ঢাকা ০৭:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রতিবন্ধীদের সুরক্ষায় জামালপুর ডিসির অঙ্গীকার খাতেমুন মঈন মহিলা ডিগ্রি কলেজ : সভাপতি এম. রশিদুজ্জামান মিল্লাত, বিদ্যোৎসাহী কাফি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে নেই শান্ত-মুশফিক-হৃদয়, এক বছর পর দলে ফিরলেন আফিফ ব্রিকসকে কড়া হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন একটি ‘অপপ্রচার’ : কূটনীতিকদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের বিপরীতে সত্য তুলে ধরুন : সাংবাদিকদের প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বকশীগঞ্জে উপজেলা যুবদলের আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ নকলায় শহিদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত মেলান্দহে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তাঁতীলীগনেতার রশিদপুরে আ.লীগনেতা সাত্তার ও তার স্ত্রী হাফেজার ‘জিনের বাদশা’ কার্যক্রমে নিঃস্ব বহু মানুষ

১০ ডিসেম্বর জামালপুর মুক্ত দিবস পালিত

জামালপুর মুক্তদিবস উপলক্ষে বের হয় শোভাযাত্র। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

জামালপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে বের হয় শোভাযাত্রা। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

মাহমুদুল হাসান মুক্তা, জামালপুর প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

১০ ডিসেম্বর জামালপুর পাক হানাদারমুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জামালপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে জামালপুর শহরের শেখ হাসিনা সাংস্কৃতিক পল্লী সংলগ্ন মাঠে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক, পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন বিপিএম বার, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার, জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফরিদা ইয়াছমিন, মুক্তিযোদ্ধা সুজাত আলী ফকির, মুক্তিযোদ্ধা আইনজীবী মো. নজরুল ইসলাম, হায়দার আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ আতিকুর রহমান ছানা প্রমুখ।

আলোচনা সভা শেষে শহরের প্রধান সড়কে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি বকুলতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। শোভযাত্রায় নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর রাতভর পাক হানাদার বাহিনীর প্রধান ক্যাম্প জামালপুর শহরের পিটিআই ঘাঁটির ওপর চতুর্মুখী গোলার আক্রমণ চালানো হয়। এই আক্রমণে চার শতাধিক পাকসেনা নিহত এবং আহত হয় আরো শতাধিক। ১০ ডিসেম্বর ভোরে মৃত্যুঞ্জয়ী খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক মুন্সীর নেতৃত্বে হাজারো মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতাকামী মানুষের ‘জয়বাংলা’  শ্লোগানে প্রকম্পিত হয় জামালপুর জেলা শহর। আকাশে ওড়ানো হয় স্বাধীন বাংলার লাল-সবুজের পতাকা।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রতিবন্ধীদের সুরক্ষায় জামালপুর ডিসির অঙ্গীকার

১০ ডিসেম্বর জামালপুর মুক্ত দিবস পালিত

আপডেট সময় ০৪:১৬:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৯
জামালপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে বের হয় শোভাযাত্রা। ছবি : বাংলারচিঠিডটকম

মাহমুদুল হাসান মুক্তা, জামালপুর প্রতিনিধি
বাংলারচিঠিডটকম

১০ ডিসেম্বর জামালপুর পাক হানাদারমুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জামালপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে জামালপুর শহরের শেখ হাসিনা সাংস্কৃতিক পল্লী সংলগ্ন মাঠে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক, পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন বিপিএম বার, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার, জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফরিদা ইয়াছমিন, মুক্তিযোদ্ধা সুজাত আলী ফকির, মুক্তিযোদ্ধা আইনজীবী মো. নজরুল ইসলাম, হায়দার আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ আতিকুর রহমান ছানা প্রমুখ।

আলোচনা সভা শেষে শহরের প্রধান সড়কে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি বকুলতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। শোভযাত্রায় নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর রাতভর পাক হানাদার বাহিনীর প্রধান ক্যাম্প জামালপুর শহরের পিটিআই ঘাঁটির ওপর চতুর্মুখী গোলার আক্রমণ চালানো হয়। এই আক্রমণে চার শতাধিক পাকসেনা নিহত এবং আহত হয় আরো শতাধিক। ১০ ডিসেম্বর ভোরে মৃত্যুঞ্জয়ী খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক মুন্সীর নেতৃত্বে হাজারো মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতাকামী মানুষের ‘জয়বাংলা’  শ্লোগানে প্রকম্পিত হয় জামালপুর জেলা শহর। আকাশে ওড়ানো হয় স্বাধীন বাংলার লাল-সবুজের পতাকা।