ঢাকা ০২:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সংস্কার না করে কোনো নির্বাচনে ভালো ফল পাওয়া যাবে না: তোফায়েল আহমেদ একনেকে ১৩ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন এই মুহূর্তে রাজনৈতিক ঐক্য জরুরি : মির্জা ফখরুল ন্যাশনাল রিপাবলিকান পার্টি সহ অর্ধশতাধিক রাজনৈতিক দলের আবেদন কমিশনে মাদারগঞ্জে ১২৮ জনকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা দিলো মোজাম্মেল মমতাজ ফাউন্ডেশন জামালপুর রেলওয়ে পুলিশের অভিযানে ৫৮টি টিকিটসহ দুই টিকিট কালোবাজারি গ্রেপ্তার জামালপুরে বৈশাখী লোকনাট্য উৎসব শুরু : ধুয়া গানের আসরে মুগ্ধ দর্শক শ্রোতা গণঅধিকার পরিষদ বকশীগঞ্জ শাখার আহ্বায়ক কমিটি প্রকাশ রোবডোজার গাজা যুদ্ধে ইসরাইলের নতুন যুদ্ধ যন্ত্র ট্রাম্পের আমলে অতি ধনী ও টেক জায়ান্টদের ওপর কর আরোপ থেমে গেছে

বকশীগঞ্জে ৪৩ হাজার পরিবার পাবে ভিজিএফ-জিআরের নগদ অর্থ!

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ভিজিএফ ও জিআর চালের পরিবর্তে নগদ অর্থ বিতরণ করা হবে। সারাদেশের ন্যায় এবার বকশীগঞ্জ উপজেলায় ৪৩ হাজার পরিবারকে ভিজিএফ ও জিআর এর অনুকূলে নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অতিদরিদ্র, দুস্থ, কর্মহীন পরিবারের জন্য ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৪২ হাজার ৪৭৪টি পরিবারকে ভিজিএফ এর অনুকূলে ৪৫০ টাকা করে মোট ১ কোটি ৯১ লাখ ১৩ হাজার ৩০০ টাকা বিতরণ করা হবে এবং ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে রমজান উপলক্ষে দুস্থ ও দরিদ্র পরিবারকে জিআর এর অনুকূলে ৩ হাজার ৭০০ পরিবারকে নগদ ৫০০ টাকা করে মোট ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হবে।

এর মধ্যে ভিজিএফ কর্মসূচির এর আওতায় বকশীগঞ্জ পৌরসভায় ১৫৪০টি পরিবার, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নে ৪২৯৬টি পরিবার, বগারচর ইউনিয়নে ৯০৫৪টি পরিবার, বাট্টাজোড় ইউনিয়নে ৬৬৩৫টি পরিবার, সাধুরপাড়া ইউনিয়নে ৫৩৯৭টি পরিবার, বকশীগঞ্জ সদর ইউনিয়নে ২২৯৩টি পরিবার, নিলক্ষিয়া ইউনিয়নে ৫৮৯৪টি পরিবার ও মেরুরচর ইউনিয়নে ৭৩৬৫টি পরিবারকে ভিজিএফ বিতরণ করা হবে। এছাড়াও ৭টি ইউনিয়নের প্রত্যেক ইউনিয়নে ৫০০ পরিবার ও বকশীগঞ্জ পৌরসভার ২০০ পরিবারকে জিআর কর্মসূচির আওতায় নগদ ৫০০ টাকা করে বিতরণ করা হবে।

সরকারের এই উদ্যোগকে যেমন মানুষ স্বাগত জানিয়েছেন তেমনি সুষ্ঠু বিতরণ কার্যক্রম নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। স্থানীয়দের দাবি সঠিকভাবে তদারকি না করলে সরকারের এই মহতি উদ্যোগ ভেস্তে যেতে পারে।

বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মেহেদী হাসান টিটু জানান, ইতোমধ্যে পৌর মেয়রসহ সকল ইউপি চেয়ারম্যানদের দুস্থদের তালিকা তৈরির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তালিকা হাতে পেলেই ভিজিএফ ও জিআর এর অর্থ বিতরণ শুরু করা হবে।

বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা জানান, সরকারের ভিজিএফ ও জিআর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বিতরণ সম্পন্ন করার জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে ট্যাগ অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোথাও কোন অনিয়মের খবর পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

সংস্কার না করে কোনো নির্বাচনে ভালো ফল পাওয়া যাবে না: তোফায়েল আহমেদ

বকশীগঞ্জে ৪৩ হাজার পরিবার পাবে ভিজিএফ-জিআরের নগদ অর্থ!

আপডেট সময় ০৯:০৭:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ভিজিএফ ও জিআর চালের পরিবর্তে নগদ অর্থ বিতরণ করা হবে। সারাদেশের ন্যায় এবার বকশীগঞ্জ উপজেলায় ৪৩ হাজার পরিবারকে ভিজিএফ ও জিআর এর অনুকূলে নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অতিদরিদ্র, দুস্থ, কর্মহীন পরিবারের জন্য ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৪২ হাজার ৪৭৪টি পরিবারকে ভিজিএফ এর অনুকূলে ৪৫০ টাকা করে মোট ১ কোটি ৯১ লাখ ১৩ হাজার ৩০০ টাকা বিতরণ করা হবে এবং ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে রমজান উপলক্ষে দুস্থ ও দরিদ্র পরিবারকে জিআর এর অনুকূলে ৩ হাজার ৭০০ পরিবারকে নগদ ৫০০ টাকা করে মোট ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হবে।

এর মধ্যে ভিজিএফ কর্মসূচির এর আওতায় বকশীগঞ্জ পৌরসভায় ১৫৪০টি পরিবার, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নে ৪২৯৬টি পরিবার, বগারচর ইউনিয়নে ৯০৫৪টি পরিবার, বাট্টাজোড় ইউনিয়নে ৬৬৩৫টি পরিবার, সাধুরপাড়া ইউনিয়নে ৫৩৯৭টি পরিবার, বকশীগঞ্জ সদর ইউনিয়নে ২২৯৩টি পরিবার, নিলক্ষিয়া ইউনিয়নে ৫৮৯৪টি পরিবার ও মেরুরচর ইউনিয়নে ৭৩৬৫টি পরিবারকে ভিজিএফ বিতরণ করা হবে। এছাড়াও ৭টি ইউনিয়নের প্রত্যেক ইউনিয়নে ৫০০ পরিবার ও বকশীগঞ্জ পৌরসভার ২০০ পরিবারকে জিআর কর্মসূচির আওতায় নগদ ৫০০ টাকা করে বিতরণ করা হবে।

সরকারের এই উদ্যোগকে যেমন মানুষ স্বাগত জানিয়েছেন তেমনি সুষ্ঠু বিতরণ কার্যক্রম নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। স্থানীয়দের দাবি সঠিকভাবে তদারকি না করলে সরকারের এই মহতি উদ্যোগ ভেস্তে যেতে পারে।

বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মেহেদী হাসান টিটু জানান, ইতোমধ্যে পৌর মেয়রসহ সকল ইউপি চেয়ারম্যানদের দুস্থদের তালিকা তৈরির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তালিকা হাতে পেলেই ভিজিএফ ও জিআর এর অর্থ বিতরণ শুরু করা হবে।

বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা জানান, সরকারের ভিজিএফ ও জিআর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বিতরণ সম্পন্ন করার জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে ট্যাগ অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোথাও কোন অনিয়মের খবর পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।