ঢাকা ০৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জাতিসংঘে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বগাথা তুলে ধরবেন ড. ইউনূস আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা : পুলিশ সদরদপ্তর মাদারগঞ্জে বিষাক্ত সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু শীত আসার আগে কিয়েভকে সহায়তা দেওয়া হবে : ইইউ প্রধান মার্কিন নির্বাচনী সমাবেশে হ্যারিস ও তারকা অপরাহ মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০ জনে জামালপুরে অন্তর্ভুক্তিমূলক বাজার ব্যবস্থার উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ জামালপুরে প্রাণিসম্পদ বিষয়ক সিএসপিদের মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন মূল সংস্কার উদ্যোগে বিশ্বব্যাংকের সহায়তার অঙ্গীকার হাসানকে সামলে অশ্বিন-জাদেজার ব্যাটে প্রথম দিন ভারতের

পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে রাস্তায় রিকশাচালক

পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে রিকশা চালাচ্ছেন রুপচাঁন মিয়া। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে রিকশা চালাচ্ছেন রুপচাঁন মিয়া। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

সুজন সেন, নিজস্ব প্রতিবেদক, শেরপুর
বাংলারচিঠিডটকম

নভেল করোনাভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেই শেরপুরের নকলা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে রিকশা, ভ্যান, সিএনজি চালিত অটো রিকশা চলছে অবাধে। সরেজমিনে ৩১ মার্চ দুপুরে উপজেলার চন্দ্রকোনা গেলে চোখে পড়ে এক ভিন্ন চিত্র। পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্ট সংক্ষেপে যা পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে রিকশা চালাচ্ছেন একজনচালক। জানা গেল তার নাম রুপচাঁন মিয়া। তিনি নকলা পৌরসভার মমিনাকান্দা গ্রামের শমসের আলী ছেলে।

কথা প্রসঙ্গে রুপচাঁন মিয়া বলেন, ঘরে খাবার নাই। তাই পরিবারের ভরণ পোষণের তাগিদে পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে গত কয়েকদিন যাবৎ রিকশা চালাচ্ছি। কিছু টাকা উপার্জনের চেষ্টা করছি।

একজন রিকশাচালক হয়ে কোথা থেকে এসব সামগ্রী পেলেন এর উত্তরে রুপচাঁন বলেন, ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতাম। সেখান থেকে এ সরঞ্জামগুলো সংগ্রহ করেছি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জাতিসংঘে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বগাথা তুলে ধরবেন ড. ইউনূস

পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে রাস্তায় রিকশাচালক

আপডেট সময় ০৪:০৭:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ ২০২০
পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে রিকশা চালাচ্ছেন রুপচাঁন মিয়া। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

সুজন সেন, নিজস্ব প্রতিবেদক, শেরপুর
বাংলারচিঠিডটকম

নভেল করোনাভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেই শেরপুরের নকলা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে রিকশা, ভ্যান, সিএনজি চালিত অটো রিকশা চলছে অবাধে। সরেজমিনে ৩১ মার্চ দুপুরে উপজেলার চন্দ্রকোনা গেলে চোখে পড়ে এক ভিন্ন চিত্র। পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্ট সংক্ষেপে যা পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে রিকশা চালাচ্ছেন একজনচালক। জানা গেল তার নাম রুপচাঁন মিয়া। তিনি নকলা পৌরসভার মমিনাকান্দা গ্রামের শমসের আলী ছেলে।

কথা প্রসঙ্গে রুপচাঁন মিয়া বলেন, ঘরে খাবার নাই। তাই পরিবারের ভরণ পোষণের তাগিদে পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস ও হ্যালমেট পড়ে গত কয়েকদিন যাবৎ রিকশা চালাচ্ছি। কিছু টাকা উপার্জনের চেষ্টা করছি।

একজন রিকশাচালক হয়ে কোথা থেকে এসব সামগ্রী পেলেন এর উত্তরে রুপচাঁন বলেন, ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতাম। সেখান থেকে এ সরঞ্জামগুলো সংগ্রহ করেছি।