ঢাকা ০৮:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ছেলেকে ফিরে পেয়ে খুশি মা মালেহা প্রগতিশীলতা, অসাম্প্রদায়িকতা চর্চায় মির্জা সাহেব ও তার ‘সাপ্তাহিক তওফিক’ বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র পুরো সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার : জয়নুল আবদীন ফারুক পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ১৬০ বছরের ইতিহাসে পুলিশ এত বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়নি : পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম হাটচন্দ্রায় মাকে হত্যা, ছেলে গ্রেপ্তার ইসলামপুরে এক মাদরাসা শিক্ষক বহিষ্কার গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমানো হয়েছে : রিজওয়ানা ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালাতে চান নেতানিয়াহু, ট্রাম্পের না

স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সর্বজনীন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্যে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের ব্যাপারে বৈশ্বিক অঙ্গীকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছি। একই সাথে জনসাধারণের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিতদের দায়িত্ববোধ বাড়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি।’
৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ৬ এপ্রিল দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘সমতা ও সংহতি নির্ভর সর্বজনীন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা’।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবায় অর্থায়ন কৌশলপত্র প্রণয়ন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন প্রণয়ন, অত্যাবশ্যকীয় সেবা প্যাকেজ চালুকরণ, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এসএসকে সেল গঠন, ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি’ নামে পাইলট প্রকল্প চালুকরণসহ সরকারের সময়োপযোগী বিভিন্ন উদ্যোগ দেশে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনের গতিকে বেগবান করেছে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বাস্থ্য শিক্ষা, পরিবার পরিকল্পনা ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যখাতে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার এবং আইন ও নীতিমালা প্রণয়নসহ স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকা- গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে।’

সমাজের সকল স্তরের জনগণের প্রয়োজনীয় মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি সহজলভ্য হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গত ১০ বছরে স্বাস্থ্যখাতে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ এমডিজি অ্যাওয়ার্ড, সাউথ সাউথ অ্যাওয়ার্ড ও গ্যাভি অ্যাওয়ার্ডের মতো আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে।’

তিনি বলেন, ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই চিকিৎসা সেবাকে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার জন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের যুগান্তকারী উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আমাদের সরকার দেশের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন ও মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’

বাণীতে তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য ও সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা কমনা করেন। সূত্র : বাসস

আপলোডকারীর তথ্য

বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ছেলেকে ফিরে পেয়ে খুশি মা মালেহা

স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৯:৫৫:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৯

বাংলারচিঠিডটকম ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সর্বজনীন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্যে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের ব্যাপারে বৈশ্বিক অঙ্গীকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছি। একই সাথে জনসাধারণের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিতদের দায়িত্ববোধ বাড়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি।’
৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ৬ এপ্রিল দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘সমতা ও সংহতি নির্ভর সর্বজনীন প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা’।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবায় অর্থায়ন কৌশলপত্র প্রণয়ন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন প্রণয়ন, অত্যাবশ্যকীয় সেবা প্যাকেজ চালুকরণ, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এসএসকে সেল গঠন, ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি’ নামে পাইলট প্রকল্প চালুকরণসহ সরকারের সময়োপযোগী বিভিন্ন উদ্যোগ দেশে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনের গতিকে বেগবান করেছে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বাস্থ্য শিক্ষা, পরিবার পরিকল্পনা ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যখাতে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার এবং আইন ও নীতিমালা প্রণয়নসহ স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকা- গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে।’

সমাজের সকল স্তরের জনগণের প্রয়োজনীয় মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি সহজলভ্য হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গত ১০ বছরে স্বাস্থ্যখাতে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ এমডিজি অ্যাওয়ার্ড, সাউথ সাউথ অ্যাওয়ার্ড ও গ্যাভি অ্যাওয়ার্ডের মতো আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে।’

তিনি বলেন, ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই চিকিৎসা সেবাকে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার জন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের যুগান্তকারী উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আমাদের সরকার দেশের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন ও মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’

বাণীতে তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য ও সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা কমনা করেন। সূত্র : বাসস