ঢাকা ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রন্থাগার দিবস পালন জনগণের মাঝে ব্যাপক সচেতনতার সৃষ্টি করবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালন গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা, ব্যবহার এবং উপকারিতা বিষয়ে জনগণের মাঝে ব্যাপক সচেতনতার সৃষ্টি করবে।

৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে ৪ ফেব্রুয়ারি দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞানার্জন, গবেষণা, অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও মূল্যবোধের বিকাশ, সংস্কৃতিচর্চা ইত্যাদির মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের জনসমষ্টিকে সমৃদ্ধ ও জ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অন্যান্য খাতের পাশাপাশি গ্রন্থাগার সংশ্লিষ্ট ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।

দেশের প্রতিটি সরকারি গণগ্রন্থাগারে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার সংযোজন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের অনলাইন ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে অনলাইন গ্রন্থাগার সেবা চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। যার মাধ্যমে পাঠক বিশ্বের যেকোন স্থান থেকে সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের বই সম্পর্কিত তথ্য জানতে পারবে।

স্কুল পর্যায়ে লাইব্রেরি-ঘণ্টা চালুর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি প্রকল্পের মাধ্যমে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর বই নিয়ে প্রতিটি জেলার পাঠকের দোরগোঁড়ায় পৌঁছে গেছে। গ্রন্থাগারের জনবলকে দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, শাহবাগস্থ গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের বহুতল ভবন নির্মাণের মাধ্যমে উন্নত ও আধুনিকতম গ্রন্থাগারসেবা সম্প্রসারণ করা হবে। টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমাধিসৌধ গ্রন্থাগারটিকে একটি আধুনিক দৃষ্টিনন্দন গ্রন্থাগার হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে।

বাণীতে তিনি ‘জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস’ উদযাপন করা হচ্ছে জেনে আনন্দ প্রকাশ করেন এবং এ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা জানান। একই সাথে প্রধানমন্ত্রী ‘জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।সূত্র:বাসস।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গ্রন্থাগার দিবস পালন জনগণের মাঝে ব্যাপক সচেতনতার সৃষ্টি করবে: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ১০:০৬:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২০

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালন গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা, ব্যবহার এবং উপকারিতা বিষয়ে জনগণের মাঝে ব্যাপক সচেতনতার সৃষ্টি করবে।

৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে ৪ ফেব্রুয়ারি দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞানার্জন, গবেষণা, অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও মূল্যবোধের বিকাশ, সংস্কৃতিচর্চা ইত্যাদির মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের জনসমষ্টিকে সমৃদ্ধ ও জ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অন্যান্য খাতের পাশাপাশি গ্রন্থাগার সংশ্লিষ্ট ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।

দেশের প্রতিটি সরকারি গণগ্রন্থাগারে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার সংযোজন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের অনলাইন ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে অনলাইন গ্রন্থাগার সেবা চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। যার মাধ্যমে পাঠক বিশ্বের যেকোন স্থান থেকে সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের বই সম্পর্কিত তথ্য জানতে পারবে।

স্কুল পর্যায়ে লাইব্রেরি-ঘণ্টা চালুর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি প্রকল্পের মাধ্যমে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর বই নিয়ে প্রতিটি জেলার পাঠকের দোরগোঁড়ায় পৌঁছে গেছে। গ্রন্থাগারের জনবলকে দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, শাহবাগস্থ গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের বহুতল ভবন নির্মাণের মাধ্যমে উন্নত ও আধুনিকতম গ্রন্থাগারসেবা সম্প্রসারণ করা হবে। টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমাধিসৌধ গ্রন্থাগারটিকে একটি আধুনিক দৃষ্টিনন্দন গ্রন্থাগার হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে।

বাণীতে তিনি ‘জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস’ উদযাপন করা হচ্ছে জেনে আনন্দ প্রকাশ করেন এবং এ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা জানান। একই সাথে প্রধানমন্ত্রী ‘জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।সূত্র:বাসস।