ঢাকা ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রতিবন্ধীদের সুরক্ষায় জামালপুর ডিসির অঙ্গীকার খাতেমুন মঈন মহিলা ডিগ্রি কলেজ : সভাপতি এম. রশিদুজ্জামান মিল্লাত, বিদ্যোৎসাহী কাফি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে নেই শান্ত-মুশফিক-হৃদয়, এক বছর পর দলে ফিরলেন আফিফ ব্রিকসকে কড়া হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন একটি ‘অপপ্রচার’ : কূটনীতিকদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের বিপরীতে সত্য তুলে ধরুন : সাংবাদিকদের প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বকশীগঞ্জে উপজেলা যুবদলের আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ নকলায় শহিদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত মেলান্দহে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তাঁতীলীগনেতার রশিদপুরে আ.লীগনেতা সাত্তার ও তার স্ত্রী হাফেজার ‘জিনের বাদশা’ কার্যক্রমে নিঃস্ব বহু মানুষ

জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করে সমতায় সিরিজ শেষ করলো বাংলাদেশ

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক॥
সিলেটে অভিষেক টেস্টে হারলেও ঢাকায় ব্যাট-বলের দুর্দান্ত পারফরমেন্সে জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করলো স্বাগতিক বাংলাদেশ। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ২১৮ রানের বড় ব্যবধানে হারালো মাহমুদুল্লাহর রিয়াদের দল। ফলে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করলো টাইগাররা। সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্ট ১৫১ রানে জিতেছিলো জিম্বাবুয়ে।

মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচের চতুর্থ দিনই ম্যাচ জয়ের স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়েকে ৪৪৩ রানের বিশাল টার্গেট ছুঁড়ে দেয় টাইগাররা। সেই লক্ষ্যে চতুর্থ দিন শেষ সেশনে ৩০ ওভার ব্যাট করে ২ উইকেটে ৭৬ রান করে জিম্বাবুয়ে। ফলে টেস্টটি জিততে ম্যাচের শেষ দিন আরও ৩৬৭ রান করতে হতো জিম্বাবুয়েকে। বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিলো ৮ উইকেট।

সেই লক্ষ্যে পঞ্চম ও শেষ দিন দেখেশুনেই শুরু করেন জিম্বাবুয়ের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন টেইলর ও সিন উইলিয়ামস। টেইলর ৪ ও উইলিয়ামস ২ রানে শুরু করেন। কিন্তু দিনের নবম ওভারের দ্বিতীয় বলেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যান তারা। বাংলাদেশের কাটার মাস্টার মুস্তাফিজুর রহমানের দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হন ১৩ রান করা উইলিয়ামস।

দিনের দ্বিতীয় সাফল্যের জন্য খুব বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি বাংলাদেশকে। সিরিজে বাংলাদেশের সফল স্পিনার তাইজুল ইসলামের হাত ধরে আসে সাফল্যটি। চার নম্বরে নামা সিকান্দার রাজাকে ১২ রানে থামিয়ে দেন তাইজুল। পুরো সিরিজেই ব্যাট হাতে ব্যর্থ ছিলেন আফ্রিকান দলটির ভরসার অন্যতম রাজা।

দিনের প্রথম ১৮ ওভারেই ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ম্যাচ হারের চিন্তাটা বেড়ে যায় তাদের। এ অবস্থায় বড় জুটি গড়ার চেষ্টা করেন টেইলর ও পিটার মুর। প্রথম ইনিংসে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলের হাল ধরে ১৩৯ রান যোগ করেছিলেন এ জুটি। এই ইনিংসেও টেইলর-মুরের কাছ থেকে লড়াই দেখতে মুখিয়ে ছিলো জিম্বাবুয়ে শিবির। এমন অবস্থায় দলীয় ৪ উইকেটে ১৬১ রান নিয়ে অবিচ্ছিন্ন থেকে মধ্যাহ্ন-বিরতিতে যান টেইলর-মুর।
মধ্যাহ্ন-বিরতির পরও নিজেদের লড়াই অব্যাহত রেখেছিলেন টেইলর-মুর জুটি। তবে ১৩ রান করা মুরকে মিরাজ আউট করলে দু’জনের একসাথে পথ চলা ৭২তম ওভারেই থেমে যায়।

