ঢাকা ০৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
২০০ কোটি ডলারের বেশি নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশে সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই, আমরা সবাই ভাই ভাই : ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম জার্মানি বাংলাদেশকে ১শ’ কোটি ইউরো দেবে : রিজওয়ানা গাজায় ‘দীর্ঘ যুদ্ধের’ জন্য প্রস্তুত হামাস শেরপুরের জেল পলাতক ৩০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি ফিরোজ র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার মহানবী (সা.) এর পুরো জীবনটাই আমাদের জন্য আদর্শ : ধর্ম উপদেষ্টা জামালপুরে জেসিসিআই’র উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল জামালপুরে অতিথি লিমিটেডের ইউজার প্রেজেন্টেশন যানজট সমস্যার সমাধান খোঁজার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু

ই-নথির দাপ্তরিক কাজে জামালপুর জেলার নাম প্রথম স্থানে

জামালপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক

জামালপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
বাংলারচিঠিডটকম

ই-নথিতে বা অনলাইনে দাপ্তরিক কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন করে ভোগান্তি কমিয়ে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় সরকারের সেবা পৌঁছে দিয়ে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে জামালপুর। গত এপ্রিল মাসের ই-নথির দাপ্তরিক কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১০ জুন জামালপুর জেলাকে বি-ক্যাটাগরির ২৭টি জেলার মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে।

সূত্র জানায়, জামালপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক এই জেলায় দায়িত্বভার গ্রহণ করেন ২০১৯ সালের ২৬ আগস্ট। তখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে ই-নথি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নাগরিকদের সেবাদান ও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদনায় জামালপুর জেলা ছিল ২৭টি জেলার মধ্যে ২৬তম অবস্থানে।

জেলা প্রশাসকের গতিশীল নেতৃত্ব, উদ্ভাবনী বিভিন্ন কলাকৌশলসহ ডিজিটাল নথির মাধ্যমে দাপ্তরিক কাজ সম্পাদনায় ই-নথি কার্যক্রমে সফলতা পাওয়া গেছে। সর্বশেষ গত এপ্রিল মাসের ই-নথির দাপ্তরিক কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১০ জুন জামালপুর জেলাকে বি-ক্যাটাগরির ২৭টি জেলার মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন। ই-নথি কার্যক্রমে জামালপুর জেলা প্রথম স্থান অধিকার করায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক তার কার্যালয়ের সকল বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক এ প্রসঙ্গে বাংলারচিঠিডটকমকে বলেন, ‘সরকারের জনবান্ধবনীতি বাস্তবায়নে, জনগণের ভোগান্তি কমাতে ও সহজ করতেই আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। এরই অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ই-নথি তথা অনলাইনে দাপ্তরিক কাজে একদিকে মানুষ যেমন খুব দ্রুত সেবা পাচ্ছে। অন্যদিকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাও নিশ্চিত হচ্ছে।’

এই সফলতা ধরে রাখতে এই কার্যালয়ের সকল বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ধন্যবাদ দিয়ে তিনি আরও আন্তরিকতার সাথে কাজ করার জন্য তাদের প্রতি অনুরোধ জানান।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

২০০ কোটি ডলারের বেশি নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের

ই-নথির দাপ্তরিক কাজে জামালপুর জেলার নাম প্রথম স্থানে

আপডেট সময় ০৮:৩২:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০
জামালপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
বাংলারচিঠিডটকম

ই-নথিতে বা অনলাইনে দাপ্তরিক কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন করে ভোগান্তি কমিয়ে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় সরকারের সেবা পৌঁছে দিয়ে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে জামালপুর। গত এপ্রিল মাসের ই-নথির দাপ্তরিক কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১০ জুন জামালপুর জেলাকে বি-ক্যাটাগরির ২৭টি জেলার মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে।

সূত্র জানায়, জামালপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক এই জেলায় দায়িত্বভার গ্রহণ করেন ২০১৯ সালের ২৬ আগস্ট। তখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে ই-নথি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নাগরিকদের সেবাদান ও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদনায় জামালপুর জেলা ছিল ২৭টি জেলার মধ্যে ২৬তম অবস্থানে।

জেলা প্রশাসকের গতিশীল নেতৃত্ব, উদ্ভাবনী বিভিন্ন কলাকৌশলসহ ডিজিটাল নথির মাধ্যমে দাপ্তরিক কাজ সম্পাদনায় ই-নথি কার্যক্রমে সফলতা পাওয়া গেছে। সর্বশেষ গত এপ্রিল মাসের ই-নথির দাপ্তরিক কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১০ জুন জামালপুর জেলাকে বি-ক্যাটাগরির ২৭টি জেলার মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন। ই-নথি কার্যক্রমে জামালপুর জেলা প্রথম স্থান অধিকার করায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক তার কার্যালয়ের সকল বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক এ প্রসঙ্গে বাংলারচিঠিডটকমকে বলেন, ‘সরকারের জনবান্ধবনীতি বাস্তবায়নে, জনগণের ভোগান্তি কমাতে ও সহজ করতেই আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। এরই অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ই-নথি তথা অনলাইনে দাপ্তরিক কাজে একদিকে মানুষ যেমন খুব দ্রুত সেবা পাচ্ছে। অন্যদিকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাও নিশ্চিত হচ্ছে।’

এই সফলতা ধরে রাখতে এই কার্যালয়ের সকল বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ধন্যবাদ দিয়ে তিনি আরও আন্তরিকতার সাথে কাজ করার জন্য তাদের প্রতি অনুরোধ জানান।