল্লুর রহমান শিপন জানান, ছোট বেলায় গাছের প্রতি ভালোবাসার কারণে তিনি বিভিন্ন ফল ও ফুল গাছ সংগ্রহ করতেন। সেই শখ থেকে ১৩ বছর আগে তিনি স্থানীয় নাসার্রী থেকে এই বনসাই কৃষ্ণচূড়া গাছটি সংগ্রহ করেন। প্রতিদিনের অব্যাহত যত্নে তিনি এ বছর গাছে ফুল ফুটাতে পেরেছেন।

তিনি জানান, তার বাগান ও ছাদ বাগানে অনেক ফুল ও ফলের গাছে রয়েছে। তিনি নিজেও বনসাই তৈরি করতে পারেন। তার সংগ্রহে বট, অশ্বথসহ অনেক গাছের বনসাই রয়েছে।

তিনি আরও জানান, জীবন্ত ভাস্কর্য হলো বনসাই। তাই গাছের প্রতি ভালোবাসার কারণে তিনি বনসাই সংগ্রহ করেন। তিনি তার ডুপ্লেক্স বাড়ির লনে এই গাছ রেখেছেন। আগ্রহী অনেক এই বাড়িতে গিয়ে বনসাইটিকে দেখে আসেন।

বনসাই সম্পর্কে জানা যায়, প্রায় ২ হাজার বছর পূর্বে চিনে এই বনসাই এর যাত্রা শুরু হয়। পরে জাপান, কোরিয়া, ভিয়েতনামে বিস্তার লাভ করে।

বনসাই এই দেশে শৈখিন মানুষ ঘর সাজাতে এবং শখ হিসাবে এ সব বনসাই ব্যবহার করে থাকেন।