মুর’র বিদায়ের সময় ৭৬ রানে দাঁড়িয়ে টেইলর। এ সময় সেঞ্চুরির কথা চিন্তাও করেননি টেইলর। তারপরও শেষ চার ব্যাটসম্যানকে নিয়ে লড়াই করে প্রথম ইনিংসের মত আবারো সেঞ্চুরি তুলে নেন টেইলর। ২৮ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ ও বাংলাদেশের বিপক্ষে পঞ্চমবারের মত তিন অংকের স্বাদ নিয়ে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে যান জিম্বাবুয়ের সাবেক অধিনায়ক।

অবশ্য টেইলরের সেঞ্চুরির পর পরই কাইল জার্ভিসকে ফিরিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন বাংলাদেশের মিরাজ। জিম্বাবুয়ের শেষ চার ব্যাটসম্যানের তিনটিই শিকার করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২২৪ রানে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ের দ্বিতীয় ইনিংস। ২১৮ রানের বড় জয় পায় বাংলাদেশ। রান বিবেচনায় বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়। সবচেয়ে বেশি ২২৬ রানের জয়টিও এই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।

ডদ্বতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের পক্ষে ৩৮ রানে ৫ উইকেট নেন মিরাজ। ১৬ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে পঞ্চমবারের মত পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নিলেন তিনি। তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথমবার। ম্যাচের সেরা হয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক ডাবল সেঞ্চুরি করা মুশফিকুর রহিম। প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ২১৯ রান করেন মুশি। সিরিজ সেরা বাংলাদেশী স্পিনার তাইজুল ইসলাম। পুরো সিরিজে ৩৭০ রানে ১৮ উইকেট শিকার করে তাইজুল।

স্কোর কার্ড :
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস : ৫২২/৭ডি, ১৬০ ওভার (মুশফিক ২১৯*, মোমিনুল ১৬১, জার্ভিস ৫/৭১)।
জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস : ৩০৪/১০, ১০৫.৩ ওভার (টেইলর ১১০, মুর ৮৩, তাইজুল ৫/১০৭)।
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস : ২২৪/৬ ডি, ৫৪ ওভার (মাহমুদুল্লাহ ১০১*, মিথুন ৬৭, জার্ভিস ২/২৭)।
জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় ইনিংস (আগের দিন ৭৬/২, ৩০ ওভার, টেইলর ৪*, উইলিয়ামস ২*, মিরাজ ১/১৬) :
হ্যামিল্টন মাসাকাদজা ক মোমিনুল ব মিরাজ ২৫
ব্রায়ান চারি এলবিডব্লু ব তাইজুল ৪৩
ব্রেন্ডন টেইলর অপরাজিত ১০৬
সিন উইলিয়মস বোল্ড ব মুস্তাফিজুর ১৩
সিকান্দার রাজা ক এন্ড ব তাইজুল ১২
পিটার মুর ক ইমরুল ব মিরাজ ১৩
রেগিস চাকাবভা রান আউট (মোমিনুল/মুশফিক) ২
ডোনাল্ড ত্রিরিপানো ক লিটন ব মিরাজ ০
ব্রেন্ডন মাভুতা ক তাইজুল ব মিরাজ ০
কাইল জার্ভিস ক খালেদ ব মিরাজ ১
তেন্ডাই চাতারা আহত অনুপুস্থিত
অতিরিক্ত (বা-১, লে বা-৩, ও-৫) ৯
মোট (অলআউট, ৮৩.১ ওভার) ২২৪
উইকেট পতন : ১/৬৮ (মাসাকাদজা), ২/৭০ (চারি), ৩/৯৯ (উইলিয়ামস), ৪/১২০ (রাজা), ৫/১৮৬ (মুর), ৬/১৯৯ (চাকাবভা), ৭/২০১ (ত্রিরিপানো), ৮/২১৩ (মাভুতা), ৯/২২৪ (জার্ভিস)।
বাংলাদেশ বোলিং :
মুস্তাফিজুর : ১০-২-১৯-১,
তাইজুল : ৩৭-৫-৯৩-২,
খালেদ : ১২-৪-৪৫-০ (ও-১),
মিরাজ : ১৮.১-৫-৩৮-৫,
আরিফুল : ৩-১-৭-০,
মাহমুদুল্লাহ : ১-০-১-০,
মোমিনুল : ২-০-১৭-০।
ফল : বাংলাদেশ ২১৮ রানে জয়ী।
সিরিজ : দুই ম্যাচের সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ।
ম্যাচ সেরা : মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশ)।
সিরিজ সেরা : তাইজুল ইসলাম (বাংলাদেশ)।

