ঢাকা ০৮:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহে নির্বাচন হতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা মাদারগঞ্জে ক্লাব ফুটবল টুর্নামেন্টে উত্তর চরবওলা স্পোর্টিং ক্লাব এ দল চ্যাম্পিয়ন দেওয়ানগঞ্জে ইসলামী সংস্কৃতি জোটের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত বকশীগঞ্জে আওয়ামী লীগের বাধায় পণ্ড হওয়া ফুটবল খেলা সাত বছর অনুষ্ঠিত সরিষাবাড়ীর শাহানাজ আক্তার এখন তুহিন মিয়া ভারতের আহমেদাবাদে ২৪২ আরোহী নিয়ে লন্ডনগামী বিমান বিধ্বস্ত কেন্দুয়া স্পোর্টস একাডেমি চ্যাম্পিয়ন আলাইনদী থেকে আফসানা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার দুর্যোগ মোকাবিলা, পরিবেশ সুরক্ষায় মাদারগঞ্জে দুই শতাধিক বৃক্ষরোপণ ৭৫ দিন নিখোঁজ থাকা নুহাশকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী

ঝিনাইগাতীতে সরকারি জমি দখলে নিয়ে স্থাপনা তৈরির অভিযোগ

ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়ায় সরকারি জমি (খাস) দখল করে ৬ জানুয়ারি গভীর রাতে সিমেন্টের খুঁটি দিয়ে ও টিনের ছাউনি টিন শেড ঘর. রান্নাঘর এবং শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়ায় সরকারি জমি (খাস) দখল করে ৬ জানুয়ারি গভীর রাতে সিমেন্টের খুঁটি দিয়ে ও টিনের ছাউনি টিন শেড ঘর. রান্নাঘর এবং শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

সুজন সেন, নিজস্ব প্রতিবেদক, শেরপুর
বাংলারচিঠি ডটকম

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় সরকারি খাস জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়া এলাকার মুখলেসুর রহমান নামে এক ব্যক্তি প্রভাব খাটিয়ে সরকারি ১০ শতাংশ জমি দখল করে। এ ছাড়া সেখানে সিমেন্টের খুঁটি ব্যবহার করে টিন শেড ঘর, রান্নাঘর এবং শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। ৬ জানুয়ারি গভীররাতে ওইসব কিছু নির্মাণ করা হয়। মুখলেসুর ওই গ্রামের মৃত মুনসুর আলীর ছেলে।

৮ জানুয়ারি সকালে সরেজমিনে গেলে স্থানীয় আব্দুর রহমান, আশরাফ আলী, হাসমত, করিম শেখ ও সোহেল অভিযোগ করে বলেন, বাকাকুঁড়া-গুরুচরণ দুধনই সড়কের সেতুর পাশে ওই ১০ শতাংশ খাস জমি জোর পূর্বক দখল করে প্রায় ৮ হাত চওড়া ও ২০ হাত লম্বা জায়গা জুড়ে সিমেন্টের খুঁটি গেড়ে টিনের ছাউনি দিয়ে একটি ঘর, রান্নাঘর ও শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। একই সাথে বালু দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে জমিটি।

জায়গাটি এক নম্বর সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত উল্লেখ করে কাংশা ও ধানশাইল ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সুজন কুমার সোম বলেন, ৬ জানুয়ারি বিকেলে ওই ঘর নির্মাণের সময় বাধা দিয়ে কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু রাতের আধারে মুখলেসুর রহমান নামে এক ব্যক্তি ওই জমিতে টিন শেড ঘর নির্মাণ করেছেন।

অন্যদিকে জমিটি নাজমা বেগম নামে এক মহিলার কাছ থেকে কিনেছেন বলে দাবি করেন স্থাপনা নির্মাণকারী মুখলেসুর রহমান।

জায়গাটি উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম রাশেদুল হাসান।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহে নির্বাচন হতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা

ঝিনাইগাতীতে সরকারি জমি দখলে নিয়ে স্থাপনা তৈরির অভিযোগ

আপডেট সময় ০৬:৩৩:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৯
ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়ায় সরকারি জমি (খাস) দখল করে ৬ জানুয়ারি গভীর রাতে সিমেন্টের খুঁটি দিয়ে ও টিনের ছাউনি টিন শেড ঘর. রান্নাঘর এবং শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। ছবি : বাংলারচিঠি ডটকম

সুজন সেন, নিজস্ব প্রতিবেদক, শেরপুর
বাংলারচিঠি ডটকম

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় সরকারি খাস জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়া এলাকার মুখলেসুর রহমান নামে এক ব্যক্তি প্রভাব খাটিয়ে সরকারি ১০ শতাংশ জমি দখল করে। এ ছাড়া সেখানে সিমেন্টের খুঁটি ব্যবহার করে টিন শেড ঘর, রান্নাঘর এবং শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। ৬ জানুয়ারি গভীররাতে ওইসব কিছু নির্মাণ করা হয়। মুখলেসুর ওই গ্রামের মৃত মুনসুর আলীর ছেলে।

৮ জানুয়ারি সকালে সরেজমিনে গেলে স্থানীয় আব্দুর রহমান, আশরাফ আলী, হাসমত, করিম শেখ ও সোহেল অভিযোগ করে বলেন, বাকাকুঁড়া-গুরুচরণ দুধনই সড়কের সেতুর পাশে ওই ১০ শতাংশ খাস জমি জোর পূর্বক দখল করে প্রায় ৮ হাত চওড়া ও ২০ হাত লম্বা জায়গা জুড়ে সিমেন্টের খুঁটি গেড়ে টিনের ছাউনি দিয়ে একটি ঘর, রান্নাঘর ও শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। একই সাথে বালু দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে জমিটি।

জায়গাটি এক নম্বর সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত উল্লেখ করে কাংশা ও ধানশাইল ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সুজন কুমার সোম বলেন, ৬ জানুয়ারি বিকেলে ওই ঘর নির্মাণের সময় বাধা দিয়ে কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু রাতের আধারে মুখলেসুর রহমান নামে এক ব্যক্তি ওই জমিতে টিন শেড ঘর নির্মাণ করেছেন।

অন্যদিকে জমিটি নাজমা বেগম নামে এক মহিলার কাছ থেকে কিনেছেন বলে দাবি করেন স্থাপনা নির্মাণকারী মুখলেসুর রহমান।

জায়গাটি উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম রাশেদুল হাসান।