ঢাকা ১০:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জনগণের অগ্রগতির একমাত্র অবলম্বন বিএনপির ৩১ দফা : এ এস এম আব্দুল হালিম পুশ-ইন বা পুশ-ব্যাক কোনো আইনসম্মত পদ্ধতি নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মাইক্রোক্রেডিটই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ : প্রধান উপদেষ্টা মাদারগঞ্জে কৃষকদলনেতার বিরুদ্ধে বসতবাড়ি দখলের অভিযোগ শেরপুরে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের শিক্ষকদের মানববন্ধন মাদারগঞ্জে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু ডিজিটাল রূপান্তরের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা মাদারগঞ্জে একমণ ধানের দামেও মিলছে না একজন ধানকাটা শ্রমিক বকশীগঞ্জে আগুনে পোড়া এক নারীর মরদেহ উদ্ধার ছাত্রদলনেতা সাম্য হত্যার বিচার চায় সরিষাবাড়ীর ছাত্রদল

২১ মার্চ দোল পূর্ণিমা

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক : সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব দোল পূর্ণিমা বা হোলি উৎসব ২১ মার্চ। বাংলাদেশে এই উৎসবটি ‘দোলযাত্রা’, ‘দোল পূর্ণিমা’ নামেও পরিচিত।

দোলযাত্রা ও গৌর পূর্ণিমা উপলক্ষে ২১ মার্চ রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বিভিন্ন মন্দিরে পূজা, হোম যজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা।

মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির উদ্যোগে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে দোল উৎসব ও কীর্তনের আয়োজন করা হয়েছে। পূজা ও কীর্তন শুরু হবে সকাল সাড়ে ৭টায় এবং প্রসাদ বিতরণ দুপুর ১২ টায়।

দোলযাত্রা হিন্দু বৈষ্ণবদের উৎসব। বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী এ দিন শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে রাঁধিকা এবং তার সখীদের সঙ্গে আবির খেলেছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি। এ কারণে দোলযাত্রার দিন এ মতের বিশ্বাসীরা রাঁধা-কৃষ্ণের বিগ্রহ আবিরে রাঙিয়ে দোলায় চড়িয়ে নগর কীর্তনে বের হন। এ সময় তারা রঙ খেলার আনন্দে মেতে ওঠেন।

বিশ্বের অনেক স্থানে উৎসবটি শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা নামে অধিক পরিচিত হলেও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মাদ্রাজ, উড়িষ্যা প্রভৃতি স্থানে দোল উৎসব এবং উত্তর, পশ্চিম ও মধ্য ভারত ও নেপালে ‘হোলি’ নামে পরিচিত।

কোনো কোনো স্থানে এ উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। দ্বাপর যুগ থেকে পুষ্পরেণু ছিটিয়ে রাঁধা-কৃষ্ণ দোল উৎসব করতেন। সময়ের বিবর্তনে পুষ্পরেণুর জায়গায় এসেছে ‘আবির’।

সারাদেশে সকাল থেকে শুরু হয়ে বিকাল পর্যন্ত এ উৎসব চলবে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা পরস্পরকে আবির মাখিয়ে এ উৎসব উদযাপন করবেন।

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মিলন কান্তি দত্ত ও সাধারণ সম্পাদক নির্মল কুমার চ্যাটার্জী এবং মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি শৈলেন্দ্র নাথ মজুমদার ও সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী কিশোর রঞ্জন মন্ডল এক যৌথ বিবৃতিতে দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।সূত্র : বাসস

আপলোডকারীর তথ্য

জনগণের অগ্রগতির একমাত্র অবলম্বন বিএনপির ৩১ দফা : এ এস এম আব্দুল হালিম

২১ মার্চ দোল পূর্ণিমা

আপডেট সময় ০৮:১৭:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০১৯

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক : সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব দোল পূর্ণিমা বা হোলি উৎসব ২১ মার্চ। বাংলাদেশে এই উৎসবটি ‘দোলযাত্রা’, ‘দোল পূর্ণিমা’ নামেও পরিচিত।

দোলযাত্রা ও গৌর পূর্ণিমা উপলক্ষে ২১ মার্চ রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বিভিন্ন মন্দিরে পূজা, হোম যজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা।

মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির উদ্যোগে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে দোল উৎসব ও কীর্তনের আয়োজন করা হয়েছে। পূজা ও কীর্তন শুরু হবে সকাল সাড়ে ৭টায় এবং প্রসাদ বিতরণ দুপুর ১২ টায়।

দোলযাত্রা হিন্দু বৈষ্ণবদের উৎসব। বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী এ দিন শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে রাঁধিকা এবং তার সখীদের সঙ্গে আবির খেলেছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি। এ কারণে দোলযাত্রার দিন এ মতের বিশ্বাসীরা রাঁধা-কৃষ্ণের বিগ্রহ আবিরে রাঙিয়ে দোলায় চড়িয়ে নগর কীর্তনে বের হন। এ সময় তারা রঙ খেলার আনন্দে মেতে ওঠেন।

বিশ্বের অনেক স্থানে উৎসবটি শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা নামে অধিক পরিচিত হলেও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মাদ্রাজ, উড়িষ্যা প্রভৃতি স্থানে দোল উৎসব এবং উত্তর, পশ্চিম ও মধ্য ভারত ও নেপালে ‘হোলি’ নামে পরিচিত।

কোনো কোনো স্থানে এ উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। দ্বাপর যুগ থেকে পুষ্পরেণু ছিটিয়ে রাঁধা-কৃষ্ণ দোল উৎসব করতেন। সময়ের বিবর্তনে পুষ্পরেণুর জায়গায় এসেছে ‘আবির’।

সারাদেশে সকাল থেকে শুরু হয়ে বিকাল পর্যন্ত এ উৎসব চলবে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা পরস্পরকে আবির মাখিয়ে এ উৎসব উদযাপন করবেন।

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মিলন কান্তি দত্ত ও সাধারণ সম্পাদক নির্মল কুমার চ্যাটার্জী এবং মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি শৈলেন্দ্র নাথ মজুমদার ও সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী কিশোর রঞ্জন মন্ডল এক যৌথ বিবৃতিতে দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।সূত্র : বাসস