সূত্র : বাসস

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রতিবন্ধীদের সুরক্ষায় জামালপুর ডিসির অঙ্গীকার

জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করে সমতায় সিরিজ শেষ করলো বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৬:১১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৮

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক॥
সিলেটে অভিষেক টেস্টে হারলেও ঢাকায় ব্যাট-বলের দুর্দান্ত পারফরমেন্সে জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করলো স্বাগতিক বাংলাদেশ। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ২১৮ রানের বড় ব্যবধানে হারালো মাহমুদুল্লাহর রিয়াদের দল। ফলে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করলো টাইগাররা। সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্ট ১৫১ রানে জিতেছিলো জিম্বাবুয়ে।

মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচের চতুর্থ দিনই ম্যাচ জয়ের স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়েকে ৪৪৩ রানের বিশাল টার্গেট ছুঁড়ে দেয় টাইগাররা। সেই লক্ষ্যে চতুর্থ দিন শেষ সেশনে ৩০ ওভার ব্যাট করে ২ উইকেটে ৭৬ রান করে জিম্বাবুয়ে। ফলে টেস্টটি জিততে ম্যাচের শেষ দিন আরও ৩৬৭ রান করতে হতো জিম্বাবুয়েকে। বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিলো ৮ উইকেট।

সেই লক্ষ্যে পঞ্চম ও শেষ দিন দেখেশুনেই শুরু করেন জিম্বাবুয়ের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন টেইলর ও সিন উইলিয়ামস। টেইলর ৪ ও উইলিয়ামস ২ রানে শুরু করেন। কিন্তু দিনের নবম ওভারের দ্বিতীয় বলেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যান তারা। বাংলাদেশের কাটার মাস্টার মুস্তাফিজুর রহমানের দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হন ১৩ রান করা উইলিয়ামস।

দিনের দ্বিতীয় সাফল্যের জন্য খুব বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি বাংলাদেশকে। সিরিজে বাংলাদেশের সফল স্পিনার তাইজুল ইসলামের হাত ধরে আসে সাফল্যটি। চার নম্বরে নামা সিকান্দার রাজাকে ১২ রানে থামিয়ে দেন তাইজুল। পুরো সিরিজেই ব্যাট হাতে ব্যর্থ ছিলেন আফ্রিকান দলটির ভরসার অন্যতম রাজা।

দিনের প্রথম ১৮ ওভারেই ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ম্যাচ হারের চিন্তাটা বেড়ে যায় তাদের। এ অবস্থায় বড় জুটি গড়ার চেষ্টা করেন টেইলর ও পিটার মুর। প্রথম ইনিংসে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলের হাল ধরে ১৩৯ রান যোগ করেছিলেন এ জুটি। এই ইনিংসেও টেইলর-মুরের কাছ থেকে লড়াই দেখতে মুখিয়ে ছিলো জিম্বাবুয়ে শিবির। এমন অবস্থায় দলীয় ৪ উইকেটে ১৬১ রান নিয়ে অবিচ্ছিন্ন থেকে মধ্যাহ্ন-বিরতিতে যান টেইলর-মুর।
মধ্যাহ্ন-বিরতির পরও নিজেদের লড়াই অব্যাহত রেখেছিলেন টেইলর-মুর জুটি। তবে ১৩ রান করা মুরকে মিরাজ আউট করলে দু’জনের একসাথে পথ চলা ৭২তম ওভারেই থেমে যায়।

মুর’র বিদায়ের সময় ৭৬ রানে দাঁড়িয়ে টেইলর। এ সময় সেঞ্চুরির কথা চিন্তাও করেননি টেইলর। তারপরও শেষ চার ব্যাটসম্যানকে নিয়ে লড়াই করে প্রথম ইনিংসের মত আবারো সেঞ্চুরি তুলে নেন টেইলর। ২৮ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ ও বাংলাদেশের বিপক্ষে পঞ্চমবারের মত তিন অংকের স্বাদ নিয়ে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে যান জিম্বাবুয়ের সাবেক অধিনায়ক।

