ঢাকা ০২:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ছাত্রদলনেতা সাম্য হত্যার বিচার চায় সরিষাবাড়ীর ছাত্রদল মেলান্দহে আগুনে পুড়ে আশি বছরের বৃদ্ধার মৃত্যু ছাত্রদলনেতা সাম্য হত্যার বিচার চায় বকশীগঞ্জের ছাত্রদল বকশীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু আওয়ামী লীগ নেত্রী ময়ুরীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ, মাদারগঞ্জে মানববন্ধন জামালপুরে শিশুদের কল্যাণে উপদেষ্টা কমিটি গঠিত বকশীগঞ্জে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাস চেয়ে আবেদন ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে জামালপুরে বিক্ষোভ ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে : পুষ্টি সভায় জাবিপ্রবি ভিসি রুকুনুজ্জামান হতে যাচ্ছে জামালপুর ১ম বিভাগ ফুটবল লিগ, প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১৯৮০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : আসন্ন ঈদুল ফিতরে জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১৯৮০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৬ মে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।

দেশের সকল বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজার মূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী (ইসলামী শরীয়াহ মতে) আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোন একটি দিয়ে ফিতরা প্রদান করা যায়।

আটা ফিতরা আদায় করলে অর্ধ সা’ বা ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ৭০ (সত্তর) টাকা প্রদান করতে হবে। যব দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ৫০০ (পাঁচশত) টাকা, কিসমিস দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১৩২০ (এক হাজার তিনশত বিশ) টাকা, খেজুর দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১৬৫০ (এক হাজার ছয়শত পঞ্চাশ) টাকা ও পনির দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১ হাজার ৯৮০ টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে।

নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী যে কোনো একটি পণ্য বা এর বাজার মূল্য দিয়ে সাদাকাতুল ফিতরা আদায় করা যাবে।

উল্লেখ্য,এসব পণ্যের স্থানীয় খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্য রয়েছে। সে অনুযায়ী স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় হবে।

অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মো. আবদুল কুদ্দুছ, ঢাকা আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আলমগীর রহমান, ঢাকা নেসারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ড. মুফতী কাফীলুদ্দীন সরকার, ফরিদাবাদ মাদরাসার ফাতওয়া বিভাগের পরিচালক মুফতী আবদুস সালাম, কাদেরিয়া তৈয়্যবিয়া কামিল মাদরাসার প্রধান মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ড. মাওলানা মুহাম্মদ আবদুস সালাম, দীনী দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগের পরিচালক আনিছুর রহমান সরকার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতী মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রমুখ।

আপলোডকারীর তথ্য

ছাত্রদলনেতা সাম্য হত্যার বিচার চায় সরিষাবাড়ীর ছাত্রদল

ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১৯৮০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা

আপডেট সময় ০৮:৪৬:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০১৯

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : আসন্ন ঈদুল ফিতরে জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১৯৮০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৬ মে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।

দেশের সকল বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজার মূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী (ইসলামী শরীয়াহ মতে) আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোন একটি দিয়ে ফিতরা প্রদান করা যায়।

আটা ফিতরা আদায় করলে অর্ধ সা’ বা ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ৭০ (সত্তর) টাকা প্রদান করতে হবে। যব দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ৫০০ (পাঁচশত) টাকা, কিসমিস দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১৩২০ (এক হাজার তিনশত বিশ) টাকা, খেজুর দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১৬৫০ (এক হাজার ছয়শত পঞ্চাশ) টাকা ও পনির দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১ হাজার ৯৮০ টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে।

নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী যে কোনো একটি পণ্য বা এর বাজার মূল্য দিয়ে সাদাকাতুল ফিতরা আদায় করা যাবে।

উল্লেখ্য,এসব পণ্যের স্থানীয় খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্য রয়েছে। সে অনুযায়ী স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় হবে।

অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মো. আবদুল কুদ্দুছ, ঢাকা আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আলমগীর রহমান, ঢাকা নেসারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ড. মুফতী কাফীলুদ্দীন সরকার, ফরিদাবাদ মাদরাসার ফাতওয়া বিভাগের পরিচালক মুফতী আবদুস সালাম, কাদেরিয়া তৈয়্যবিয়া কামিল মাদরাসার প্রধান মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ড. মাওলানা মুহাম্মদ আবদুস সালাম, দীনী দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগের পরিচালক আনিছুর রহমান সরকার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতী মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রমুখ।