অবশ্য টেইলরের সেঞ্চুরির পর পরই কাইল জার্ভিসকে ফিরিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন বাংলাদেশের মিরাজ। জিম্বাবুয়ের শেষ চার ব্যাটসম্যানের তিনটিই শিকার করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২২৪ রানে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ের দ্বিতীয় ইনিংস। ২১৮ রানের বড় জয় পায় বাংলাদেশ। রান বিবেচনায় বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়। সবচেয়ে বেশি ২২৬ রানের জয়টিও এই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।

ডদ্বতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের পক্ষে ৩৮ রানে ৫ উইকেট নেন মিরাজ। ১৬ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে পঞ্চমবারের মত পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নিলেন তিনি। তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথমবার। ম্যাচের সেরা হয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক ডাবল সেঞ্চুরি করা মুশফিকুর রহিম। প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ২১৯ রান করেন মুশি। সিরিজ সেরা বাংলাদেশী স্পিনার তাইজুল ইসলাম। পুরো সিরিজে ৩৭০ রানে ১৮ উইকেট শিকার করে তাইজুল।

স্কোর কার্ড :
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস : ৫২২/৭ডি, ১৬০ ওভার (মুশফিক ২১৯*, মোমিনুল ১৬১, জার্ভিস ৫/৭১)।
জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস : ৩০৪/১০, ১০৫.৩ ওভার (টেইলর ১১০, মুর ৮৩, তাইজুল ৫/১০৭)।
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস : ২২৪/৬ ডি, ৫৪ ওভার (মাহমুদুল্লাহ ১০১*, মিথুন ৬৭, জার্ভিস ২/২৭)।
জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় ইনিংস (আগের দিন ৭৬/২, ৩০ ওভার, টেইলর ৪*, উইলিয়ামস ২*, মিরাজ ১/১৬) :
হ্যামিল্টন মাসাকাদজা ক মোমিনুল ব মিরাজ ২৫
ব্রায়ান চারি এলবিডব্লু ব তাইজুল ৪৩
ব্রেন্ডন টেইলর অপরাজিত ১০৬
সিন উইলিয়মস বোল্ড ব মুস্তাফিজুর ১৩
সিকান্দার রাজা ক এন্ড ব তাইজুল ১২
পিটার মুর ক ইমরুল ব মিরাজ ১৩
রেগিস চাকাবভা রান আউট (মোমিনুল/মুশফিক) ২
ডোনাল্ড ত্রিরিপানো ক লিটন ব মিরাজ ০
ব্রেন্ডন মাভুতা ক তাইজুল ব মিরাজ ০
কাইল জার্ভিস ক খালেদ ব মিরাজ ১
তেন্ডাই চাতারা আহত অনুপুস্থিত
অতিরিক্ত (বা-১, লে বা-৩, ও-৫) ৯
মোট (অলআউট, ৮৩.১ ওভার) ২২৪
উইকেট পতন : ১/৬৮ (মাসাকাদজা), ২/৭০ (চারি), ৩/৯৯ (উইলিয়ামস), ৪/১২০ (রাজা), ৫/১৮৬ (মুর), ৬/১৯৯ (চাকাবভা), ৭/২০১ (ত্রিরিপানো), ৮/২১৩ (মাভুতা), ৯/২২৪ (জার্ভিস)।
বাংলাদেশ বোলিং :
মুস্তাফিজুর : ১০-২-১৯-১,
তাইজুল : ৩৭-৫-৯৩-২,
খালেদ : ১২-৪-৪৫-০ (ও-১),
মিরাজ : ১৮.১-৫-৩৮-৫,
আরিফুল : ৩-১-৭-০,
মাহমুদুল্লাহ : ১-০-১-০,
মোমিনুল : ২-০-১৭-০।
ফল : বাংলাদেশ ২১৮ রানে জয়ী।
সিরিজ : দুই ম্যাচের সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ।
ম্যাচ সেরা : মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশ)।
সিরিজ সেরা : তাইজুল ইসলাম (বাংলাদেশ)।

সূত্র : বাসস